চরচা প্রতিবেদক

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে আজ শনিবার রাষ্ট্রীয় শোক পালিত হচ্ছে। রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালনের কর্মসূচি হিসেবে আজ দেশের সব সরকারি, আধা-সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান এবং শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানসহ সব সরকারি ও বেসরকারি ভবন এবং বিদেশে বাংলাদেশ মিশনে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত থাকবে।
গত বৃহস্পতিবার রাতে জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস শনিবার রাষ্ট্রীয় শোক পালনের ঘোষণা দেন। ওইদিন রাতেই এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
সরকারের জারি করা প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, জুলাই গণঅভ্যুত্থানের সম্মুখভাগের অকুতোভয় যোদ্ধা, প্রতিবাদী তারুণ্যের প্রতীক ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেছেন। তার মৃত্যুতে অন্তর্বর্তী সরকার গভীরভাবে শোকাহত। সরকার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে যে, তার মৃত্যুতে শনিবার (২০ ডিসেম্বর) রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে।
এদিকে, শরিফ ওসমান হাদির জানাজা অনুষ্ঠিত হবে আজ শনিবার দুপুর ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায়। পরিবারের দাবির ভিত্তিতে ওসমান হাদিকে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের কবরের পাশে সমাহিত করা হবে।
ওসমান হাদির নামাজে জানাজায় অংশগ্রহণে আগ্রহীদের কোনো প্রকার ব্যাগ বা ভারী বস্তু বহন না করার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ জানানো হয়েছে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে। পাশাপাশি জানানো হয়েছে, সংসদ ভবন ও এর আশপাশের এলাকায় এসময় ড্রোন ওড়ানো যাবে না।
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচনে ঢাকা-৮ আসনে সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী ছিলেন ওসমান হাদি। নিজের নির্বাচনী প্রচারে গত ১২ ডিসেম্বর গণসংযোগের জন্য রাজধানীর বিজয়নগর এলাকায় গেলে চলন্ত মোটরসাইকেল থেকে তাকে গুলি করা হয়। গুলিটি তার মাথায় লাগে।
গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে অস্ত্রোপচারের পর রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে তাকে সিঙ্গাপুরে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান হাদি। গতকাল শুক্রবার হাদির মরদেহ দেশে আনার পর রাখা হয় জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটের হিমঘরে।

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে আজ শনিবার রাষ্ট্রীয় শোক পালিত হচ্ছে। রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালনের কর্মসূচি হিসেবে আজ দেশের সব সরকারি, আধা-সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান এবং শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানসহ সব সরকারি ও বেসরকারি ভবন এবং বিদেশে বাংলাদেশ মিশনে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত থাকবে।
গত বৃহস্পতিবার রাতে জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস শনিবার রাষ্ট্রীয় শোক পালনের ঘোষণা দেন। ওইদিন রাতেই এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
সরকারের জারি করা প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, জুলাই গণঅভ্যুত্থানের সম্মুখভাগের অকুতোভয় যোদ্ধা, প্রতিবাদী তারুণ্যের প্রতীক ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেছেন। তার মৃত্যুতে অন্তর্বর্তী সরকার গভীরভাবে শোকাহত। সরকার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে যে, তার মৃত্যুতে শনিবার (২০ ডিসেম্বর) রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে।
এদিকে, শরিফ ওসমান হাদির জানাজা অনুষ্ঠিত হবে আজ শনিবার দুপুর ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায়। পরিবারের দাবির ভিত্তিতে ওসমান হাদিকে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের কবরের পাশে সমাহিত করা হবে।
ওসমান হাদির নামাজে জানাজায় অংশগ্রহণে আগ্রহীদের কোনো প্রকার ব্যাগ বা ভারী বস্তু বহন না করার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ জানানো হয়েছে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে। পাশাপাশি জানানো হয়েছে, সংসদ ভবন ও এর আশপাশের এলাকায় এসময় ড্রোন ওড়ানো যাবে না।
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচনে ঢাকা-৮ আসনে সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী ছিলেন ওসমান হাদি। নিজের নির্বাচনী প্রচারে গত ১২ ডিসেম্বর গণসংযোগের জন্য রাজধানীর বিজয়নগর এলাকায় গেলে চলন্ত মোটরসাইকেল থেকে তাকে গুলি করা হয়। গুলিটি তার মাথায় লাগে।
গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে অস্ত্রোপচারের পর রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে তাকে সিঙ্গাপুরে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান হাদি। গতকাল শুক্রবার হাদির মরদেহ দেশে আনার পর রাখা হয় জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটের হিমঘরে।