চরচা প্রতিবেদক

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজা ও দাফনকে কেন্দ্র করে রাজধানীর শেরেবাংলা নগর ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় সর্বোচ্চ নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
পুরো এলাকায় গড়ে তোলা হয়েছে এক কঠোর নিরাপত্তা বলয়। শেরে বাংলা নগর এলাকায় শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের সমাধিস্থলের পাশেই বেগম খালেদা জিয়ার দাফনের জন্য কবর প্রস্তুত করার কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে রয়েছে।
শেরে বাংলা নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনিরুল ইসলাম জানিয়েছেন, জানাজা ও দাফন নির্বিঘ্ন করতে পুরো এলাকাকে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তার আওতায় আনা হয়েছে।
নিরাপত্তা নিশ্চিতে জানাজার স্থানকে তিনটি বিশেষ জোনে ভাগ করা হয়েছে। ‘রেড জোনে’ থাকবেন অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা (ভিআইপি), ‘গ্রিন জোনে’ দলের শীর্ষ নেতৃবৃন্দ এবং ‘হোয়াইট জোনে’ জানাজায় অংশ নেওয়া সাধারণ মানুষ অবস্থান করবেন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী, বিজিবি, র্যাব ও পুলিশের বিপুলসংখ্যক সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।
এদিকে, খালেদা জিয়ার জানাজা ও দাফন কার্যক্রমকে ঘিরে নিরাপত্তা জোরদারে ২৭ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে। বিজিবি সদরদপ্তর থেকে গণমাধ্যমকে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
এর আগে গতকাল মঙ্গলবার সচিবালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব মোহাম্মদ শফিকুল আলম জানান, খালেদা জিয়ার জানাজা ও দাফন কাজে নিরাপত্তার দায়িত্বে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অন্তত ১০ হাজার সদস্য নিয়োজিত থাকবেন। মাঠে সেনাবাহিনীর সদস্যরাও কাজ করবেন। সচিবালয়ে আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত এক উচ্চপর্যায়ের সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজা ও দাফনকে কেন্দ্র করে রাজধানীর শেরেবাংলা নগর ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় সর্বোচ্চ নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
পুরো এলাকায় গড়ে তোলা হয়েছে এক কঠোর নিরাপত্তা বলয়। শেরে বাংলা নগর এলাকায় শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের সমাধিস্থলের পাশেই বেগম খালেদা জিয়ার দাফনের জন্য কবর প্রস্তুত করার কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে রয়েছে।
শেরে বাংলা নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনিরুল ইসলাম জানিয়েছেন, জানাজা ও দাফন নির্বিঘ্ন করতে পুরো এলাকাকে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তার আওতায় আনা হয়েছে।
নিরাপত্তা নিশ্চিতে জানাজার স্থানকে তিনটি বিশেষ জোনে ভাগ করা হয়েছে। ‘রেড জোনে’ থাকবেন অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা (ভিআইপি), ‘গ্রিন জোনে’ দলের শীর্ষ নেতৃবৃন্দ এবং ‘হোয়াইট জোনে’ জানাজায় অংশ নেওয়া সাধারণ মানুষ অবস্থান করবেন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী, বিজিবি, র্যাব ও পুলিশের বিপুলসংখ্যক সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।
এদিকে, খালেদা জিয়ার জানাজা ও দাফন কার্যক্রমকে ঘিরে নিরাপত্তা জোরদারে ২৭ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে। বিজিবি সদরদপ্তর থেকে গণমাধ্যমকে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
এর আগে গতকাল মঙ্গলবার সচিবালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব মোহাম্মদ শফিকুল আলম জানান, খালেদা জিয়ার জানাজা ও দাফন কাজে নিরাপত্তার দায়িত্বে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অন্তত ১০ হাজার সদস্য নিয়োজিত থাকবেন। মাঠে সেনাবাহিনীর সদস্যরাও কাজ করবেন। সচিবালয়ে আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত এক উচ্চপর্যায়ের সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।