চরচা প্রতিবেদক

ব্যবসায়ী আশরাফুল হককে হত্যার ঘটনায় তার বন্ধু জরেজুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা বিভাগ (ডিবি)। একইসঙ্গে এই ঘটনার সঙ্গে জড়িত অভিযোগে জরেজুল ইসলামের ‘প্রেমিকা’ শামীমাকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব।
শুক্রবার রাতে পৃথক দুটি সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানিয়েছে র্যাব ও ডিবি।
ডিএমপির ডিসি মুহাম্মদ তালেবুর রহমান (মিডিয়া ও পাবলিক রিলেশনস) স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, পরকীয়ার জেরে ব্যবসায়ী আশরাফুল হককে হত্যার পর মরদেহ কেটে ২৬ খণ্ড করা হয়। এই ঘটনায় ডিবি অভিযান চালিয়ে আশরাফুলের বন্ধু জরেজুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
এই বিষয়ে আজ শনিবার বেলা পৌনে ১২টার দিকে সংবাদ সম্মেলন করে বিস্তারিত তথ্য জানাবেন ডিবির অতিরিক্ত কমিশনার (ডিবি) মো. শফিকুল ইসলাম।
এদিকে, র্যাবের পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আশরাফুল হককে হত্যা এবং মরদেহ খণ্ডখণ্ড করে করে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানের পাশে দুটি ড্রামে ফেলে রাখার মামলায় প্রধান আসামি জরেজুলের প্রেমিকা শামীমাকে আলামতসহ গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে র্যাব জানায়, আজ শনিবার সকাল ১০টায় কাওরানবাজারে র্যাবের মিডিয়া সেন্টারে এই বিষয়ে বিস্তারিত সাংবাদিকদের জানানো হবে।
এরআগে, গত বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) সন্ধ্যায় হাইকোর্ট সংলগ্ন জাতীয় ঈদগাহ মাঠের কাছে দুটি নীল রঙের ড্রাম খুলে অজ্ঞাতপরিচয় এক পুরুষের খণ্ডিত মরদেহ দেখতে পায়। তখন মরদেহ থেকে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছিল। পরে দুটি নীল রঙের ড্রাম থেকে মরদেহ বের করা হয়। ড্রামের মধ্যে চাল ছিল এবং কালো পলিথিন দিয়ে মোড়ানো ছিল মরদেহের খণ্ডিত অংশগুলো। পরে সিআইডির ক্রাইম সিন ইউনিট এসে খণ্ডিত মরদেহের ফিঙ্গার প্রিন্ট নিয়ে পরিচয় শনাক্ত করে।
এ ঘটনায় নিহতের ছোটবোন মোছা. আনজিরা বেগম শাহবাগ থানায় বাদী হয়ে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলায় নিহত আশরাফুলের বন্ধু জরেজ মিয়াকে প্রধান আসামি করে এজাহার দায়ের করা হয়।

ব্যবসায়ী আশরাফুল হককে হত্যার ঘটনায় তার বন্ধু জরেজুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা বিভাগ (ডিবি)। একইসঙ্গে এই ঘটনার সঙ্গে জড়িত অভিযোগে জরেজুল ইসলামের ‘প্রেমিকা’ শামীমাকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব।
শুক্রবার রাতে পৃথক দুটি সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানিয়েছে র্যাব ও ডিবি।
ডিএমপির ডিসি মুহাম্মদ তালেবুর রহমান (মিডিয়া ও পাবলিক রিলেশনস) স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, পরকীয়ার জেরে ব্যবসায়ী আশরাফুল হককে হত্যার পর মরদেহ কেটে ২৬ খণ্ড করা হয়। এই ঘটনায় ডিবি অভিযান চালিয়ে আশরাফুলের বন্ধু জরেজুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
এই বিষয়ে আজ শনিবার বেলা পৌনে ১২টার দিকে সংবাদ সম্মেলন করে বিস্তারিত তথ্য জানাবেন ডিবির অতিরিক্ত কমিশনার (ডিবি) মো. শফিকুল ইসলাম।
এদিকে, র্যাবের পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আশরাফুল হককে হত্যা এবং মরদেহ খণ্ডখণ্ড করে করে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানের পাশে দুটি ড্রামে ফেলে রাখার মামলায় প্রধান আসামি জরেজুলের প্রেমিকা শামীমাকে আলামতসহ গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে র্যাব জানায়, আজ শনিবার সকাল ১০টায় কাওরানবাজারে র্যাবের মিডিয়া সেন্টারে এই বিষয়ে বিস্তারিত সাংবাদিকদের জানানো হবে।
এরআগে, গত বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) সন্ধ্যায় হাইকোর্ট সংলগ্ন জাতীয় ঈদগাহ মাঠের কাছে দুটি নীল রঙের ড্রাম খুলে অজ্ঞাতপরিচয় এক পুরুষের খণ্ডিত মরদেহ দেখতে পায়। তখন মরদেহ থেকে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছিল। পরে দুটি নীল রঙের ড্রাম থেকে মরদেহ বের করা হয়। ড্রামের মধ্যে চাল ছিল এবং কালো পলিথিন দিয়ে মোড়ানো ছিল মরদেহের খণ্ডিত অংশগুলো। পরে সিআইডির ক্রাইম সিন ইউনিট এসে খণ্ডিত মরদেহের ফিঙ্গার প্রিন্ট নিয়ে পরিচয় শনাক্ত করে।
এ ঘটনায় নিহতের ছোটবোন মোছা. আনজিরা বেগম শাহবাগ থানায় বাদী হয়ে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলায় নিহত আশরাফুলের বন্ধু জরেজ মিয়াকে প্রধান আসামি করে এজাহার দায়ের করা হয়।

প্রতারণার শিকার হয়ে একজন শাহজাহানপুর থানায় মামলা করলে সাইবার পুলিশ সেন্টারের ‘সাইবার ইন্টেলিজেন্স অ্যান্ড রিস্ক ম্যানেজমেন্ট টিম’ তদন্ত শুরু করে। প্রাথমিক তদন্তে চক্রটির সদস্য লক্ষ্মীপুর জেলার বাসিন্দা মো. সোহাগ হোসেন কে শনাক্ত করা হয়। পরবর্তীতে তাকে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়।