চরচা ডেস্ক

ইউরোপীয় ইউনিয়নের নেতারা ইউক্রেনকে যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়ার জন্য ১০৬ বিলিয়ন ডলার ঋণ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে জানানো হয়, আজ শুক্রবার বেলজিয়ামে এক প্রেস কনফারেন্সে ইউরোপীয় ইউনিয়ন সামিটের চেয়ারম্যান এন্তোনিয়ো কস্তা এ তথ্য জানান।
ইইউ সামিটের চেয়ারম্যান এন্তোনিয়ো কস্তা বলেন, “আজ আমরা ইউক্রেনকে ১০৬ বিলিয়ন ডলার দেওয়ার সিদ্ধান্ত অনুমোদন করেছি।”
এন্তোনিয়ো কস্তা আরও বলেন, “জরুরি ভিত্তিতে আমরা এই টাকাটি ঋণ হিসেবে দেব, যার গ্যারান্টি বা নিশ্চয়তা থাকবে ইউরোপীয় ইউনিয়নের নিজস্ব বাজেটে।”
ইউরোপের বিভিন্ন ব্যাংকে রাশিয়ার প্রায় ২৪৬ বিলিয়ন ডলার আটকে আছে।
ইউক্রেন চেয়েছিল আটকে থাকা টাকা দিয়ে যুদ্ধের খরচ মেটানোর জন্য। তবে আইনি জটিলতা এবং বেলজিয়ামের মতো দেশগুলোর আপত্তির কারণে ইইউ কোন সিদ্ধান্তে আসেনি।
রাশিয়ার টাকা সরাসরি ব্যবহার করবে না ইউরোপ। অন্যদিকে ইউরোপীয় ইউনিয়ন নিজেই ঋণ নিয়ে সেই টাকা ইউক্রেনকে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। যার মাধ্যমে আগামী দুই বছর এই টাকা ব্যবহার করে ইউক্রেন প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সচল রাখতে পারবে।
হাঙ্গেরির প্রধানমন্ত্রী ভিক্টর ওরবান এই ঋণ প্রকল্পের বিরোধী ছিলেন। তবে শেষ পর্যন্ত একটি সমঝোতা হয়েছে। সমঝোতায় হাঙ্গেরি, স্লোভাকিয়া এবং চেক প্রজাতন্ত্র এই প্রকল্পে অংশ নেবে না এবং তাদের ওপর কোনো আর্থিক চাপ পড়বে না এই শর্তে তারা সম্মতি দিয়েছে।
জার্মান চ্যান্সেলর ফ্রেডরিখ মার্জ বিষয়টিকে ‘ইউক্রেনের জন্য সুসংবাদ এবং রাশিয়ার জন্য দুঃসংবাদ’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন।
অন্যদিকে, রাশিয়ার জব্দ করা সম্পদ সরাসরি ব্যবহারকে নৈতিকভাবে সঠিক মনে করেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভ্লোদেমির জেলেনস্কি।
রাশিয়ার ২৪৬ বিলিয়ন ইউরো এখনই ছাড়া হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন ইউরোপীয় নেতারা।

ইউরোপীয় ইউনিয়নের নেতারা ইউক্রেনকে যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়ার জন্য ১০৬ বিলিয়ন ডলার ঋণ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে জানানো হয়, আজ শুক্রবার বেলজিয়ামে এক প্রেস কনফারেন্সে ইউরোপীয় ইউনিয়ন সামিটের চেয়ারম্যান এন্তোনিয়ো কস্তা এ তথ্য জানান।
ইইউ সামিটের চেয়ারম্যান এন্তোনিয়ো কস্তা বলেন, “আজ আমরা ইউক্রেনকে ১০৬ বিলিয়ন ডলার দেওয়ার সিদ্ধান্ত অনুমোদন করেছি।”
এন্তোনিয়ো কস্তা আরও বলেন, “জরুরি ভিত্তিতে আমরা এই টাকাটি ঋণ হিসেবে দেব, যার গ্যারান্টি বা নিশ্চয়তা থাকবে ইউরোপীয় ইউনিয়নের নিজস্ব বাজেটে।”
ইউরোপের বিভিন্ন ব্যাংকে রাশিয়ার প্রায় ২৪৬ বিলিয়ন ডলার আটকে আছে।
ইউক্রেন চেয়েছিল আটকে থাকা টাকা দিয়ে যুদ্ধের খরচ মেটানোর জন্য। তবে আইনি জটিলতা এবং বেলজিয়ামের মতো দেশগুলোর আপত্তির কারণে ইইউ কোন সিদ্ধান্তে আসেনি।
রাশিয়ার টাকা সরাসরি ব্যবহার করবে না ইউরোপ। অন্যদিকে ইউরোপীয় ইউনিয়ন নিজেই ঋণ নিয়ে সেই টাকা ইউক্রেনকে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। যার মাধ্যমে আগামী দুই বছর এই টাকা ব্যবহার করে ইউক্রেন প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সচল রাখতে পারবে।
হাঙ্গেরির প্রধানমন্ত্রী ভিক্টর ওরবান এই ঋণ প্রকল্পের বিরোধী ছিলেন। তবে শেষ পর্যন্ত একটি সমঝোতা হয়েছে। সমঝোতায় হাঙ্গেরি, স্লোভাকিয়া এবং চেক প্রজাতন্ত্র এই প্রকল্পে অংশ নেবে না এবং তাদের ওপর কোনো আর্থিক চাপ পড়বে না এই শর্তে তারা সম্মতি দিয়েছে।
জার্মান চ্যান্সেলর ফ্রেডরিখ মার্জ বিষয়টিকে ‘ইউক্রেনের জন্য সুসংবাদ এবং রাশিয়ার জন্য দুঃসংবাদ’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন।
অন্যদিকে, রাশিয়ার জব্দ করা সম্পদ সরাসরি ব্যবহারকে নৈতিকভাবে সঠিক মনে করেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভ্লোদেমির জেলেনস্কি।
রাশিয়ার ২৪৬ বিলিয়ন ইউরো এখনই ছাড়া হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন ইউরোপীয় নেতারা।