চরচা প্রতিবেদক

ঢাকার কামরাঙ্গীরচর এলাকায় সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বের জেরে শিক্ষার্থী মো. রোমান ফকিরকে ছুরিকাঘাত করা হয়। আজ সোমবার একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায় সে।
রোমান শরীয়তপুরের জাজিরা উপজেলার বাসিন্দা। তবে পরিবারের সঙ্গে কামরাঙ্গীরচরের পূর্ব রসুলপুরের একটি বাসায় ভাড়া থাকতো। কামরাঙ্গীরচরে সানলাইট কিন্ডার গার্ডেন স্কুলের সপ্তম শ্রেণির ছাত্র ছিলো সে।
কামরাঙ্গীরচর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গোলাম ফারুক এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, কামরাঙ্গীরচর থানার পূর্ব রসুলপুরের ৭ নম্বর গলিতে গত শুক্রবার সন্ধ্যায় ৭টার দিকে এই ঘটনা ঘটে। ভুক্তভোগী রোমান তার বন্ধুদের সঙ্গে দাঁড়িয়ে কথা বলছিল। এই সময়ে সাগর এসে রোমানকে উদ্দেশ করে ‘সিনিয়র মান্য না করা’ ও অন্য গলিতে আড্ডা দেওয়ার বিষয়ে প্রশ্ন তোলে। এ নিয়ে উভয়ের মধ্যে কথাকাটাকাটির একপর্যায়ে সাগর উত্তেজিত হয়ে তার হাতে থাকা ছুরি দিয়ে রোমানের পেটে একাধিকবার, ডান হাতের বাহুতে ও বাম কবজিসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাত করে। এতে রোমান গুরুতর আহত হয়।
ওসি আরও জানান, রোমান দুই হাত দিয়ে পেট চেপে ধরলে সাগর পিঠে ছুরি ঢুকিয়ে দিয়ে ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায়। গুরুতর আহত অবস্থায় স্বজনরা তাকে প্রথমে কামরাঙ্গীরচর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে পাঠায়। ঢামেকে অস্ত্রোপচার করে তার পিঠ থেকে ছুরিটি বের করা হয়। তবে ২০ ডিসেম্বর রাতে অবস্থার অবনতি হলে আইসিইউতে নেওয়ার পরামর্শ দেন চিকিৎসক। পরে তাকে মালিবাগের একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হলে সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায় শিক্ষার্থী রোমান।
পরে মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় নিহত শিক্ষার্থীর বাবা বাদী হয়ে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। পরে হামলাকারী সাইফুল ইসলাম সাগরকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ বিষয়ে আইনি প্রক্রিয়া চলমান।
ওই ঘটনায় রোমানের বাবা থানায় মামলা দায়ের করেন। মামলার ভিত্তিতে সাইফুল ইসলাম সাগর নামে এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। রোমানের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠিয়েছে পুলিশ।

ঢাকার কামরাঙ্গীরচর এলাকায় সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বের জেরে শিক্ষার্থী মো. রোমান ফকিরকে ছুরিকাঘাত করা হয়। আজ সোমবার একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায় সে।
রোমান শরীয়তপুরের জাজিরা উপজেলার বাসিন্দা। তবে পরিবারের সঙ্গে কামরাঙ্গীরচরের পূর্ব রসুলপুরের একটি বাসায় ভাড়া থাকতো। কামরাঙ্গীরচরে সানলাইট কিন্ডার গার্ডেন স্কুলের সপ্তম শ্রেণির ছাত্র ছিলো সে।
কামরাঙ্গীরচর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গোলাম ফারুক এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, কামরাঙ্গীরচর থানার পূর্ব রসুলপুরের ৭ নম্বর গলিতে গত শুক্রবার সন্ধ্যায় ৭টার দিকে এই ঘটনা ঘটে। ভুক্তভোগী রোমান তার বন্ধুদের সঙ্গে দাঁড়িয়ে কথা বলছিল। এই সময়ে সাগর এসে রোমানকে উদ্দেশ করে ‘সিনিয়র মান্য না করা’ ও অন্য গলিতে আড্ডা দেওয়ার বিষয়ে প্রশ্ন তোলে। এ নিয়ে উভয়ের মধ্যে কথাকাটাকাটির একপর্যায়ে সাগর উত্তেজিত হয়ে তার হাতে থাকা ছুরি দিয়ে রোমানের পেটে একাধিকবার, ডান হাতের বাহুতে ও বাম কবজিসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাত করে। এতে রোমান গুরুতর আহত হয়।
ওসি আরও জানান, রোমান দুই হাত দিয়ে পেট চেপে ধরলে সাগর পিঠে ছুরি ঢুকিয়ে দিয়ে ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায়। গুরুতর আহত অবস্থায় স্বজনরা তাকে প্রথমে কামরাঙ্গীরচর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে পাঠায়। ঢামেকে অস্ত্রোপচার করে তার পিঠ থেকে ছুরিটি বের করা হয়। তবে ২০ ডিসেম্বর রাতে অবস্থার অবনতি হলে আইসিইউতে নেওয়ার পরামর্শ দেন চিকিৎসক। পরে তাকে মালিবাগের একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হলে সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায় শিক্ষার্থী রোমান।
পরে মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় নিহত শিক্ষার্থীর বাবা বাদী হয়ে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। পরে হামলাকারী সাইফুল ইসলাম সাগরকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ বিষয়ে আইনি প্রক্রিয়া চলমান।
ওই ঘটনায় রোমানের বাবা থানায় মামলা দায়ের করেন। মামলার ভিত্তিতে সাইফুল ইসলাম সাগর নামে এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। রোমানের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠিয়েছে পুলিশ।