চরচা প্রতিবেদক

যুবদল নেতা আরিফ সিকদার হত্যা মামলায় শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের মেয়ে খাদিজা ইয়াসমিনকে পাঁচ দিনের রিমান্ডে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সারাহ ফারজানা হকের আদালত এ আদেশ দেন।
গত ১৬ ডিসেম্বর খাদিজা ইয়াসমিনকে আদালতে হাজির করে সাত দিনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও ডিবি পুলিশের পরিদর্শক মো. মাজহারুল ইসলাম। তবে ওই দিন মামলার মূল নথি না থাকায় আদালত তাকে কারাগারে পাঠিয়ে রিমান্ড আবেদনের শুনানির জন্য বৃহস্পতিবার দিন ধার্য করেন।
রিমান্ড আবেদনে বলা হয়, সুব্রত বাইন ও তার মেয়ে মগবাজার ও হাতিরঝিল এলাকায় আধিপত্য বিস্তার শুরু করেন। ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট পরবর্তী পরিস্থিতিতে খাদিজা তার পিতার সঙ্গে সন্ত্রাসী কার্যক্রমে জড়িয়ে পড়েন এবং যুবদল নেতা আরিফ সিকদারকে প্রতিপক্ষ হিসেবে চিহ্নিত করেন বলে দাবি করেছেন তদন্ত কর্মকর্তা।
ডিবি পুলিশের তদন্তে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, সুব্রত বাইন ও খাদিজার প্রত্যক্ষ প্ররোচনা ও পরিকল্পনায় আরিফকে হত্যা করা হয়। এই হত্যাকাণ্ডে খাদিজার সম্পৃক্ততার প্রমাণ পাওয়া গেছে বলে পুলিশের দায়ের করা আবেদনে উল্লেখ করা হয়। মামলার সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে সাত দিনের রিমান্ড প্রয়োজন বলে দাবি করেন তদন্ত কর্মকর্তা মাজহারুল ইসলাম।
শুনানিতে আসামিপক্ষের আইনজীবী রিমান্ড বাতিল চেয়ে জামিন আবেদন করেন। রাষ্ট্রপক্ষে এই আবেদনের বিরোধিতা করেন পাবলিক প্রসিকিউটর সৈয়দ গোলাম মুর্তজা ইবনে ইসলাম। উভয় পক্ষের বক্তব্য শুনে আদালত খাদিজার পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
মামলার অভিযোগ সূত্রে পুলিশ দাবি করেন, গত ১৯ এপ্রিল রাতে রাজধানীর হাতিরঝিল থানাধীন নয়াটোলা মোড়ল গলির ‘দি ঝিল ক্যাফে’র সামনে যুবদল নেতা আরিফ সিকদারকে গুলি করা হয়। গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ২১ এপ্রিল তার মৃত্যু হয়। নিহত আরিফ ঢাকা মহানগর উত্তর যুবদলের ৩৬ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক সহ-ক্রীড়া সম্পাদক ছিলেন।
এ ঘটনায় নিহতের বোন রিমা আক্তার বাদী হয়ে সুব্রত বাইনের সহযোগী মাহফুজুর রহমান বিপুসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে হাতিরঝিল থানায় হত্যাচেষ্টা মামলা দায়ের করেছিলেন। পরে আরিফের মৃত্যু হলে মামলাটি হত্যা মামলায় রূপান্তরিত হয়।বর্তমানে শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন গ্রেপ্তার হয়ে কারাগারে রয়েছেন।

যুবদল নেতা আরিফ সিকদার হত্যা মামলায় শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের মেয়ে খাদিজা ইয়াসমিনকে পাঁচ দিনের রিমান্ডে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সারাহ ফারজানা হকের আদালত এ আদেশ দেন।
গত ১৬ ডিসেম্বর খাদিজা ইয়াসমিনকে আদালতে হাজির করে সাত দিনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও ডিবি পুলিশের পরিদর্শক মো. মাজহারুল ইসলাম। তবে ওই দিন মামলার মূল নথি না থাকায় আদালত তাকে কারাগারে পাঠিয়ে রিমান্ড আবেদনের শুনানির জন্য বৃহস্পতিবার দিন ধার্য করেন।
রিমান্ড আবেদনে বলা হয়, সুব্রত বাইন ও তার মেয়ে মগবাজার ও হাতিরঝিল এলাকায় আধিপত্য বিস্তার শুরু করেন। ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট পরবর্তী পরিস্থিতিতে খাদিজা তার পিতার সঙ্গে সন্ত্রাসী কার্যক্রমে জড়িয়ে পড়েন এবং যুবদল নেতা আরিফ সিকদারকে প্রতিপক্ষ হিসেবে চিহ্নিত করেন বলে দাবি করেছেন তদন্ত কর্মকর্তা।
ডিবি পুলিশের তদন্তে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, সুব্রত বাইন ও খাদিজার প্রত্যক্ষ প্ররোচনা ও পরিকল্পনায় আরিফকে হত্যা করা হয়। এই হত্যাকাণ্ডে খাদিজার সম্পৃক্ততার প্রমাণ পাওয়া গেছে বলে পুলিশের দায়ের করা আবেদনে উল্লেখ করা হয়। মামলার সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে সাত দিনের রিমান্ড প্রয়োজন বলে দাবি করেন তদন্ত কর্মকর্তা মাজহারুল ইসলাম।
শুনানিতে আসামিপক্ষের আইনজীবী রিমান্ড বাতিল চেয়ে জামিন আবেদন করেন। রাষ্ট্রপক্ষে এই আবেদনের বিরোধিতা করেন পাবলিক প্রসিকিউটর সৈয়দ গোলাম মুর্তজা ইবনে ইসলাম। উভয় পক্ষের বক্তব্য শুনে আদালত খাদিজার পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
মামলার অভিযোগ সূত্রে পুলিশ দাবি করেন, গত ১৯ এপ্রিল রাতে রাজধানীর হাতিরঝিল থানাধীন নয়াটোলা মোড়ল গলির ‘দি ঝিল ক্যাফে’র সামনে যুবদল নেতা আরিফ সিকদারকে গুলি করা হয়। গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ২১ এপ্রিল তার মৃত্যু হয়। নিহত আরিফ ঢাকা মহানগর উত্তর যুবদলের ৩৬ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক সহ-ক্রীড়া সম্পাদক ছিলেন।
এ ঘটনায় নিহতের বোন রিমা আক্তার বাদী হয়ে সুব্রত বাইনের সহযোগী মাহফুজুর রহমান বিপুসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে হাতিরঝিল থানায় হত্যাচেষ্টা মামলা দায়ের করেছিলেন। পরে আরিফের মৃত্যু হলে মামলাটি হত্যা মামলায় রূপান্তরিত হয়।বর্তমানে শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন গ্রেপ্তার হয়ে কারাগারে রয়েছেন।

দিল্লি অভিযোগ করে আসছে যে, অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে বাংলাদেশে ভারতবিরোধী মনোভাব এবং বিশেষ করে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চল বা সেভেন সিস্টার্স নিয়ে বিদ্বেষ বাড়ছে। তাদের মতে, বাংলাদেশের বর্তমান সরকার ভারতের সাথে ঐতিহাসিক সম্পর্ক ছিন্ন করে পাকিস্তানের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা বাড়াতে চাইছে।