চরচা প্রতিবেদক

অন্তর্বর্তী সরকার জনগণের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
আজ শুক্রবার জাতীয় প্রেস ক্লাবে জেএসডির ৫৩তম প্রতিষ্ঠা উপলক্ষে ‘ফ্যাসিবাদ বিরোধী অংশীদারত্বের গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা’ শীর্ষক আলোচনা সভায় এ মন্তব্য করেন তিনি।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, “রাজনৈতিক দলগুলো সরকারের ওপর যে আস্থা রেখেছিল তার মর্যাদা রাখেনি সরকার। জনগণের সঙ্গে অন্তর্বর্তী সরকার বিশ্বাসঘাতকতা করেছে।”
জুলাই সনদ নিয়ে জাতীয় নির্বাচনের আগেই ঐকমত্য কমিশন গণভোটের যে সুপারিশ করেছে তার বিরোধিতা করেন তিনি। ফখরুল বলেন, “জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোট করার কোনো সুযোগ নেই।”
বিএনপির মহাসচিব বলেন, “প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণা মেনে ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন চায় দেশের মানুষ। কিন্তু সেই নির্বাচন একটি মহল বাধাগ্রস্ত করতে চায়।”
ফখরুল বলেন, “গণভোট নির্বাচনের আগে করার সুযোগ নেই। ১৯৭১ সালে যারা মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা করেছিল, তাদের প্রতিও আহ্বান, জনগণের দাবি একটি অবাধ নির্বাচন; সেটিতে যেন কেউ বাধা না দেয় “
এ সময় রাজনৈতিক দল নয়, ঐক্যমত্য কমিশনই বিভ্রান্তি সৃষ্টি করেছে বলেও মন্তব্য করেন বিএনপির মহাসচিব।

অন্তর্বর্তী সরকার জনগণের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
আজ শুক্রবার জাতীয় প্রেস ক্লাবে জেএসডির ৫৩তম প্রতিষ্ঠা উপলক্ষে ‘ফ্যাসিবাদ বিরোধী অংশীদারত্বের গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা’ শীর্ষক আলোচনা সভায় এ মন্তব্য করেন তিনি।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, “রাজনৈতিক দলগুলো সরকারের ওপর যে আস্থা রেখেছিল তার মর্যাদা রাখেনি সরকার। জনগণের সঙ্গে অন্তর্বর্তী সরকার বিশ্বাসঘাতকতা করেছে।”
জুলাই সনদ নিয়ে জাতীয় নির্বাচনের আগেই ঐকমত্য কমিশন গণভোটের যে সুপারিশ করেছে তার বিরোধিতা করেন তিনি। ফখরুল বলেন, “জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোট করার কোনো সুযোগ নেই।”
বিএনপির মহাসচিব বলেন, “প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণা মেনে ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন চায় দেশের মানুষ। কিন্তু সেই নির্বাচন একটি মহল বাধাগ্রস্ত করতে চায়।”
ফখরুল বলেন, “গণভোট নির্বাচনের আগে করার সুযোগ নেই। ১৯৭১ সালে যারা মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা করেছিল, তাদের প্রতিও আহ্বান, জনগণের দাবি একটি অবাধ নির্বাচন; সেটিতে যেন কেউ বাধা না দেয় “
এ সময় রাজনৈতিক দল নয়, ঐক্যমত্য কমিশনই বিভ্রান্তি সৃষ্টি করেছে বলেও মন্তব্য করেন বিএনপির মহাসচিব।

প্রতারণার শিকার হয়ে একজন শাহজাহানপুর থানায় মামলা করলে সাইবার পুলিশ সেন্টারের ‘সাইবার ইন্টেলিজেন্স অ্যান্ড রিস্ক ম্যানেজমেন্ট টিম’ তদন্ত শুরু করে। প্রাথমিক তদন্তে চক্রটির সদস্য লক্ষ্মীপুর জেলার বাসিন্দা মো. সোহাগ হোসেন কে শনাক্ত করা হয়। পরবর্তীতে তাকে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়।