রাজশাহী প্রতিনিধি

শরিফ ওসমান হাদিকে গুলি করে হত্যায় জড়িতদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবিতে রাজশাহীতে ছাত্র-জনতা পৃথক বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে।
আজ শুক্রবার জুমার নামাজের পর রাজশাহী মহানগরীর জিরো পয়েন্ট ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) ক্যাম্পাসে এসব কর্মসূচি পালন করা হয়।
রাজশাহী মহানগরীর জিরো পয়েন্টে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) রাজশাহী মহানগর শাখার উদ্যোগে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করা হয়। মিছিলটি নগরীর প্রধান সড়ক ঘুরে আবার জিরো পয়েন্টে এসে সমাবেশে করে।
একই সময়ে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে রাকসু প্রতিনিধিসহ সাধারণ শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে আরেকটি বিক্ষোভ মিছিল হয়। কেন্দ্রীয় মসজিদ থেকে শুরু হওয়া মিছিলটি বিভিন্ন আবাসিক হল ঘুরে কেন্দ্রীয় লাইব্রেরির সামনে এসে শেষ হয়।
সমাবেশে বক্তারা বলেন, শরিফ ওসমান হাদি ভারতীয় আগ্রাসন ও আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে আপসহীনভাবে কথা বলতেন। এই অবস্থানের কারণেই তাকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে বলে তারা অভিযোগ করেন। বক্তারা দাবি করেন, হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে আওয়ামী লীগ সমর্থিত সন্ত্রাসীরা জড়িত এবং খুনিরা পালিয়ে ভারতে আশ্রয় নিয়েছে।
বক্তারা আরও বলেন, জুলাই আন্দোলনের যোদ্ধারা ধারাবাহিকভাবে হত্যার শিকার হচ্ছেন, যা দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির ভয়াবহ অবনতির প্রমাণ। এ অবস্থার দায় নিয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি করেন তারা।

শরিফ ওসমান হাদিকে গুলি করে হত্যায় জড়িতদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবিতে রাজশাহীতে ছাত্র-জনতা পৃথক বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে।
আজ শুক্রবার জুমার নামাজের পর রাজশাহী মহানগরীর জিরো পয়েন্ট ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) ক্যাম্পাসে এসব কর্মসূচি পালন করা হয়।
রাজশাহী মহানগরীর জিরো পয়েন্টে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) রাজশাহী মহানগর শাখার উদ্যোগে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করা হয়। মিছিলটি নগরীর প্রধান সড়ক ঘুরে আবার জিরো পয়েন্টে এসে সমাবেশে করে।
একই সময়ে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে রাকসু প্রতিনিধিসহ সাধারণ শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে আরেকটি বিক্ষোভ মিছিল হয়। কেন্দ্রীয় মসজিদ থেকে শুরু হওয়া মিছিলটি বিভিন্ন আবাসিক হল ঘুরে কেন্দ্রীয় লাইব্রেরির সামনে এসে শেষ হয়।
সমাবেশে বক্তারা বলেন, শরিফ ওসমান হাদি ভারতীয় আগ্রাসন ও আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে আপসহীনভাবে কথা বলতেন। এই অবস্থানের কারণেই তাকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে বলে তারা অভিযোগ করেন। বক্তারা দাবি করেন, হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে আওয়ামী লীগ সমর্থিত সন্ত্রাসীরা জড়িত এবং খুনিরা পালিয়ে ভারতে আশ্রয় নিয়েছে।
বক্তারা আরও বলেন, জুলাই আন্দোলনের যোদ্ধারা ধারাবাহিকভাবে হত্যার শিকার হচ্ছেন, যা দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির ভয়াবহ অবনতির প্রমাণ। এ অবস্থার দায় নিয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি করেন তারা।