চরচা প্রতিবেদক

পুলিশের ওপর হামলা হলে নিজেদের ঘরবাড়ি নিজেদেরই পাহারা দিতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী। তিনি বলেন, হামলা চলতে থাকলে পুলিশের মনোবল আবারও হারিয়ে যেতে পারে।
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের ‘সাইবার সাপোর্ট সেন্টার’ উদ্বোধন অনুষ্ঠানে এসব মন্তব্য করেন ডিএমপি কমিশনার।
কমিশনার বলেন, ‘‘পুলিশের ওপর হামলা চলতে থাকলে লাঠি হাতে নিজেদের ঘরবাড়ি নিজেদেরই পাহারা দিতে হবে। পুলিশের ওপর হামলা চললে তারা ফিরে পাওয়া মনোবল আবারও হারিয়ে ফেলতে পারে।’’
দুর্বৃত্তরা নাশকতা থেকে বিরত না থাকলে আইন দিয়ে মোকাবিলা করা হবে বলেও হুঁশিয়ার করেন ডিএমপি কমিশনার।
কমিশনার বলেন, ‘‘পুলিশ অরাজকতা ঠেকানোর চেষ্টা করতে গেলে তাদের সঙ্গে অসদাচরণ করা হচ্ছে। আমার অফিসারদের সঙ্গে যে অসদাচরণ করা হয়েছে, তা অত্যন্ত দুঃখজনক। আমি অনুরোধ করব, আমার অফিসারদের সঙ্গে এ ধরনের আচরণ করবেন না কেউ।’’
ডিএমপি কমিশনার বলেন, ডিবি পুলিশের ‘সাইবার সাপোর্ট সেন্টারের’ মাধ্যমে পুলিশের প্রতি জনগণের আস্থা বাড়বে। নিরাপদ বাংলাদেশ গড়তে সহায়তা করবে, এই টিম।

পুলিশের ওপর হামলা হলে নিজেদের ঘরবাড়ি নিজেদেরই পাহারা দিতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী। তিনি বলেন, হামলা চলতে থাকলে পুলিশের মনোবল আবারও হারিয়ে যেতে পারে।
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের ‘সাইবার সাপোর্ট সেন্টার’ উদ্বোধন অনুষ্ঠানে এসব মন্তব্য করেন ডিএমপি কমিশনার।
কমিশনার বলেন, ‘‘পুলিশের ওপর হামলা চলতে থাকলে লাঠি হাতে নিজেদের ঘরবাড়ি নিজেদেরই পাহারা দিতে হবে। পুলিশের ওপর হামলা চললে তারা ফিরে পাওয়া মনোবল আবারও হারিয়ে ফেলতে পারে।’’
দুর্বৃত্তরা নাশকতা থেকে বিরত না থাকলে আইন দিয়ে মোকাবিলা করা হবে বলেও হুঁশিয়ার করেন ডিএমপি কমিশনার।
কমিশনার বলেন, ‘‘পুলিশ অরাজকতা ঠেকানোর চেষ্টা করতে গেলে তাদের সঙ্গে অসদাচরণ করা হচ্ছে। আমার অফিসারদের সঙ্গে যে অসদাচরণ করা হয়েছে, তা অত্যন্ত দুঃখজনক। আমি অনুরোধ করব, আমার অফিসারদের সঙ্গে এ ধরনের আচরণ করবেন না কেউ।’’
ডিএমপি কমিশনার বলেন, ডিবি পুলিশের ‘সাইবার সাপোর্ট সেন্টারের’ মাধ্যমে পুলিশের প্রতি জনগণের আস্থা বাড়বে। নিরাপদ বাংলাদেশ গড়তে সহায়তা করবে, এই টিম।

প্রতারণার শিকার হয়ে একজন শাহজাহানপুর থানায় মামলা করলে সাইবার পুলিশ সেন্টারের ‘সাইবার ইন্টেলিজেন্স অ্যান্ড রিস্ক ম্যানেজমেন্ট টিম’ তদন্ত শুরু করে। প্রাথমিক তদন্তে চক্রটির সদস্য লক্ষ্মীপুর জেলার বাসিন্দা মো. সোহাগ হোসেন কে শনাক্ত করা হয়। পরবর্তীতে তাকে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়।