চরচা প্রতিবেদক

স্বামী সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের পাশে দাফন করা হলো বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে।
আজ বুধবার বিকেল সাড়ে চারটার পরে রাজধানীর জিয়া উদ্যানে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন করা হয় খালেদা জিয়াকে।
জানাজার পরে জিয়া উদ্যানের ব্রিজের কাছে খালেদা জিয়ার মরদেহ নেওয়া হয়। সেখান থেকে জাতীয় পতাকায় মোড়া কফিন সামরিক কায়দায় নেওয়া হয় কবরের কাছে।
দাফনের পর রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন এবং প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের পক্ষে তাদের সামরিক সচিব খালেদা জিয়ার কবরে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান।
পরে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ও খালেদা জিয়ার বড় ছেলে তারেক রহমান ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান।
এছাড়া তিন বাহিনীর প্রধান খালেদা জিয়ার কবরে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান।
পরে খালেদা জিয়ার রুহের মাগফিরাত কামনা করে দোয়া ও মোনাজাত করা হয়।
দাফন করার আগে সকাল থেকেই জিয়া উদ্যান সংলগ্ন লেক রোডে সাধারণ মানুষের যাতায়াত বন্ধ ছিল।
দুপুরে জোহরের নামাজের পর মনিক মিয়া অ্যাভিনিউতে খালেদা জিয়ার জানাজা হয়।
সকাল থেকেই জানাজায় অংশ নিতে আসা মানুষ জড়ো থাকে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে জানাজায় অংশ নিতে রাজধানী ও দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা নেতা-কর্মী ও সাধারণ মানুষকে মানিক মিয়া অ্যাভেনিউয়ের পূর্ব পাশে আর্চওয়ে গেট পার হয়ে ঢুকতে হয়েছে।
মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ ছাড়িয়ে সংসদ ভবনের মাঠ ছিল মানুষে পরিপূর্ণ। জানাজাস্থল ছাড়িয়ে আশপাশের এলাকাও ছিল কানায় কানায় পূর্ণ।
সকালে খালেদা জিয়ার মরদেহ এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে গুলশানে ছেলে তারেক রহমানের বাসভবনে নেওয়া হয়।
জাতীয় পতাকায় মোড়ানো মরদেহবাহী গাড়িটি সেখানে পৌঁছালে খালেদা জিয়ার স্বজনরা তাকে বিদায় জানান।
সেখান থেকে খালেদা জিয়ার মরদেহ নেওয়া হয় মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে। গুলশান-২, বনানী, মহাখালি ফ্লাইওভার, জাহাঙ্গীর গেট, বিজয় সরণি দিয়ে মরদেহ জানাজাস্থলে নেওয়া হয়।
ঢাকার এভারকেয়ার হাসপাতালে গত ৪০ দিন ধরে চিকিৎসাধীন খালেদা জিয়াকে গতকাল মঙ্গলবার ভোর ৬টায় মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসকেরা।
নব্বইয়ের দশকে স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে ‘আপসহীন নেত্রী’ অভিধা পাওয়া খালেদা জিয়া ৪১ বছর বিএনপির নেতৃত্ব দিয়েছেন।
দেশের প্রথম এই নারী প্রধানমন্ত্রীর মৃত্যুতে তিন দিনের রাষ্টীয় শোক ঘোষণা করা হয়। বুধবার ছিল সাধারণ ছুটি।

স্বামী সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের পাশে দাফন করা হলো বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে।
আজ বুধবার বিকেল সাড়ে চারটার পরে রাজধানীর জিয়া উদ্যানে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন করা হয় খালেদা জিয়াকে।
জানাজার পরে জিয়া উদ্যানের ব্রিজের কাছে খালেদা জিয়ার মরদেহ নেওয়া হয়। সেখান থেকে জাতীয় পতাকায় মোড়া কফিন সামরিক কায়দায় নেওয়া হয় কবরের কাছে।
দাফনের পর রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন এবং প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের পক্ষে তাদের সামরিক সচিব খালেদা জিয়ার কবরে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান।
পরে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ও খালেদা জিয়ার বড় ছেলে তারেক রহমান ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান।
এছাড়া তিন বাহিনীর প্রধান খালেদা জিয়ার কবরে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান।
পরে খালেদা জিয়ার রুহের মাগফিরাত কামনা করে দোয়া ও মোনাজাত করা হয়।
দাফন করার আগে সকাল থেকেই জিয়া উদ্যান সংলগ্ন লেক রোডে সাধারণ মানুষের যাতায়াত বন্ধ ছিল।
দুপুরে জোহরের নামাজের পর মনিক মিয়া অ্যাভিনিউতে খালেদা জিয়ার জানাজা হয়।
সকাল থেকেই জানাজায় অংশ নিতে আসা মানুষ জড়ো থাকে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে জানাজায় অংশ নিতে রাজধানী ও দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা নেতা-কর্মী ও সাধারণ মানুষকে মানিক মিয়া অ্যাভেনিউয়ের পূর্ব পাশে আর্চওয়ে গেট পার হয়ে ঢুকতে হয়েছে।
মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ ছাড়িয়ে সংসদ ভবনের মাঠ ছিল মানুষে পরিপূর্ণ। জানাজাস্থল ছাড়িয়ে আশপাশের এলাকাও ছিল কানায় কানায় পূর্ণ।
সকালে খালেদা জিয়ার মরদেহ এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে গুলশানে ছেলে তারেক রহমানের বাসভবনে নেওয়া হয়।
জাতীয় পতাকায় মোড়ানো মরদেহবাহী গাড়িটি সেখানে পৌঁছালে খালেদা জিয়ার স্বজনরা তাকে বিদায় জানান।
সেখান থেকে খালেদা জিয়ার মরদেহ নেওয়া হয় মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে। গুলশান-২, বনানী, মহাখালি ফ্লাইওভার, জাহাঙ্গীর গেট, বিজয় সরণি দিয়ে মরদেহ জানাজাস্থলে নেওয়া হয়।
ঢাকার এভারকেয়ার হাসপাতালে গত ৪০ দিন ধরে চিকিৎসাধীন খালেদা জিয়াকে গতকাল মঙ্গলবার ভোর ৬টায় মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসকেরা।
নব্বইয়ের দশকে স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে ‘আপসহীন নেত্রী’ অভিধা পাওয়া খালেদা জিয়া ৪১ বছর বিএনপির নেতৃত্ব দিয়েছেন।
দেশের প্রথম এই নারী প্রধানমন্ত্রীর মৃত্যুতে তিন দিনের রাষ্টীয় শোক ঘোষণা করা হয়। বুধবার ছিল সাধারণ ছুটি।