চরচা প্রতিবেদক

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় দায় নিল না বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক)।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর কুর্মিটোলায় এক সংবাদ সম্মেলনে সংস্থাটির চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মোস্তফা মাহমুদ সিদ্দিক বলেছেন, “কার্গো ভিলেজের ভবন বেবিচকের হলেও ভেতরের কার্যক্রম পরিচালনা করে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স, ঢাকা কাস্টমস হাউস এবং সি অ্যান্ড এফ এজেন্টরা।”
বেবিচক চেয়ারম্যান বলেন, “শনিবার দুপুরে কার্গো ভিলেজে আগুনের সূত্রপাত হয় আমদানি কুরিয়ার সার্ভিস অংশ থেকে। রানওয়ের অ্যাপ্রোন এলাকায় যে পণ্যগুলো স্তুপ করে রাখা হয়েছিল, সেই জটের কারণেই ফায়ার সার্ভিস দ্রুত ভেতরে প্রবেশ করতে পারেনি। এর দায় বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স, ঢাকা কাস্টমস হাউস এবং সি অ্যান্ড এফ এজেন্টদের।”
তিনি আরও জানান, নিয়ম অনুযায়ী ২১ দিনের মধ্যে কার্গোর পণ্য খালাস করার কথা। কিন্তু দীর্ঘদিন ধরে অগোছালোভাবে পণ্য মজুত থাকায় আগুন নিয়ন্ত্রণে সমস্যা হয়।
গত শনিবার দুপুরে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে আগুন লাগে। প্রায় ২৭ ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে ফায়ার সার্ভিস। অগ্নিকাণ্ডের তিন দিন পর বেবিচক সংবাদ সম্মেলন করে বিষয়টি নিয়ে আনুষ্ঠানিক বক্তব্য দিল।
অগ্নি নিরাপত্তা ব্যবস্থা মেনে কার্গো ভিলেজটি নির্মিত হয়েছিল কি না এমন প্রশ্নের সরাসরি উত্তর দেননি বেবিচক চেয়ারম্যান।
তবে তিনি দাবি করেন, এই অগ্নিকাণ্ড আন্তর্জাতিক বেসামরিক বিমান চলাচল সংস্থার (আইকাও) মানদণ্ডে কোনো প্রভাব ফেলবে না। দুর্ঘটনার তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশের পর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হলে বিমানবন্দরের ভাবমূর্তি আরও উন্নত হবে বলেও তিনি মনে করেন।

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় দায় নিল না বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক)।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর কুর্মিটোলায় এক সংবাদ সম্মেলনে সংস্থাটির চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মোস্তফা মাহমুদ সিদ্দিক বলেছেন, “কার্গো ভিলেজের ভবন বেবিচকের হলেও ভেতরের কার্যক্রম পরিচালনা করে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স, ঢাকা কাস্টমস হাউস এবং সি অ্যান্ড এফ এজেন্টরা।”
বেবিচক চেয়ারম্যান বলেন, “শনিবার দুপুরে কার্গো ভিলেজে আগুনের সূত্রপাত হয় আমদানি কুরিয়ার সার্ভিস অংশ থেকে। রানওয়ের অ্যাপ্রোন এলাকায় যে পণ্যগুলো স্তুপ করে রাখা হয়েছিল, সেই জটের কারণেই ফায়ার সার্ভিস দ্রুত ভেতরে প্রবেশ করতে পারেনি। এর দায় বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স, ঢাকা কাস্টমস হাউস এবং সি অ্যান্ড এফ এজেন্টদের।”
তিনি আরও জানান, নিয়ম অনুযায়ী ২১ দিনের মধ্যে কার্গোর পণ্য খালাস করার কথা। কিন্তু দীর্ঘদিন ধরে অগোছালোভাবে পণ্য মজুত থাকায় আগুন নিয়ন্ত্রণে সমস্যা হয়।
গত শনিবার দুপুরে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে আগুন লাগে। প্রায় ২৭ ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে ফায়ার সার্ভিস। অগ্নিকাণ্ডের তিন দিন পর বেবিচক সংবাদ সম্মেলন করে বিষয়টি নিয়ে আনুষ্ঠানিক বক্তব্য দিল।
অগ্নি নিরাপত্তা ব্যবস্থা মেনে কার্গো ভিলেজটি নির্মিত হয়েছিল কি না এমন প্রশ্নের সরাসরি উত্তর দেননি বেবিচক চেয়ারম্যান।
তবে তিনি দাবি করেন, এই অগ্নিকাণ্ড আন্তর্জাতিক বেসামরিক বিমান চলাচল সংস্থার (আইকাও) মানদণ্ডে কোনো প্রভাব ফেলবে না। দুর্ঘটনার তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশের পর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হলে বিমানবন্দরের ভাবমূর্তি আরও উন্নত হবে বলেও তিনি মনে করেন।

প্রতারণার শিকার হয়ে একজন শাহজাহানপুর থানায় মামলা করলে সাইবার পুলিশ সেন্টারের ‘সাইবার ইন্টেলিজেন্স অ্যান্ড রিস্ক ম্যানেজমেন্ট টিম’ তদন্ত শুরু করে। প্রাথমিক তদন্তে চক্রটির সদস্য লক্ষ্মীপুর জেলার বাসিন্দা মো. সোহাগ হোসেন কে শনাক্ত করা হয়। পরবর্তীতে তাকে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়।