চরচা ডেস্ক

চলতি মৌসুমে বরিশালে তাপমাত্রা ১২ দশমিক ৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে, যা এ মৌসুমে এখন পর্যন্ত সর্বনিম্ন। আজ বৃহস্পতিবার বরিশাল আবহাওয়া অফিস বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
আবহাওয়া অফিস জানায়, সকাল ৯টায় এই সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। দিনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল বুধবার তাপমাত্রা ছিল ১৩ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তাপমাত্রা কমে যাওয়ায় গত কয়েকদিন ধরে শীতজনিত রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেড়েছে।
বরিশাল শের-ই-বাংলা চিকিৎসা মহাবিদ্যালয় (শেবাচিম) হাসপাতালের শিশু ওয়ার্ডে দেখা দিয়েছে চরম চাপ। ৪১ শয্যার বিপরীতে প্রায় ৩০০ শিশু ভর্তি রয়েছে বলে জানা গেছে। নিউমোনিয়া, শ্বাসকষ্ট, সর্দি-কাশি ও জ্বর নিয়ে প্রতিদিনই নতুন রোগী ভর্তি হচ্ছে। একই সঙ্গে শীতজনিত নানা সমস্যায় ভুগছেন প্রবীণরাও।
আবহাওয়া অফিসের বেলুন মেকার মো. রাফি জানান, আগামী কয়েকদিন একই ধরনের আবহাওয়া থাকতে পারে। তবে আপাতত কোনো শৈত্যপ্রবাহের আশঙ্কা নেই বলে তিনি জানান।
আবহাওয়া পর্যবেক্ষক মাসুদ রানা রুবেল বলেন, ডিসেম্বর ও জানুয়ারির মাঝামাঝি সময়ে তাপমাত্রা স্বাভাবিকভাবেই কম থাকে এবং আরও কিছুটা কমতে পারে।
সকালে পুরো বরিশাল জেলা ছিল হালকা কুয়াশায় ঢাকা। সূর্যের দেখা মিলেছে সকাল ১০টার পর। শীতের কারণে হাটবাজার ও রাস্তাঘাটে মানুষের চলাচল কমে গেছে।
বরিশাল সদর উপজেলার কাশিপুর এলাকার অটোরিকশাচালক কবির হোসেন বলেন, ‘’আজ শীত বেশি পড়ছে। ঠান্ডায় হাত-পা জড়ো হয়ে আসছে। শীতের তীব্রতায় গ্রামের হাটবাজার ও শহরে লোকসমাগম কমে গেছে। রাস্তাঘাটে মানুষের চলাচলও কম। যাত্রী তেমন একটা পাচ্ছি না। আরও দু-একদিন এমন অবস্থা চললে আয়-রোজগারের অভাবে সংসারে টান পড়বে।‘’

চলতি মৌসুমে বরিশালে তাপমাত্রা ১২ দশমিক ৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে, যা এ মৌসুমে এখন পর্যন্ত সর্বনিম্ন। আজ বৃহস্পতিবার বরিশাল আবহাওয়া অফিস বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
আবহাওয়া অফিস জানায়, সকাল ৯টায় এই সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। দিনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল বুধবার তাপমাত্রা ছিল ১৩ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তাপমাত্রা কমে যাওয়ায় গত কয়েকদিন ধরে শীতজনিত রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেড়েছে।
বরিশাল শের-ই-বাংলা চিকিৎসা মহাবিদ্যালয় (শেবাচিম) হাসপাতালের শিশু ওয়ার্ডে দেখা দিয়েছে চরম চাপ। ৪১ শয্যার বিপরীতে প্রায় ৩০০ শিশু ভর্তি রয়েছে বলে জানা গেছে। নিউমোনিয়া, শ্বাসকষ্ট, সর্দি-কাশি ও জ্বর নিয়ে প্রতিদিনই নতুন রোগী ভর্তি হচ্ছে। একই সঙ্গে শীতজনিত নানা সমস্যায় ভুগছেন প্রবীণরাও।
আবহাওয়া অফিসের বেলুন মেকার মো. রাফি জানান, আগামী কয়েকদিন একই ধরনের আবহাওয়া থাকতে পারে। তবে আপাতত কোনো শৈত্যপ্রবাহের আশঙ্কা নেই বলে তিনি জানান।
আবহাওয়া পর্যবেক্ষক মাসুদ রানা রুবেল বলেন, ডিসেম্বর ও জানুয়ারির মাঝামাঝি সময়ে তাপমাত্রা স্বাভাবিকভাবেই কম থাকে এবং আরও কিছুটা কমতে পারে।
সকালে পুরো বরিশাল জেলা ছিল হালকা কুয়াশায় ঢাকা। সূর্যের দেখা মিলেছে সকাল ১০টার পর। শীতের কারণে হাটবাজার ও রাস্তাঘাটে মানুষের চলাচল কমে গেছে।
বরিশাল সদর উপজেলার কাশিপুর এলাকার অটোরিকশাচালক কবির হোসেন বলেন, ‘’আজ শীত বেশি পড়ছে। ঠান্ডায় হাত-পা জড়ো হয়ে আসছে। শীতের তীব্রতায় গ্রামের হাটবাজার ও শহরে লোকসমাগম কমে গেছে। রাস্তাঘাটে মানুষের চলাচলও কম। যাত্রী তেমন একটা পাচ্ছি না। আরও দু-একদিন এমন অবস্থা চললে আয়-রোজগারের অভাবে সংসারে টান পড়বে।‘’