চরচা ডেস্ক

ভয় দেখিয়ে দেশের গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রা কেউ থামাতে পারবে না বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। আজ মঙ্গলবার বিজয় দিবস উপলক্ষে জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে তিনি এ কথা বলেন।
ভাষণে ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলার প্রসঙ্গ টেনে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, “আমি পরিষ্কারভাবে বলতে চাই–পরাজিত শক্তি ফ্যাসিস্ট টেরোরিস্টদের এই অপচেষ্টা সম্পূর্ণভাবে ব্যর্থ করে দেওয়া হবে। ভয় দেখিয়ে, সন্ত্রাস ঘটিয়ে বা রক্ত ঝরিয়ে এই দেশের গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রা কেউ থামাতে পারবে না।”
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, “জুলাই অভ্যুত্থানের সম্মুখযোদ্ধা ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির ওপর সম্প্রতি যে হামলার ঘটনা ঘটেছে, তা শুধু একজন ব্যক্তির ওপর আঘাত নয়–এটি বাংলাদেশের অস্তিত্বের ওপর আঘাত, আমাদের গণতান্ত্রিক পথচলার ওপর আঘাত।”
ভাষণে মুহাম্মদ ইউনূস বলেস, “ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরীফ ওসমান হাদির ওপর হামলার ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের প্রাথমিকভাবে চিহ্নিত করা গেছে। যারা এই ষড়যন্ত্রে জড়িত, তারা যেখানেই থাকুক না কেন, তাদের কাউকেই ছাড় দেওয়া হবে না।”
শরিফ ওসমান হাদিকে সংকটাপন্ন অবস্থায় চিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানোর কথা জানিয়ে সবাইকে তার সুস্থতার জন্য দোয়া করার আহ্বান জানান তিনি।
প্রধান উপদেষ্টা সবার প্রতি সংযম প্রদর্শনের আহ্বান জানিয়ে অপপ্রচার বা গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ দেন। তিনি দৃঢ়তার সঙ্গে বলেন, “পরাজিত ফ্যাসিস্ট শক্তি এ দেশের পবিত্র মাটিতে আর কোনোদিন ফিরে আসবে না। যারা অস্থিরতা সৃষ্টি করতে চায়, ঐক্যবদ্ধ হয়ে তাদের মোকাবিলা করতে হবে।”
আসন্ন নির্বাচনের প্রসঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, “রাষ্ট্র সংস্কার করতে জুলাই সনদের ওপর ভিত্তি করে যে গণভোট অনুষ্ঠিত হবে, তার রায়ের ওপর নির্ভর করছে আগামীর বাংলাদেশ কোন পথে চলবে।” রাজনৈতিক চাপ ও প্রভাবমুক্ত রাখতে বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় গঠন করা হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, “এটি বিচার ব্যবস্থার জন্য একটি মাইলস্টোন উদ্যোগ।
এ ছাড়া মানবাধিকারকে সুসংহত রাখতে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন অধ্যাদেশ ২০২৫ জারির কথা জানিয়ে বিজয় দিবস উপলক্ষে দেওয়া ভাষণ শেষ করেন অধ্যাপক ইউনূস।

ভয় দেখিয়ে দেশের গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রা কেউ থামাতে পারবে না বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। আজ মঙ্গলবার বিজয় দিবস উপলক্ষে জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে তিনি এ কথা বলেন।
ভাষণে ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলার প্রসঙ্গ টেনে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, “আমি পরিষ্কারভাবে বলতে চাই–পরাজিত শক্তি ফ্যাসিস্ট টেরোরিস্টদের এই অপচেষ্টা সম্পূর্ণভাবে ব্যর্থ করে দেওয়া হবে। ভয় দেখিয়ে, সন্ত্রাস ঘটিয়ে বা রক্ত ঝরিয়ে এই দেশের গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রা কেউ থামাতে পারবে না।”
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, “জুলাই অভ্যুত্থানের সম্মুখযোদ্ধা ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির ওপর সম্প্রতি যে হামলার ঘটনা ঘটেছে, তা শুধু একজন ব্যক্তির ওপর আঘাত নয়–এটি বাংলাদেশের অস্তিত্বের ওপর আঘাত, আমাদের গণতান্ত্রিক পথচলার ওপর আঘাত।”
ভাষণে মুহাম্মদ ইউনূস বলেস, “ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরীফ ওসমান হাদির ওপর হামলার ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের প্রাথমিকভাবে চিহ্নিত করা গেছে। যারা এই ষড়যন্ত্রে জড়িত, তারা যেখানেই থাকুক না কেন, তাদের কাউকেই ছাড় দেওয়া হবে না।”
শরিফ ওসমান হাদিকে সংকটাপন্ন অবস্থায় চিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানোর কথা জানিয়ে সবাইকে তার সুস্থতার জন্য দোয়া করার আহ্বান জানান তিনি।
প্রধান উপদেষ্টা সবার প্রতি সংযম প্রদর্শনের আহ্বান জানিয়ে অপপ্রচার বা গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ দেন। তিনি দৃঢ়তার সঙ্গে বলেন, “পরাজিত ফ্যাসিস্ট শক্তি এ দেশের পবিত্র মাটিতে আর কোনোদিন ফিরে আসবে না। যারা অস্থিরতা সৃষ্টি করতে চায়, ঐক্যবদ্ধ হয়ে তাদের মোকাবিলা করতে হবে।”
আসন্ন নির্বাচনের প্রসঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, “রাষ্ট্র সংস্কার করতে জুলাই সনদের ওপর ভিত্তি করে যে গণভোট অনুষ্ঠিত হবে, তার রায়ের ওপর নির্ভর করছে আগামীর বাংলাদেশ কোন পথে চলবে।” রাজনৈতিক চাপ ও প্রভাবমুক্ত রাখতে বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় গঠন করা হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, “এটি বিচার ব্যবস্থার জন্য একটি মাইলস্টোন উদ্যোগ।
এ ছাড়া মানবাধিকারকে সুসংহত রাখতে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন অধ্যাদেশ ২০২৫ জারির কথা জানিয়ে বিজয় দিবস উপলক্ষে দেওয়া ভাষণ শেষ করেন অধ্যাপক ইউনূস।