চরচা ডেস্ক

সৌদি আরব ও বাংলাদেশের মধ্যে ২০২৬ সালের হজ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। মঙ্গলবার বিকেলে সৌদি আরবের জেদ্দায় আনুষ্ঠানিকভাবে এই চুক্তি স্বাক্ষর শেষে এসব তথ্য জানা যায়।
বাংলাদেশের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন এবং সৌদি আরবের পক্ষে সেদেশের হজ ও ওমরাহ মন্ত্রী ড. তৌফিক বিন ফাওজান আল রাবিয়াহ।
চুক্তি অনুযায়ী, ২০২৬ সালে বাংলাদেশ থেকে মোট ৭৮ হাজার ৫০০ জন হজযাত্রী পবিত্র হজ পালন করার সুযোগ পাবেন।
ধর্ম উপদেষ্টা ড. খালিদ হোসেন সৌদি হজ ও ওমরাহ মন্ত্রীর সঙ্গে বাংলাদেশের হজ ব্যবস্থাপনার উন্নয়ন, হাজিদের সেবা ও নিরাপত্তা বিষয়ে কথা বলেন। তিনি বিশেষভাবে মিনা, আরাফাত ও মুজদালিফা অঞ্চলে তাঁবু, পানি সরবরাহ ও স্যানিটেশন সুবিধা বাড়ানোর অনুরোধ জানান।
উপদেষ্টা বলেন, ”বাংলাদেশের হজ ব্যবস্থাপনা এখন আগের চেয়ে অনেক বেশি সুশৃঙ্খল ও প্রযুক্তিনির্ভর, যা হাজিদের ভোগান্তি কমাতে সহায়ক ভূমিকা রাখছে।”
সৌদি হজ ও ওমরাহ মন্ত্রী ড. তৌফিক বিন ফাওজান আল রাবিয়াহ বাংলাদেশের হজ ব্যবস্থাপনার প্রশংসা করে বলেন, “বাংলাদেশি হাজিরা সবসময় নিয়ম মেনে হজ পালন করেন। আমরা তাদের জন্য সর্বোচ্চ সেবা দিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।”
ধর্ম উপদেষ্টা সৌদি মন্ত্রীকে বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ জানান, যা সৌদি মন্ত্রী সানন্দে গ্রহণ করেন। উভয় পক্ষ ভবিষ্যতেও হজ ব্যবস্থাপনায় সহযোগিতা ও পারস্পরিক সমন্বয় জোরদারের প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন ধর্ম সচিব মো. কামাল উদ্দিন, সৌদি আরবে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত দেলোয়ার হোসেন, সৌদি হজ ও ওমরাহ মন্ত্রণালয়ের ডেপুটি মিনিস্টার ড. হাসান মানাখারা, বাংলাদেশে নিযুক্ত সৌদি রাষ্ট্রদূত ড. আব্দুল্লাহ বিন জাফর এইচ বিন আবিয়াহ।

সৌদি আরব ও বাংলাদেশের মধ্যে ২০২৬ সালের হজ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। মঙ্গলবার বিকেলে সৌদি আরবের জেদ্দায় আনুষ্ঠানিকভাবে এই চুক্তি স্বাক্ষর শেষে এসব তথ্য জানা যায়।
বাংলাদেশের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন এবং সৌদি আরবের পক্ষে সেদেশের হজ ও ওমরাহ মন্ত্রী ড. তৌফিক বিন ফাওজান আল রাবিয়াহ।
চুক্তি অনুযায়ী, ২০২৬ সালে বাংলাদেশ থেকে মোট ৭৮ হাজার ৫০০ জন হজযাত্রী পবিত্র হজ পালন করার সুযোগ পাবেন।
ধর্ম উপদেষ্টা ড. খালিদ হোসেন সৌদি হজ ও ওমরাহ মন্ত্রীর সঙ্গে বাংলাদেশের হজ ব্যবস্থাপনার উন্নয়ন, হাজিদের সেবা ও নিরাপত্তা বিষয়ে কথা বলেন। তিনি বিশেষভাবে মিনা, আরাফাত ও মুজদালিফা অঞ্চলে তাঁবু, পানি সরবরাহ ও স্যানিটেশন সুবিধা বাড়ানোর অনুরোধ জানান।
উপদেষ্টা বলেন, ”বাংলাদেশের হজ ব্যবস্থাপনা এখন আগের চেয়ে অনেক বেশি সুশৃঙ্খল ও প্রযুক্তিনির্ভর, যা হাজিদের ভোগান্তি কমাতে সহায়ক ভূমিকা রাখছে।”
সৌদি হজ ও ওমরাহ মন্ত্রী ড. তৌফিক বিন ফাওজান আল রাবিয়াহ বাংলাদেশের হজ ব্যবস্থাপনার প্রশংসা করে বলেন, “বাংলাদেশি হাজিরা সবসময় নিয়ম মেনে হজ পালন করেন। আমরা তাদের জন্য সর্বোচ্চ সেবা দিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।”
ধর্ম উপদেষ্টা সৌদি মন্ত্রীকে বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ জানান, যা সৌদি মন্ত্রী সানন্দে গ্রহণ করেন। উভয় পক্ষ ভবিষ্যতেও হজ ব্যবস্থাপনায় সহযোগিতা ও পারস্পরিক সমন্বয় জোরদারের প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন ধর্ম সচিব মো. কামাল উদ্দিন, সৌদি আরবে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত দেলোয়ার হোসেন, সৌদি হজ ও ওমরাহ মন্ত্রণালয়ের ডেপুটি মিনিস্টার ড. হাসান মানাখারা, বাংলাদেশে নিযুক্ত সৌদি রাষ্ট্রদূত ড. আব্দুল্লাহ বিন জাফর এইচ বিন আবিয়াহ।

প্রতারণার শিকার হয়ে একজন শাহজাহানপুর থানায় মামলা করলে সাইবার পুলিশ সেন্টারের ‘সাইবার ইন্টেলিজেন্স অ্যান্ড রিস্ক ম্যানেজমেন্ট টিম’ তদন্ত শুরু করে। প্রাথমিক তদন্তে চক্রটির সদস্য লক্ষ্মীপুর জেলার বাসিন্দা মো. সোহাগ হোসেন কে শনাক্ত করা হয়। পরবর্তীতে তাকে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়।