চরচা ডেস্ক

খাঁটি ঘিয়ের নিজস্ব এক স্বাদ ও ঘ্রাণ থাকে-এটি স্বচ্ছ, সোনালি রঙের এবং বাদামের মতো গন্ধযুক্ত। আসল ঘি ঘন কিন্তু কখনো আঠালো নয়। কেউই স্টার্চ মিশিয়ে ঘন করা ভেজাল ঘি খেতে চাইবে না।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া জানিয়েছে, ল্যাব টেস্ট ছাড়াই ঘরোয়া তিনটি সহজ পরীক্ষায় আপনি খাঁটি ঘি চিনে নিতে পারেন।
ফ্রিজ টেস্ট
যা লাগবে: একটি চা চামচ, ছোট গ্লাস, ও ফ্রিজ। এক চামচ ঘি গলিয়ে একটি বাটিতে ঢেলে ২০ মিনিট ফ্রিজে রাখুন।
যদি ঘি সমানভাবে জমে যায়, তবে এটি খাঁটি। স্বাভাবিক তাপমাত্রায় রাখলে এটি নরম হবে, কিন্তু তেল ছাড়বে না।
যদি জমে গিয়ে দুটি ভিন্ন রঙ দেখা যায় বা কিনারায় তরল বিন্দু থাকে, তবে এতে অন্য তেল বা ভেজাল মেশানো হয়েছে।
গরম করে পরীক্ষা
যা লাগবে: লোহার চামচ, লাইটার, সামান্য আটা।
আধা চামচ ঘি চামচে নিয়ে গরম করুন। খাঁটি ঘি গললে বাদামের মতো গন্ধ ছড়ায়, ফেনা ওঠে এবং হালকা বাদামি রঙের অবশিষ্টাংশ রেখে যায়।
যদি তাড়াতাড়ি ধোঁয়া ওঠে, ছিটকে ওঠে, বা আঠালো স্তর পড়ে থাকে, তবে বুঝবেন এতে অন্য তেল বা ভেজাল মেশানো হয়েছে।
আয়োডিন টেস্ট
যা লাগবে: হাফ চা চামচ ঘি, ২–৩ ফোঁটা টিংচার আয়োডিন, একটি বাটি ও কটন বাড।
ঘি গলিয়ে সামান্য ঠান্ডা করে বাটিতে পাতলা করে ছড়িয়ে দিন। এবার কটন বাডে টিংচার আয়োডিন নিয়ে ঘিয়ের ওপর ফোঁটা দিন।
যদি নীল বা বেগুনি রঙ হয়, তবে এতে স্টার্চ আছে (সেদ্ধ আলু বা মিষ্টি আলু থেকে আসতে পারে)।
রঙ না বদলালে, ঘি খাঁটি।
এই পরীক্ষাগুলো সাধারণ ভেজাল যেমন স্টার্চ বা তেল মেশানো শনাক্ত করতে কার্যকর, তবে সব ধরনের ভেজাল ধরা সম্ভব নয়। আরও নির্ভরযোগ্য ফলের জন্য ল্যাব পরীক্ষা প্রয়োজন হতে পারে। তবুও, দৈনন্দিন ব্যবহারের জন্য ঘরোয়া এই তিনটি পদ্ধতি আপনার ঘিয়ের বিশুদ্ধতা যাচাইয়ে যথেষ্ট কার্যকর।

খাঁটি ঘিয়ের নিজস্ব এক স্বাদ ও ঘ্রাণ থাকে-এটি স্বচ্ছ, সোনালি রঙের এবং বাদামের মতো গন্ধযুক্ত। আসল ঘি ঘন কিন্তু কখনো আঠালো নয়। কেউই স্টার্চ মিশিয়ে ঘন করা ভেজাল ঘি খেতে চাইবে না।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া জানিয়েছে, ল্যাব টেস্ট ছাড়াই ঘরোয়া তিনটি সহজ পরীক্ষায় আপনি খাঁটি ঘি চিনে নিতে পারেন।
ফ্রিজ টেস্ট
যা লাগবে: একটি চা চামচ, ছোট গ্লাস, ও ফ্রিজ। এক চামচ ঘি গলিয়ে একটি বাটিতে ঢেলে ২০ মিনিট ফ্রিজে রাখুন।
যদি ঘি সমানভাবে জমে যায়, তবে এটি খাঁটি। স্বাভাবিক তাপমাত্রায় রাখলে এটি নরম হবে, কিন্তু তেল ছাড়বে না।
যদি জমে গিয়ে দুটি ভিন্ন রঙ দেখা যায় বা কিনারায় তরল বিন্দু থাকে, তবে এতে অন্য তেল বা ভেজাল মেশানো হয়েছে।
গরম করে পরীক্ষা
যা লাগবে: লোহার চামচ, লাইটার, সামান্য আটা।
আধা চামচ ঘি চামচে নিয়ে গরম করুন। খাঁটি ঘি গললে বাদামের মতো গন্ধ ছড়ায়, ফেনা ওঠে এবং হালকা বাদামি রঙের অবশিষ্টাংশ রেখে যায়।
যদি তাড়াতাড়ি ধোঁয়া ওঠে, ছিটকে ওঠে, বা আঠালো স্তর পড়ে থাকে, তবে বুঝবেন এতে অন্য তেল বা ভেজাল মেশানো হয়েছে।
আয়োডিন টেস্ট
যা লাগবে: হাফ চা চামচ ঘি, ২–৩ ফোঁটা টিংচার আয়োডিন, একটি বাটি ও কটন বাড।
ঘি গলিয়ে সামান্য ঠান্ডা করে বাটিতে পাতলা করে ছড়িয়ে দিন। এবার কটন বাডে টিংচার আয়োডিন নিয়ে ঘিয়ের ওপর ফোঁটা দিন।
যদি নীল বা বেগুনি রঙ হয়, তবে এতে স্টার্চ আছে (সেদ্ধ আলু বা মিষ্টি আলু থেকে আসতে পারে)।
রঙ না বদলালে, ঘি খাঁটি।
এই পরীক্ষাগুলো সাধারণ ভেজাল যেমন স্টার্চ বা তেল মেশানো শনাক্ত করতে কার্যকর, তবে সব ধরনের ভেজাল ধরা সম্ভব নয়। আরও নির্ভরযোগ্য ফলের জন্য ল্যাব পরীক্ষা প্রয়োজন হতে পারে। তবুও, দৈনন্দিন ব্যবহারের জন্য ঘরোয়া এই তিনটি পদ্ধতি আপনার ঘিয়ের বিশুদ্ধতা যাচাইয়ে যথেষ্ট কার্যকর।