চরচা প্রতিবেদক

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রার্থীদের নিরাপত্তায় অস্ত্রের লাইসেন্স দেওয়ার নীতিমালা জারির পর নির্বাচন কমিশন (ইসি) জানিয়েছে, প্রার্থীদের অস্ত্র রাখার বিষয়ে প্রয়োজনে আচরণবিধি সংশোধন করা হবে।
আজ বুধবার ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ বলেন, “যদি মনে করা হয় ওভার দ্য পিরিয়ড অব টাইম আচরণবিধি এখানে কোনো জায়গার সামান্য সংশোধন বা সংযোজন বা বিয়োজন বা অ্যাডজাস্টমেন্ট লাগবে. এটা করব আমরা।”
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ওসমান হাদিকে গুলি করার পর স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী জানিয়েছিলেন, জাতীয় নির্বাচনের প্রার্থীরা ব্যক্তিগত আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স চাইলে অনুমতি দেওয়া হবে। পরে এরপর মন্ত্রণালয় থেকে একটি নীতিমালাও জারি করা হয়।
এ বিষয়ে ইসির অনুমতি আছে কি না- জানতে চাইলে আখতার আহমেদ বলেন, “তিনি (স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা) এটা বলেছেন। এটা যে আমাদের কাছ থেকে অনুমতি নিয়ে করতে হবে, নিরাপত্তার সব ক্ষেত্রে এটা কি খুব একটা গ্রহণযোগ্য কথা? অন্যরা এটা ভালো মনে করেছেন এবং এখানে তো আমরা সবাই নিশ্চয়ই একমত যে নিরাপত্তার বিষয়টা প্রাধান্য পাক।”
ইসি সচিব বলেন, “দ্বিতীয় জিনিসটা হচ্ছে এর সাথে আচরণবিধির আপাতত কোনো বিরোধ দেখছি না। যদি মনে করা হয় ওভার দ্য পিরিয়ড অব টাইম আচরণবিধি এখানে কোনো জায়গার সামান্য সংশোধন বা সংযোজন বা বিয়োজন বা অ্যাডজাস্টমেন্ট লাগবে, এটা করব আমরা।”
ভোটের আগে বৈধ অস্ত্র জমা নেওয়ার বিধির কথা তুলে ধরলে ইসি সচিব আরও বলেন, “এটা তো সময়ের ব্যাপার। এটা কি করা হবে না হবে, এগুলো সময়ের সাথে সাথে আসবে। বৈধ অস্ত্র জমা নেওয়ার বিষয়টা যখন প্রাসঙ্গিক হবে তখন যদি মনে করা হয় যে, এই জাতীয় নিরাপত্তার বিষয়টা বিবেচনা নেবেন, সে অনুযায়ী এটা ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রার্থীদের নিরাপত্তায় অস্ত্রের লাইসেন্স দেওয়ার নীতিমালা জারির পর নির্বাচন কমিশন (ইসি) জানিয়েছে, প্রার্থীদের অস্ত্র রাখার বিষয়ে প্রয়োজনে আচরণবিধি সংশোধন করা হবে।
আজ বুধবার ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ বলেন, “যদি মনে করা হয় ওভার দ্য পিরিয়ড অব টাইম আচরণবিধি এখানে কোনো জায়গার সামান্য সংশোধন বা সংযোজন বা বিয়োজন বা অ্যাডজাস্টমেন্ট লাগবে. এটা করব আমরা।”
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ওসমান হাদিকে গুলি করার পর স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী জানিয়েছিলেন, জাতীয় নির্বাচনের প্রার্থীরা ব্যক্তিগত আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স চাইলে অনুমতি দেওয়া হবে। পরে এরপর মন্ত্রণালয় থেকে একটি নীতিমালাও জারি করা হয়।
এ বিষয়ে ইসির অনুমতি আছে কি না- জানতে চাইলে আখতার আহমেদ বলেন, “তিনি (স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা) এটা বলেছেন। এটা যে আমাদের কাছ থেকে অনুমতি নিয়ে করতে হবে, নিরাপত্তার সব ক্ষেত্রে এটা কি খুব একটা গ্রহণযোগ্য কথা? অন্যরা এটা ভালো মনে করেছেন এবং এখানে তো আমরা সবাই নিশ্চয়ই একমত যে নিরাপত্তার বিষয়টা প্রাধান্য পাক।”
ইসি সচিব বলেন, “দ্বিতীয় জিনিসটা হচ্ছে এর সাথে আচরণবিধির আপাতত কোনো বিরোধ দেখছি না। যদি মনে করা হয় ওভার দ্য পিরিয়ড অব টাইম আচরণবিধি এখানে কোনো জায়গার সামান্য সংশোধন বা সংযোজন বা বিয়োজন বা অ্যাডজাস্টমেন্ট লাগবে, এটা করব আমরা।”
ভোটের আগে বৈধ অস্ত্র জমা নেওয়ার বিধির কথা তুলে ধরলে ইসি সচিব আরও বলেন, “এটা তো সময়ের ব্যাপার। এটা কি করা হবে না হবে, এগুলো সময়ের সাথে সাথে আসবে। বৈধ অস্ত্র জমা নেওয়ার বিষয়টা যখন প্রাসঙ্গিক হবে তখন যদি মনে করা হয় যে, এই জাতীয় নিরাপত্তার বিষয়টা বিবেচনা নেবেন, সে অনুযায়ী এটা ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”