ময়মনসিংহ প্রতিনিধি

ময়মনসিংহের ভালুকা উপজেলায় মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) সম্পর্কে কটূক্তির অভিযোগে এক যুবককে পিটিয়ে মেরে তার মরদেহ পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ৯টার দিকে উপজেলার ডুবালিয়াপাড়া এলাকায় পাইওনিয়ার নিট কম্পোজিট কারখানায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত শ্রমিকের নাম দিপু চন্দ্র দাস। তারকান্দা উপজেলার বাসিন্দা দিপু ওই কারখানার শ্রমিক ছিলেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, কারখানায় কর্মরত দিপুর বিরুদ্ধে কটূক্তির অভিযোগ ওঠে। কথাটি ছড়িয়ে পড়তেই উত্তেজনা দেখা দেয়। এক পর্যায়ে ওই যুবককে মারধর করা হয়। ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়।
পিটিয়ে হত্যার পর ওই যুবকের মরদেহ গাছের সঙ্গে বেঁধে আগুন দেওয়ার ঘটনাও ঘটেছে বলে বিবিসি বাংলাকে জানিয়েছেন ভালুকা থানার ডিউটি অফিসার রিপন মিয়া।
ঘটনার পর ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে ওই ঘটনার পর বন্ধ হয়ে যায় মহাসড়কের উভয় পাশের যান চলাচল।
ডিউটি অফিসার রিপন মিয়া বিবিসি বাংলাকে বলেন, “নবীকে নিয়ে কটূক্তি করার কারণে বৃহস্পতিবার রাত নয়টার দিকে একদল উত্তেজিত জনতা তাকে ধরে গণপিটুনি দিয়েছে। তারপর মরদেহে আগুন দিয়েছে।”
নিহত দিপু চন্দ্র দাসের মরদেহ উদ্ধার করে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত কোনো মামলা হয়নি।
রিপন মিয়া বলেন, “আমরা উনার আত্মীয়-স্বজনদের খোঁজ করছি। তারা এসে মামলা করলে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।”

ময়মনসিংহের ভালুকা উপজেলায় মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) সম্পর্কে কটূক্তির অভিযোগে এক যুবককে পিটিয়ে মেরে তার মরদেহ পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ৯টার দিকে উপজেলার ডুবালিয়াপাড়া এলাকায় পাইওনিয়ার নিট কম্পোজিট কারখানায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত শ্রমিকের নাম দিপু চন্দ্র দাস। তারকান্দা উপজেলার বাসিন্দা দিপু ওই কারখানার শ্রমিক ছিলেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, কারখানায় কর্মরত দিপুর বিরুদ্ধে কটূক্তির অভিযোগ ওঠে। কথাটি ছড়িয়ে পড়তেই উত্তেজনা দেখা দেয়। এক পর্যায়ে ওই যুবককে মারধর করা হয়। ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়।
পিটিয়ে হত্যার পর ওই যুবকের মরদেহ গাছের সঙ্গে বেঁধে আগুন দেওয়ার ঘটনাও ঘটেছে বলে বিবিসি বাংলাকে জানিয়েছেন ভালুকা থানার ডিউটি অফিসার রিপন মিয়া।
ঘটনার পর ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে ওই ঘটনার পর বন্ধ হয়ে যায় মহাসড়কের উভয় পাশের যান চলাচল।
ডিউটি অফিসার রিপন মিয়া বিবিসি বাংলাকে বলেন, “নবীকে নিয়ে কটূক্তি করার কারণে বৃহস্পতিবার রাত নয়টার দিকে একদল উত্তেজিত জনতা তাকে ধরে গণপিটুনি দিয়েছে। তারপর মরদেহে আগুন দিয়েছে।”
নিহত দিপু চন্দ্র দাসের মরদেহ উদ্ধার করে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত কোনো মামলা হয়নি।
রিপন মিয়া বলেন, “আমরা উনার আত্মীয়-স্বজনদের খোঁজ করছি। তারা এসে মামলা করলে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।”