চরচা ডেস্ক

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ও এর বিচারপতিদের বিরুদ্ধে অবমাননাকর, অপমানজনক বা নেতিবাচক কনটেন্ট প্রকাশ না করার নির্দেশ দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল। বিচারপতিদের ছবি, ব্যক্তিগত তথ্য বা বক্তব্য বিকৃতভাবে প্রচার করাকে আদালত অবমাননার অন্তর্ভুক্ত হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার সংবাদ সংস্থা বাসসের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
এ সম্পর্কিত নির্দেশনায় বলা হয়েছে, কিছু প্রিন্ট, ইলেকট্রনিক, সোশ্যাল ও অনলাইন মিডিয়ায় ট্রাইব্যুনাল ও বিচারপতিদের বিষয়ে বিভ্রান্তিকর ও কুরুচিপূর্ণ তথ্য প্রচার করা হচ্ছে। এসব কনটেন্ট বিচার বিভাগের মর্যাদা ক্ষুণ্ন করছে এবং তা আইন পরিপন্থী।
ট্রাইব্যুনালের পক্ষ থেকে বলা হয়, ভবিষ্যতে কোনো মাধ্যমেই এ ধরনের কনটেন্ট প্রকাশ করা যাবে না। যেসব সংবাদমাধ্যম বা অনলাইন প্ল্যাটফর্মে ইতোমধ্যে এ ধরনের তথ্য প্রকাশিত হয়েছে, সেগুলো দ্রুত অপসারণের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
নির্দেশনায় আরও বলা হয়, বিচার কার্যক্রম নিয়ে গঠনমূলক সমালোচনা করা যাবে, তবে সেটি যেন তথ্যভিত্তিক, দায়িত্বশীল ও শালীন হয়। ব্যক্তিগত আক্রমণ, উদ্দেশ্যপ্রণোদিত অভিযোগ বা বিচারপতিদের সম্মানহানিকর বক্তব্য আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ বলে গণ্য হবে।

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ও এর বিচারপতিদের বিরুদ্ধে অবমাননাকর, অপমানজনক বা নেতিবাচক কনটেন্ট প্রকাশ না করার নির্দেশ দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল। বিচারপতিদের ছবি, ব্যক্তিগত তথ্য বা বক্তব্য বিকৃতভাবে প্রচার করাকে আদালত অবমাননার অন্তর্ভুক্ত হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার সংবাদ সংস্থা বাসসের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
এ সম্পর্কিত নির্দেশনায় বলা হয়েছে, কিছু প্রিন্ট, ইলেকট্রনিক, সোশ্যাল ও অনলাইন মিডিয়ায় ট্রাইব্যুনাল ও বিচারপতিদের বিষয়ে বিভ্রান্তিকর ও কুরুচিপূর্ণ তথ্য প্রচার করা হচ্ছে। এসব কনটেন্ট বিচার বিভাগের মর্যাদা ক্ষুণ্ন করছে এবং তা আইন পরিপন্থী।
ট্রাইব্যুনালের পক্ষ থেকে বলা হয়, ভবিষ্যতে কোনো মাধ্যমেই এ ধরনের কনটেন্ট প্রকাশ করা যাবে না। যেসব সংবাদমাধ্যম বা অনলাইন প্ল্যাটফর্মে ইতোমধ্যে এ ধরনের তথ্য প্রকাশিত হয়েছে, সেগুলো দ্রুত অপসারণের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
নির্দেশনায় আরও বলা হয়, বিচার কার্যক্রম নিয়ে গঠনমূলক সমালোচনা করা যাবে, তবে সেটি যেন তথ্যভিত্তিক, দায়িত্বশীল ও শালীন হয়। ব্যক্তিগত আক্রমণ, উদ্দেশ্যপ্রণোদিত অভিযোগ বা বিচারপতিদের সম্মানহানিকর বক্তব্য আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ বলে গণ্য হবে।

প্রতারণার শিকার হয়ে একজন শাহজাহানপুর থানায় মামলা করলে সাইবার পুলিশ সেন্টারের ‘সাইবার ইন্টেলিজেন্স অ্যান্ড রিস্ক ম্যানেজমেন্ট টিম’ তদন্ত শুরু করে। প্রাথমিক তদন্তে চক্রটির সদস্য লক্ষ্মীপুর জেলার বাসিন্দা মো. সোহাগ হোসেন কে শনাক্ত করা হয়। পরবর্তীতে তাকে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়।