চরচা প্রতিবেদক

নিবন্ধনের দাবিতে অনশনরত আম জনতার দলের সদস্য সচিব তারেক রহমানকে অনশন ভেঙে আপিলের আহ্বান জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
আজ রোববার এক ব্রিফিংয়ে ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘‘আপিল, সংশোধনী, পরিমার্জন বা সময় বর্ধন—এসব তো প্রচলিত প্রক্রিয়া। নিশ্চয়ই তারা বিষয়টি বিবেচনায় নেবেন। আমি আন্তরিকভাবে অনুরোধ করছি, যেন এই অনশন ভঙ্গ করে আইনগত প্রক্রিয়ায় বিষয়টি সমাধানের পথে নিয়ে যাওয়া হয়।’’
আখতার আহমেদ বলেন, ‘‘আইনগতভাবে আমাদের দিক থেকে যতটুকু বলা প্রয়োজন, আমরা তা চিঠির মাধ্যমে জানিয়েছি। এখন তারা চাইলে আপিল করতে পারেন, এবং যেসব ঘাটতি আছে, তা পূরণ করতে পারেন।’’
ইসির সিনিয়র সচিব বলেন, ‘‘আমি মনে করি, কেউ যদি কোনো বিষয়ে সংক্ষুব্ধ থাকেন, তিনি যে কোনো সময় পুনর্বিবেচনার আবেদন করতে পারেন।’’
তারেক রহমান কোন কর্তৃপক্ষের কাছে আপিল করবে এমন প্রশ্নের জবাবে আখতার আহমেদ বলেন, ‘‘সচিবালয় থেকেই সাধারণত এই প্রক্রিয়া হয়, কারণ চিঠিপত্র সচিবালয় থেকে যায়। আপিল করলে তা সিনিয়র সচিব বা কমিশনের সচিবের বরাবর যাবে। নির্দিষ্ট সময়সীমা আমি বলছি না। আপিল আপনি চাইলে এখনো, এমনকি আগামীকালও করতে পারেন। এটা পুরোপুরি তাদের সিদ্ধান্ত।’’

নিবন্ধনের দাবিতে অনশনরত আম জনতার দলের সদস্য সচিব তারেক রহমানকে অনশন ভেঙে আপিলের আহ্বান জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
আজ রোববার এক ব্রিফিংয়ে ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘‘আপিল, সংশোধনী, পরিমার্জন বা সময় বর্ধন—এসব তো প্রচলিত প্রক্রিয়া। নিশ্চয়ই তারা বিষয়টি বিবেচনায় নেবেন। আমি আন্তরিকভাবে অনুরোধ করছি, যেন এই অনশন ভঙ্গ করে আইনগত প্রক্রিয়ায় বিষয়টি সমাধানের পথে নিয়ে যাওয়া হয়।’’
আখতার আহমেদ বলেন, ‘‘আইনগতভাবে আমাদের দিক থেকে যতটুকু বলা প্রয়োজন, আমরা তা চিঠির মাধ্যমে জানিয়েছি। এখন তারা চাইলে আপিল করতে পারেন, এবং যেসব ঘাটতি আছে, তা পূরণ করতে পারেন।’’
ইসির সিনিয়র সচিব বলেন, ‘‘আমি মনে করি, কেউ যদি কোনো বিষয়ে সংক্ষুব্ধ থাকেন, তিনি যে কোনো সময় পুনর্বিবেচনার আবেদন করতে পারেন।’’
তারেক রহমান কোন কর্তৃপক্ষের কাছে আপিল করবে এমন প্রশ্নের জবাবে আখতার আহমেদ বলেন, ‘‘সচিবালয় থেকেই সাধারণত এই প্রক্রিয়া হয়, কারণ চিঠিপত্র সচিবালয় থেকে যায়। আপিল করলে তা সিনিয়র সচিব বা কমিশনের সচিবের বরাবর যাবে। নির্দিষ্ট সময়সীমা আমি বলছি না। আপিল আপনি চাইলে এখনো, এমনকি আগামীকালও করতে পারেন। এটা পুরোপুরি তাদের সিদ্ধান্ত।’’

প্রতারণার শিকার হয়ে একজন শাহজাহানপুর থানায় মামলা করলে সাইবার পুলিশ সেন্টারের ‘সাইবার ইন্টেলিজেন্স অ্যান্ড রিস্ক ম্যানেজমেন্ট টিম’ তদন্ত শুরু করে। প্রাথমিক তদন্তে চক্রটির সদস্য লক্ষ্মীপুর জেলার বাসিন্দা মো. সোহাগ হোসেন কে শনাক্ত করা হয়। পরবর্তীতে তাকে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়।