চরচা প্রতিবেদক

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনে অংশ নেবে না বলে জানিয়েছে ওয়ার্কার্স পার্টি ও জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ)
আজ সোমবার পৃথক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪ দলের শরিক দল দুটি এ কথা জানিয়েছে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জাসদ বলেছে, “অন্তর্বর্তীকালীন সরকার সুস্পষ্টভাবেই নিরপেক্ষ না। এই সরকার নিরপেক্ষ অন্তর্ভুক্তিমূলক অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের বদলে একটি অসাংবিধানিক গণভোট ও একপাক্ষিক, একতরফা সংসদ নির্বাচনের আয়োজন করেছে। নির্বাচন কমিশন সম্পূর্ণভাবে সরকারের রাজনৈতিক ইচ্ছা বাস্তবায়নে অসাংবিধানিক গণভোট ও একপাক্ষিক একতরফা সংসদ নির্বাচনের প্রহসন করছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, “তাই জাসদ অসাংবিধানিক গণভোট ও ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের নামে একপাক্ষিক একতরফা নির্বাচন বর্জন করছে।”
ওয়ার্কার্স পার্টির সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, তারা একটি ভয়ভীতিহীন, লেবেল প্লেয়িং ফিল্ড, ভোটার ও প্রার্থীসহ নির্বাচন সংশ্লিষ্ট সকল স্টেকহোল্ডারদের নিরাপত্তা প্রত্যাশাসহ একটি অবাধ সুষ্টু অর্ন্তভুক্তি নির্বাচন প্রত্যাশ্যা করেছে। তার জন্য দল প্রস্তুতিও নিয়েছিল বলে জানিয়েছে ওয়ার্কাস পার্টি।
তাদের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, “প্রধান নির্বাচন কমিশনার কর্তৃক জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণ সুষ্ঠু নির্বাচনের আশা ধ্বনিত হলেও বাস্তবে নির্বাচন প্রক্রিয়ার ধাপগুলো ক্রমান্বয়ে এখন ধুসর হয়ে উঠছে, দুরে সরে যাচ্ছে, নির্বাচনকে অনিশ্চিত করে তুলছে।”
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, “ড. ইউনূসের সরকার পুনরায় সকল রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণ ব্যতীত রেখে একপেশে নির্বাচনের দিকে এগুচ্ছে। পুনরায় একটি ভুল প্রক্রিয়ায় এদেশের জনগোষ্ঠীর বিরাট অংশের ভোটারদের দলকে ও ভোটারকে নির্বাচনের বাইরে ঠেলে দিচ্ছেন যা আগামী নির্বাচনে গণতন্ত্রের পথ মসৃণ হবে না। বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি সর্বোচ্চ উদ্যোগ রেখে নির্বাচনে অংশগ্রহণে করার চেষ্টা করলেও উপরিউল্লেখিত পরিস্থিতি নির্বাচনের পথে অন্তরায় সৃষ্টি করে রেখেছে বিধায়, আগামী ত্রয়োদশ নির্বাচনে অংশগ্রহণে কেন্দ্রীয় কমিটির সিদ্ধান্ত অনুসারে বিরত থাকার সিদ্ধান্ত নিচ্ছে।”

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনে অংশ নেবে না বলে জানিয়েছে ওয়ার্কার্স পার্টি ও জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ)
আজ সোমবার পৃথক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪ দলের শরিক দল দুটি এ কথা জানিয়েছে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জাসদ বলেছে, “অন্তর্বর্তীকালীন সরকার সুস্পষ্টভাবেই নিরপেক্ষ না। এই সরকার নিরপেক্ষ অন্তর্ভুক্তিমূলক অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের বদলে একটি অসাংবিধানিক গণভোট ও একপাক্ষিক, একতরফা সংসদ নির্বাচনের আয়োজন করেছে। নির্বাচন কমিশন সম্পূর্ণভাবে সরকারের রাজনৈতিক ইচ্ছা বাস্তবায়নে অসাংবিধানিক গণভোট ও একপাক্ষিক একতরফা সংসদ নির্বাচনের প্রহসন করছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, “তাই জাসদ অসাংবিধানিক গণভোট ও ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের নামে একপাক্ষিক একতরফা নির্বাচন বর্জন করছে।”
ওয়ার্কার্স পার্টির সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, তারা একটি ভয়ভীতিহীন, লেবেল প্লেয়িং ফিল্ড, ভোটার ও প্রার্থীসহ নির্বাচন সংশ্লিষ্ট সকল স্টেকহোল্ডারদের নিরাপত্তা প্রত্যাশাসহ একটি অবাধ সুষ্টু অর্ন্তভুক্তি নির্বাচন প্রত্যাশ্যা করেছে। তার জন্য দল প্রস্তুতিও নিয়েছিল বলে জানিয়েছে ওয়ার্কাস পার্টি।
তাদের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, “প্রধান নির্বাচন কমিশনার কর্তৃক জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণ সুষ্ঠু নির্বাচনের আশা ধ্বনিত হলেও বাস্তবে নির্বাচন প্রক্রিয়ার ধাপগুলো ক্রমান্বয়ে এখন ধুসর হয়ে উঠছে, দুরে সরে যাচ্ছে, নির্বাচনকে অনিশ্চিত করে তুলছে।”
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, “ড. ইউনূসের সরকার পুনরায় সকল রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণ ব্যতীত রেখে একপেশে নির্বাচনের দিকে এগুচ্ছে। পুনরায় একটি ভুল প্রক্রিয়ায় এদেশের জনগোষ্ঠীর বিরাট অংশের ভোটারদের দলকে ও ভোটারকে নির্বাচনের বাইরে ঠেলে দিচ্ছেন যা আগামী নির্বাচনে গণতন্ত্রের পথ মসৃণ হবে না। বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি সর্বোচ্চ উদ্যোগ রেখে নির্বাচনে অংশগ্রহণে করার চেষ্টা করলেও উপরিউল্লেখিত পরিস্থিতি নির্বাচনের পথে অন্তরায় সৃষ্টি করে রেখেছে বিধায়, আগামী ত্রয়োদশ নির্বাচনে অংশগ্রহণে কেন্দ্রীয় কমিটির সিদ্ধান্ত অনুসারে বিরত থাকার সিদ্ধান্ত নিচ্ছে।”