চরচা ডেস্ক
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সংগীত ও শারীরিক শিক্ষা বিষয়ে শিক্ষক নিয়োগ বন্ধের সিদ্ধান্তে উদ্বেগ জানিয়েছে আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক)।
সংস্থাটি বলেছে, এই সিদ্ধান্ত শিক্ষার মান বাড়ানো ও শিশুদের মানবিক মূল্যবোধ গঠনের পথকে একধাপ পিছিয়ে নিয়ে যাচ্ছে।
গতকাল মঙ্গলবার গণমাধ্যমে দেওয়া এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
সরকার জানিয়েছে, দেশে প্রায় আড়াই হাজার ক্লাস্টারে সমসংখ্যক সংগীত ও শারীরিক শিক্ষা শিক্ষক নিয়োগের পরিকল্পনা বাতিল করা হয়েছে। কারণ হিসেবে বলা হয়েছে, সীমিত সংখ্যক শিক্ষক নিয়োগে কার্যকর ফল পাওয়া যাবে না এবং এতে বৈষম্য তৈরি হতে পারে। বর্তমানে দেশে ৬৫ হাজারের বেশি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে, তাই এই কাঠামো বাস্তবায়ন করা এখন সম্ভব নয়। পরে অর্থের ব্যবস্থা হলে নতুনভাবে পদ সৃষ্টি করে নিয়োগের কথা ভাবা যেতে পারে বলেও জানিয়েছে সরকার।
তবে আসক মনে করে, সরকারের এই ব্যাখ্যা আপাতদৃষ্টিতে যুক্তিসংগত হলেও বাস্তবে এটি রাজনৈতিক চাপের ফল। সংস্থাটির মতে, যদি পরিকল্পনায় সমস্যা থাকে, তাহলে তা সংশোধন করা উচিত ছিল,বাতিল নয়।
আসক আরও জানায়, গত ২৮ আগস্ট প্রকাশিত প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা ২০২৫–এর পর থেকেই কিছু ধর্মভিত্তিক দল সংগীত শিক্ষক নিয়োগের বিরোধিতা করে ধর্ম শিক্ষক নিয়োগের দাবি জানায়।
সংস্থাটি সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলে, এই সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করে দেশের সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধীরে ধীরে সংগীত ও শারীরিক শিক্ষা শিক্ষক নিয়োগের উদ্যোগ নিতে হবে। তাদের মতে, শিক্ষা সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত রাজনৈতিক বা ধর্মীয় চাপের প্রভাবে নয়, বরং যুক্তি, মানবিক মূল্যবোধ ও দূরদর্শী চিন্তার ভিত্তিতে নেওয়া উচিত।
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সংগীত ও শারীরিক শিক্ষা বিষয়ে শিক্ষক নিয়োগ বন্ধের সিদ্ধান্তে উদ্বেগ জানিয়েছে আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক)।
সংস্থাটি বলেছে, এই সিদ্ধান্ত শিক্ষার মান বাড়ানো ও শিশুদের মানবিক মূল্যবোধ গঠনের পথকে একধাপ পিছিয়ে নিয়ে যাচ্ছে।
গতকাল মঙ্গলবার গণমাধ্যমে দেওয়া এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
সরকার জানিয়েছে, দেশে প্রায় আড়াই হাজার ক্লাস্টারে সমসংখ্যক সংগীত ও শারীরিক শিক্ষা শিক্ষক নিয়োগের পরিকল্পনা বাতিল করা হয়েছে। কারণ হিসেবে বলা হয়েছে, সীমিত সংখ্যক শিক্ষক নিয়োগে কার্যকর ফল পাওয়া যাবে না এবং এতে বৈষম্য তৈরি হতে পারে। বর্তমানে দেশে ৬৫ হাজারের বেশি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে, তাই এই কাঠামো বাস্তবায়ন করা এখন সম্ভব নয়। পরে অর্থের ব্যবস্থা হলে নতুনভাবে পদ সৃষ্টি করে নিয়োগের কথা ভাবা যেতে পারে বলেও জানিয়েছে সরকার।
তবে আসক মনে করে, সরকারের এই ব্যাখ্যা আপাতদৃষ্টিতে যুক্তিসংগত হলেও বাস্তবে এটি রাজনৈতিক চাপের ফল। সংস্থাটির মতে, যদি পরিকল্পনায় সমস্যা থাকে, তাহলে তা সংশোধন করা উচিত ছিল,বাতিল নয়।
আসক আরও জানায়, গত ২৮ আগস্ট প্রকাশিত প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা ২০২৫–এর পর থেকেই কিছু ধর্মভিত্তিক দল সংগীত শিক্ষক নিয়োগের বিরোধিতা করে ধর্ম শিক্ষক নিয়োগের দাবি জানায়।
সংস্থাটি সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলে, এই সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করে দেশের সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধীরে ধীরে সংগীত ও শারীরিক শিক্ষা শিক্ষক নিয়োগের উদ্যোগ নিতে হবে। তাদের মতে, শিক্ষা সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত রাজনৈতিক বা ধর্মীয় চাপের প্রভাবে নয়, বরং যুক্তি, মানবিক মূল্যবোধ ও দূরদর্শী চিন্তার ভিত্তিতে নেওয়া উচিত।

প্রতারণার শিকার হয়ে একজন শাহজাহানপুর থানায় মামলা করলে সাইবার পুলিশ সেন্টারের ‘সাইবার ইন্টেলিজেন্স অ্যান্ড রিস্ক ম্যানেজমেন্ট টিম’ তদন্ত শুরু করে। প্রাথমিক তদন্তে চক্রটির সদস্য লক্ষ্মীপুর জেলার বাসিন্দা মো. সোহাগ হোসেন কে শনাক্ত করা হয়। পরবর্তীতে তাকে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়।