চরচা প্রতিবেদক

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে আয়োজনে দ্রুত নির্বাচন কমিশনের (ইসি) পুনর্গঠন চেয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)।
আজ বুধবার প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকে এ দাবি তুলেছে দলটি।
বৈঠকের পর দলটির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম ইসির প্রতি পক্ষপাতের অভিযোগ তুলে সাংবাদিকদের বলেন, “আমরা নির্বাচন কমিশন নিয়ে উদ্বেগ জানিয়েছি। নির্বাচন কমিশনের গঠন প্রক্রিয়া, নির্বাচন কমিশনের বর্তমান আচরণ-আমাদের কাছে মনে হচ্ছে যে এটা নিরপেক্ষ হচ্ছে না, স্বচ্ছ হচ্ছে না এবং নির্বাচন কমিশন সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে যেভাবে কার্যক্রম করার কথা ছিল সেটা করছে না। কিছু কিছু দলের প্রতি পক্ষপাতিত্ব দেখা যাচ্ছে এবং কিছু কোন দলের প্রতি বিমাতাসুলভ আচরণ করছে।”
“একটি সুষ্ঠ নির্বাচনের জন্য একটি নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন প্রয়োজন। সুষ্ঠ নির্বাচন কমিশন নির্বাচন যদি না হয় এর দায় সরকারের উপরেও আসবে। ফলে আমরা সরকারকে সে বিষয়টি অবহিত করেছি। এবং আমরা মনে করি যে নির্বাচন কমিশন এই মুহূর্তে পুনর্গঠন হওয়া প্রয়োজন,” যোগ করেন নাহিদ ইসলাম।
নির্বাচনী প্রতীক শাপলা না দেওয়ায় ইসির প্রতি পক্ষপাতের আচরণ কিছুদিন ধরেই তুলছে এনসিপি। ভোটের প্রতীক হিসেবে এনসিপিকে শাপলা দিতে চায় না ইসি। এনসিপিও এখানে অনড় অবস্থানে রয়েছে। তারা বলেছে, শাপলা না পেলে তারা নিবন্ধন নেবে না। শাপলা চেয়ে এরইমধ্যে আবারও ইসিতে আবেদন করেছে দলটি। তবে, ইসি এখনও আগের অবস্থানে রয়েছে।
প্রতীক ইস্যুতে নাহিদ ইসলাম বলেন, “আমাদের যদি প্রতীক না থাকে তাহলে তো আমাদের পক্ষে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা সম্ভব হবে না। আর অন্য কোনো প্রতীক তো আমরা নেব না, সেটা আমরা বলেছি। আমরা বলেছি, শাপলা কেন আমরা পাব না তার আইনি, সাংবিধানিক ব্যাখ্যা আমাদের দিলে তখন আমরা অন্য প্রতীকের বিষয়ে বিবেচনা করব।”
এনসিপির শীর্ষ নেতা আরও বলেন, “সেটা যদি নির্বাচন কমিশন না দেয় তার মানে সেটা শুধু প্রতীকের ইস্যু না এটা নির্বাচন কমিশনের নিরপেক্ষতার প্রশ্ন। নির্বাচন কমিশন ন্যায়বিচার করছে কি না একটা দলের সাথে সেটার প্রশ্ন। ফলে যেই নির্বাচন কমিশন আমাদের নিবন্ধন এবং প্রতীক বিষয়ে আমাদের সাথে ন্যায়বিচার করে না তার অধীনে নির্বাচনে গিয়ে আমরা নিরপেক্ষতা এবং ন্যায়বিচার পাব, সঠিক ফলাফল পাব সেটাও তো আমরা বিশ্বাস করতে পারছি না।”

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে আয়োজনে দ্রুত নির্বাচন কমিশনের (ইসি) পুনর্গঠন চেয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)।
আজ বুধবার প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকে এ দাবি তুলেছে দলটি।
বৈঠকের পর দলটির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম ইসির প্রতি পক্ষপাতের অভিযোগ তুলে সাংবাদিকদের বলেন, “আমরা নির্বাচন কমিশন নিয়ে উদ্বেগ জানিয়েছি। নির্বাচন কমিশনের গঠন প্রক্রিয়া, নির্বাচন কমিশনের বর্তমান আচরণ-আমাদের কাছে মনে হচ্ছে যে এটা নিরপেক্ষ হচ্ছে না, স্বচ্ছ হচ্ছে না এবং নির্বাচন কমিশন সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে যেভাবে কার্যক্রম করার কথা ছিল সেটা করছে না। কিছু কিছু দলের প্রতি পক্ষপাতিত্ব দেখা যাচ্ছে এবং কিছু কোন দলের প্রতি বিমাতাসুলভ আচরণ করছে।”
“একটি সুষ্ঠ নির্বাচনের জন্য একটি নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন প্রয়োজন। সুষ্ঠ নির্বাচন কমিশন নির্বাচন যদি না হয় এর দায় সরকারের উপরেও আসবে। ফলে আমরা সরকারকে সে বিষয়টি অবহিত করেছি। এবং আমরা মনে করি যে নির্বাচন কমিশন এই মুহূর্তে পুনর্গঠন হওয়া প্রয়োজন,” যোগ করেন নাহিদ ইসলাম।
নির্বাচনী প্রতীক শাপলা না দেওয়ায় ইসির প্রতি পক্ষপাতের আচরণ কিছুদিন ধরেই তুলছে এনসিপি। ভোটের প্রতীক হিসেবে এনসিপিকে শাপলা দিতে চায় না ইসি। এনসিপিও এখানে অনড় অবস্থানে রয়েছে। তারা বলেছে, শাপলা না পেলে তারা নিবন্ধন নেবে না। শাপলা চেয়ে এরইমধ্যে আবারও ইসিতে আবেদন করেছে দলটি। তবে, ইসি এখনও আগের অবস্থানে রয়েছে।
প্রতীক ইস্যুতে নাহিদ ইসলাম বলেন, “আমাদের যদি প্রতীক না থাকে তাহলে তো আমাদের পক্ষে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা সম্ভব হবে না। আর অন্য কোনো প্রতীক তো আমরা নেব না, সেটা আমরা বলেছি। আমরা বলেছি, শাপলা কেন আমরা পাব না তার আইনি, সাংবিধানিক ব্যাখ্যা আমাদের দিলে তখন আমরা অন্য প্রতীকের বিষয়ে বিবেচনা করব।”
এনসিপির শীর্ষ নেতা আরও বলেন, “সেটা যদি নির্বাচন কমিশন না দেয় তার মানে সেটা শুধু প্রতীকের ইস্যু না এটা নির্বাচন কমিশনের নিরপেক্ষতার প্রশ্ন। নির্বাচন কমিশন ন্যায়বিচার করছে কি না একটা দলের সাথে সেটার প্রশ্ন। ফলে যেই নির্বাচন কমিশন আমাদের নিবন্ধন এবং প্রতীক বিষয়ে আমাদের সাথে ন্যায়বিচার করে না তার অধীনে নির্বাচনে গিয়ে আমরা নিরপেক্ষতা এবং ন্যায়বিচার পাব, সঠিক ফলাফল পাব সেটাও তো আমরা বিশ্বাস করতে পারছি না।”

প্রতারণার শিকার হয়ে একজন শাহজাহানপুর থানায় মামলা করলে সাইবার পুলিশ সেন্টারের ‘সাইবার ইন্টেলিজেন্স অ্যান্ড রিস্ক ম্যানেজমেন্ট টিম’ তদন্ত শুরু করে। প্রাথমিক তদন্তে চক্রটির সদস্য লক্ষ্মীপুর জেলার বাসিন্দা মো. সোহাগ হোসেন কে শনাক্ত করা হয়। পরবর্তীতে তাকে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়।