চরচা প্রতিবেদক

জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে সকল আশঙ্কাকে অমূলক বলে জানিয়েছেন আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল। রোববার রাজশাহীতে সাংবাদিকদের সঙ্গে এক আলোচনায় এসব কথা বলেন তিনি।
আসিফ নজরুল বলেন, “জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে কোনো আশঙ্কার কারণ দেখি না। রাজনৈতিক দলগুলো একে অপরের ওপর কিংবা সরকারের ওপর চাপ সৃষ্টির জন্য নানা কথা বললেও; সব শুনেও মনে হচ্ছে নির্বাচন নিয়ে যে আশঙ্কা রয়েছে, তা অমূলক।”
আইন উপদেষ্টা আরও বলেন, “সরকার ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজনের ব্যাপারে বদ্ধপরিকর। এটাকে বিলম্বিত করার মতো কোনো ইস্যু নেই।”
আইন উপদেষ্টা বিশ্বাস করেন, ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে এবং এর কোনো ‘দ্বিতীয় চিন্তা’ বা ‘না হলে কী হবে’ এই ধরনের ভাবনা সরকারের মাথায় নেই।
নির্বাচন প্রসঙ্গে আইন উপদেষ্টা আরও বলেন, “আসলে আমাদের এখানে দীর্ঘ ১৬, ১৭ বছর ধরে নির্বাচন হয় না তো, এজন্য মানুষের মধ্যে নির্বাচনের অভ্যাসটাই বোধ হয় চলে গেছে।”
আসামিদের জামিন পাওয়ার বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে আইন উপদেষ্টা বলেন, “জামিন দেওয়া শুধু বিচারকের ওপর নির্ভর করে না, পুলিশ কী রিপোর্ট দিচ্ছে তার ওপরও নির্ভর করে।”

জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে সকল আশঙ্কাকে অমূলক বলে জানিয়েছেন আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল। রোববার রাজশাহীতে সাংবাদিকদের সঙ্গে এক আলোচনায় এসব কথা বলেন তিনি।
আসিফ নজরুল বলেন, “জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে কোনো আশঙ্কার কারণ দেখি না। রাজনৈতিক দলগুলো একে অপরের ওপর কিংবা সরকারের ওপর চাপ সৃষ্টির জন্য নানা কথা বললেও; সব শুনেও মনে হচ্ছে নির্বাচন নিয়ে যে আশঙ্কা রয়েছে, তা অমূলক।”
আইন উপদেষ্টা আরও বলেন, “সরকার ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজনের ব্যাপারে বদ্ধপরিকর। এটাকে বিলম্বিত করার মতো কোনো ইস্যু নেই।”
আইন উপদেষ্টা বিশ্বাস করেন, ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে এবং এর কোনো ‘দ্বিতীয় চিন্তা’ বা ‘না হলে কী হবে’ এই ধরনের ভাবনা সরকারের মাথায় নেই।
নির্বাচন প্রসঙ্গে আইন উপদেষ্টা আরও বলেন, “আসলে আমাদের এখানে দীর্ঘ ১৬, ১৭ বছর ধরে নির্বাচন হয় না তো, এজন্য মানুষের মধ্যে নির্বাচনের অভ্যাসটাই বোধ হয় চলে গেছে।”
আসামিদের জামিন পাওয়ার বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে আইন উপদেষ্টা বলেন, “জামিন দেওয়া শুধু বিচারকের ওপর নির্ভর করে না, পুলিশ কী রিপোর্ট দিচ্ছে তার ওপরও নির্ভর করে।”

প্রতারণার শিকার হয়ে একজন শাহজাহানপুর থানায় মামলা করলে সাইবার পুলিশ সেন্টারের ‘সাইবার ইন্টেলিজেন্স অ্যান্ড রিস্ক ম্যানেজমেন্ট টিম’ তদন্ত শুরু করে। প্রাথমিক তদন্তে চক্রটির সদস্য লক্ষ্মীপুর জেলার বাসিন্দা মো. সোহাগ হোসেন কে শনাক্ত করা হয়। পরবর্তীতে তাকে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়।