চরচা ডেস্ক

আগস্ট মাসের চেয়ে সেপ্টেম্বরে দেশে সংখ্যালঘু নির্যাতন বেড়েছে বলে জানিয়েছে মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশন (এমএসএফ)।
এমএসএফ দুই মাসের মানবাধিকার পরিস্থিতি মনিটরিং প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
আজ মঙ্গলবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানিয়েছে তারা।
একসঙ্গেই সেপ্টেম্বর মাসে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে চারজন নিহতের ঘটনায় উদ্বেগ জানিয়েছে সংস্থাটি।
এমএসএফ জানিয়েছে, আগস্টে কোনো প্রতিমা ভাঙচুরের ঘটনা না থাকলেও সেপ্টেম্বরে এটি অত্যধিক বেড়ে ২৯টি ঘটনা ঘটেছে।
আগস্টে জাতিগত ঘরবাড়ি ভাঙচুরের ঘটনা ছিল একটি। যা সেপ্টেম্বরে বেড়ে হয়েছে ১২ টি।
ঘরবাড়ি ভাঙচুর/অগ্নিকাণ্ড আগস্টে ছিল দুটি যা সেপ্টেম্বরে বেড়ে হয়েছে ছয়টি।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সেপ্টেম্বরে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর গুলিতে চারজন নিহত হওয়ার ঘটনা ঘটেছে। যা উদ্বেগজনক। অপরদিকে থানা হেফাজতে থাকা অবস্থায় দুইজনের আত্মহত্যাসহ অপর তিনজন বন্দি মারা যায় যা অনাকাঙ্ক্ষিত। হঠাৎ করে আইন শৃংঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হেফাজতে মৃত্যু বেড়ে যাওয়া জনমনে প্রশ্নের উদ্রেক করছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, নারী ও শিশুদের ওপর সহিংসতার ঘটনা যেমন ধর্ষণ, ধর্ষণ চেষ্টা, যৌন হয়রানি, হত্যা এবং শিশু ও নারীদের ওপর শারীরিক নির্যাতন বেড়েছে যা অত্যন্ত উদ্বেগজনক। এ মাসে কারা হেফাজতে মৃত্যুর সংখ্যা কমেছে। সনাতন ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের ঘরবাড়ি ভাংচুর লুটপাট ও জমি দখলের ঘটনা ঘটেই চলেছে। সীমান্তে হতাহতের ঘটনা বন্ধ হয়নি, সেই সাথে পুশইনের ঘটনা ঘটছেই।
এমএসএফ বলছে, অজ্ঞাতনামা লাশ উদ্ধারের ঘটনা কিছুটা কমলেও গণপিটুনি ও মব সহিংসতার মত আইন হাতে তুলে নেওয়ার ঘটনা দিন দিন বেড়েই চলেছে। যার ফলে নিহত ও আহতের সংখ্যা বেড়ে নাগরিকদের নিরাপত্তাহীনতার বিষয়টি প্রশ্নবিদ্ধ করে তুলেছে। সরকারের নিষ্ক্রিয় ভূমিকা এ বিষয়ে নাগরিকদের জীবনে আতংক ও নিরাপত্তাহীনতা বাড়িয়ে তুলেছে। নতুনভাবে সামনে এসেছে মব সন্ত্রাস। মব সৃষ্টি করে মাজার ও আখড়ায় আক্রমণ করে ভাংচুর, অগ্নিসংযোগসহ লুটপাট করা হচ্ছে।

আগস্ট মাসের চেয়ে সেপ্টেম্বরে দেশে সংখ্যালঘু নির্যাতন বেড়েছে বলে জানিয়েছে মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশন (এমএসএফ)।
এমএসএফ দুই মাসের মানবাধিকার পরিস্থিতি মনিটরিং প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
আজ মঙ্গলবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানিয়েছে তারা।
একসঙ্গেই সেপ্টেম্বর মাসে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে চারজন নিহতের ঘটনায় উদ্বেগ জানিয়েছে সংস্থাটি।
এমএসএফ জানিয়েছে, আগস্টে কোনো প্রতিমা ভাঙচুরের ঘটনা না থাকলেও সেপ্টেম্বরে এটি অত্যধিক বেড়ে ২৯টি ঘটনা ঘটেছে।
আগস্টে জাতিগত ঘরবাড়ি ভাঙচুরের ঘটনা ছিল একটি। যা সেপ্টেম্বরে বেড়ে হয়েছে ১২ টি।
ঘরবাড়ি ভাঙচুর/অগ্নিকাণ্ড আগস্টে ছিল দুটি যা সেপ্টেম্বরে বেড়ে হয়েছে ছয়টি।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সেপ্টেম্বরে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর গুলিতে চারজন নিহত হওয়ার ঘটনা ঘটেছে। যা উদ্বেগজনক। অপরদিকে থানা হেফাজতে থাকা অবস্থায় দুইজনের আত্মহত্যাসহ অপর তিনজন বন্দি মারা যায় যা অনাকাঙ্ক্ষিত। হঠাৎ করে আইন শৃংঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হেফাজতে মৃত্যু বেড়ে যাওয়া জনমনে প্রশ্নের উদ্রেক করছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, নারী ও শিশুদের ওপর সহিংসতার ঘটনা যেমন ধর্ষণ, ধর্ষণ চেষ্টা, যৌন হয়রানি, হত্যা এবং শিশু ও নারীদের ওপর শারীরিক নির্যাতন বেড়েছে যা অত্যন্ত উদ্বেগজনক। এ মাসে কারা হেফাজতে মৃত্যুর সংখ্যা কমেছে। সনাতন ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের ঘরবাড়ি ভাংচুর লুটপাট ও জমি দখলের ঘটনা ঘটেই চলেছে। সীমান্তে হতাহতের ঘটনা বন্ধ হয়নি, সেই সাথে পুশইনের ঘটনা ঘটছেই।
এমএসএফ বলছে, অজ্ঞাতনামা লাশ উদ্ধারের ঘটনা কিছুটা কমলেও গণপিটুনি ও মব সহিংসতার মত আইন হাতে তুলে নেওয়ার ঘটনা দিন দিন বেড়েই চলেছে। যার ফলে নিহত ও আহতের সংখ্যা বেড়ে নাগরিকদের নিরাপত্তাহীনতার বিষয়টি প্রশ্নবিদ্ধ করে তুলেছে। সরকারের নিষ্ক্রিয় ভূমিকা এ বিষয়ে নাগরিকদের জীবনে আতংক ও নিরাপত্তাহীনতা বাড়িয়ে তুলেছে। নতুনভাবে সামনে এসেছে মব সন্ত্রাস। মব সৃষ্টি করে মাজার ও আখড়ায় আক্রমণ করে ভাংচুর, অগ্নিসংযোগসহ লুটপাট করা হচ্ছে।

প্রতারণার শিকার হয়ে একজন শাহজাহানপুর থানায় মামলা করলে সাইবার পুলিশ সেন্টারের ‘সাইবার ইন্টেলিজেন্স অ্যান্ড রিস্ক ম্যানেজমেন্ট টিম’ তদন্ত শুরু করে। প্রাথমিক তদন্তে চক্রটির সদস্য লক্ষ্মীপুর জেলার বাসিন্দা মো. সোহাগ হোসেন কে শনাক্ত করা হয়। পরবর্তীতে তাকে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়।