চরচা প্রতিবেদক

রাজধানীর ভাটারায় এক প্রাইভেট কার চালকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ শনিবার ভাটারা থানা পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করে।
নিহত কামাল উদ্দিন কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলার বাসিন্দা। ভাটারার কুড়িল মৃধাবাড়ি এলাকায় পরিবার নিয়ে থাকতেন তিনি। প্রাথমিকভাবে পুলিশ ধারণা করছে, তিনি গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন।
ভাটারা থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মোহাম্মদ রাজু হোসেন বলেন, “খবর পেয়ে সকাল ৯টার দিকে কুড়িল মৃধাবাড়ীর একটি ভবনের দ্বিতীয় তলার কক্ষের দরজা ভেঙে ভেতরে ঢুকি। সেখানে সিলিং ফ্যানের সঙ্গে গলায় গামছা প্যাঁচানো অবস্থায় কামাল উদ্দিনকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখা যায়।”
মোহাম্মদ রাজু আরও বলেন, “নিহতের স্বজনদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, কামাল উদ্দিন পেশায় একজন প্রাইভেট কার চালক ছিলেন। আত্মহত্যার সঠিক কারণ জানতে তদন্ত চলছে। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পেলে মৃত্যুর প্রকৃত কারণ নিশ্চিত হওয়া যাবে।”
অন্যদিকে নিহতের ভাই জামাল উদ্দিন বলেন, “গতকাল রাতে আমরা একসঙ্গে খাবার খাই। এরপর মোবাইল ফোনে আমার সঙ্গে কথা হয়। আমরা দুই ভাই একসঙ্গে গ্রামের বাড়িতে যাওয়ার কথা বলছিলাম। সকালে হঠাৎ শুনতে পাই আমার ভাই গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছে।”
জামাল উদ্দিন আরও বলেন, “আমার ভাই খুব অভাবগ্রস্ত ছিল। আমাদের ধারণা, আর্থিক সংকটের কারণেই সে আত্মহত্যা করেছে।”
পরে ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠায় পুলিশ।

রাজধানীর ভাটারায় এক প্রাইভেট কার চালকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ শনিবার ভাটারা থানা পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করে।
নিহত কামাল উদ্দিন কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলার বাসিন্দা। ভাটারার কুড়িল মৃধাবাড়ি এলাকায় পরিবার নিয়ে থাকতেন তিনি। প্রাথমিকভাবে পুলিশ ধারণা করছে, তিনি গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন।
ভাটারা থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মোহাম্মদ রাজু হোসেন বলেন, “খবর পেয়ে সকাল ৯টার দিকে কুড়িল মৃধাবাড়ীর একটি ভবনের দ্বিতীয় তলার কক্ষের দরজা ভেঙে ভেতরে ঢুকি। সেখানে সিলিং ফ্যানের সঙ্গে গলায় গামছা প্যাঁচানো অবস্থায় কামাল উদ্দিনকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখা যায়।”
মোহাম্মদ রাজু আরও বলেন, “নিহতের স্বজনদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, কামাল উদ্দিন পেশায় একজন প্রাইভেট কার চালক ছিলেন। আত্মহত্যার সঠিক কারণ জানতে তদন্ত চলছে। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পেলে মৃত্যুর প্রকৃত কারণ নিশ্চিত হওয়া যাবে।”
অন্যদিকে নিহতের ভাই জামাল উদ্দিন বলেন, “গতকাল রাতে আমরা একসঙ্গে খাবার খাই। এরপর মোবাইল ফোনে আমার সঙ্গে কথা হয়। আমরা দুই ভাই একসঙ্গে গ্রামের বাড়িতে যাওয়ার কথা বলছিলাম। সকালে হঠাৎ শুনতে পাই আমার ভাই গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছে।”
জামাল উদ্দিন আরও বলেন, “আমার ভাই খুব অভাবগ্রস্ত ছিল। আমাদের ধারণা, আর্থিক সংকটের কারণেই সে আত্মহত্যা করেছে।”
পরে ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠায় পুলিশ।