চরচা ডেস্ক

রাজধানীর দক্ষিণ কেরানীগঞ্জে ছুরিকাঘাতে মো. রুমান (১৫) নামে এক কিশোর নিহত হয়েছে। রবিবার দিনগত রাত সাড়ে ১১টার দিকে কালীগঞ্জ বয়েজ ক্লাব এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। পূর্ব শত্রুতার জেরে এ হত্যাকাণ্ড ঘটেছে বলে জানিয়েছেন নিহতের স্বজনেরা।
নিহত রুমান একটি কাপড়ের দোকানের কর্মচারী ছিলেন। কাজ শেষ করে বাসায় ফেরার পথে দুর্বৃত্তদের ছুরিকাঘাতে গুরুতর আহত হন তিনি। পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে গেলে চিকিৎসক রাত দেড়টার দিকে তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
রুমানের বাবা মোহাম্মদ সানি বলেন, “আমার ছেলে প্রতিদিনের মতো দোকানের কাজ শেষে বাসায় ফিরছিল। পথে কালীগঞ্জ বয়েজ ক্লাবের সামনে কয়েকজন তাকে বাধা দেয়। পরে কথা কাটাকাটির একপর্যায়ে তারা রুমানকে ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায়। খবর পেয়ে আমরা হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।”
তিনি আরও বলেন, “আমরা দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের মুসলিম নগর এলাকায় সিদ্দিক মিয়ার বাড়ির ভাড়াটিয়া। রুমান আমার একমাত্র সন্তান।”
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ মো. ফারুক বলেন, “নিহতের মরদেহ মর্গে রাখা হয়েছে। বিষয়টি দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানা পুলিশকে জানানো হয়েছে। হত্যাকাণ্ডের বিস্তারিত তদন্ত চলছে।”
এ ঘটনায় এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। স্থানীয়রা দ্রুত হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি জানিয়েছেন।

রাজধানীর দক্ষিণ কেরানীগঞ্জে ছুরিকাঘাতে মো. রুমান (১৫) নামে এক কিশোর নিহত হয়েছে। রবিবার দিনগত রাত সাড়ে ১১টার দিকে কালীগঞ্জ বয়েজ ক্লাব এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। পূর্ব শত্রুতার জেরে এ হত্যাকাণ্ড ঘটেছে বলে জানিয়েছেন নিহতের স্বজনেরা।
নিহত রুমান একটি কাপড়ের দোকানের কর্মচারী ছিলেন। কাজ শেষ করে বাসায় ফেরার পথে দুর্বৃত্তদের ছুরিকাঘাতে গুরুতর আহত হন তিনি। পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে গেলে চিকিৎসক রাত দেড়টার দিকে তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
রুমানের বাবা মোহাম্মদ সানি বলেন, “আমার ছেলে প্রতিদিনের মতো দোকানের কাজ শেষে বাসায় ফিরছিল। পথে কালীগঞ্জ বয়েজ ক্লাবের সামনে কয়েকজন তাকে বাধা দেয়। পরে কথা কাটাকাটির একপর্যায়ে তারা রুমানকে ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায়। খবর পেয়ে আমরা হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।”
তিনি আরও বলেন, “আমরা দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের মুসলিম নগর এলাকায় সিদ্দিক মিয়ার বাড়ির ভাড়াটিয়া। রুমান আমার একমাত্র সন্তান।”
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ মো. ফারুক বলেন, “নিহতের মরদেহ মর্গে রাখা হয়েছে। বিষয়টি দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানা পুলিশকে জানানো হয়েছে। হত্যাকাণ্ডের বিস্তারিত তদন্ত চলছে।”
এ ঘটনায় এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। স্থানীয়রা দ্রুত হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি জানিয়েছেন।

প্রতারণার শিকার হয়ে একজন শাহজাহানপুর থানায় মামলা করলে সাইবার পুলিশ সেন্টারের ‘সাইবার ইন্টেলিজেন্স অ্যান্ড রিস্ক ম্যানেজমেন্ট টিম’ তদন্ত শুরু করে। প্রাথমিক তদন্তে চক্রটির সদস্য লক্ষ্মীপুর জেলার বাসিন্দা মো. সোহাগ হোসেন কে শনাক্ত করা হয়। পরবর্তীতে তাকে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়।