চরচা ডেস্ক

বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন করপোরেশনের (বিআইডব্লিউটিসি) শতবর্ষী ঐতিহ্যবাহী প্যাডেল স্টিমার ‘পিএস মাহসুদ’ নতুন রূপে আবারও যাত্রা শুরু করেছে।
আজ শুক্রবার রাজধানীর সদরঘাট থেকে ঢাকা–মুন্সিগঞ্জ রুটে ‘পি এস মাহসুদ’-এর পরীক্ষামূলক যাত্রা হয়। নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
মন্ত্রণালয় জানায়, আগামী ১৫ নভেম্বর থেকে ঢাকা-বরিশাল নৌরুটে পিএস মাহসুদের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হবে। এরপর এটি নিয়মিত পর্যটন সার্ভিস হিসেবে চলাচল শুরু করবে।
প্রতি শুক্রবার সকালে ঢাকা সদরঘাট থেকে ছেড়ে বরিশালের উদ্দেশে এই স্টিমার ছেড়ে যাবে এবং শনিবার সকালে বরিশাল থেকে ঢাকার পথে রওনা দেবে।
১৯২৯ সালে কলকাতার গার্ডেন রিচ ওয়ার্কশপে নির্মিত এ স্টিমারটি ১৯৮৩ সালে বেলজিয়ামের সহায়তায় ডিজেল ইঞ্জিনে রূপান্তর করা হয়। এরপর ১৯৯৫ সালে মেকানিক্যাল গিয়ার সিস্টেমের আধুনিকায়ন করা হয়।
সবশেষ ২০২৫ সালের জুলাই-সেপ্টেম্বর মাসে স্টিমারটির হাল ও সুপারস্ট্রাকচারের পরিবর্তন, নতুন জেনারেটর সংযোজন এবং সম্পূর্ণ রং করার মধ্য দিয়ে সংস্কার করা হয়।
৩২৩ জন যাত্রী ধারণক্ষম এই জাহাজে ফিশ কাটলেট, স্মোকড হিলশা, ফিশ ফ্রাই ইত্যাদির মতো প্যাডেল স্টিমারের ঐতিহ্যবাহী খাবারের আয়োজন রাখা হয়েছে। পাশাপাশি নতুন ‘হেরিটেজ কর্নার’-এ দর্শনার্থীরা দেখতে পাবেন স্টিমারটির শতবর্ষের স্মৃতি ও পুরাতন নৌযান চালানোর উপকরণ।
নিরাপদে নৌভ্রমণের জন্য পিএস মাহসুদে পর্যাপ্ত লাইফ জ্যাকেট, ফায়ার এক্সটিংগুইশারসহ নিরাপত্তা সরঞ্জামের ব্যবস্থা করা হয়েছে।

বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন করপোরেশনের (বিআইডব্লিউটিসি) শতবর্ষী ঐতিহ্যবাহী প্যাডেল স্টিমার ‘পিএস মাহসুদ’ নতুন রূপে আবারও যাত্রা শুরু করেছে।
আজ শুক্রবার রাজধানীর সদরঘাট থেকে ঢাকা–মুন্সিগঞ্জ রুটে ‘পি এস মাহসুদ’-এর পরীক্ষামূলক যাত্রা হয়। নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
মন্ত্রণালয় জানায়, আগামী ১৫ নভেম্বর থেকে ঢাকা-বরিশাল নৌরুটে পিএস মাহসুদের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হবে। এরপর এটি নিয়মিত পর্যটন সার্ভিস হিসেবে চলাচল শুরু করবে।
প্রতি শুক্রবার সকালে ঢাকা সদরঘাট থেকে ছেড়ে বরিশালের উদ্দেশে এই স্টিমার ছেড়ে যাবে এবং শনিবার সকালে বরিশাল থেকে ঢাকার পথে রওনা দেবে।
১৯২৯ সালে কলকাতার গার্ডেন রিচ ওয়ার্কশপে নির্মিত এ স্টিমারটি ১৯৮৩ সালে বেলজিয়ামের সহায়তায় ডিজেল ইঞ্জিনে রূপান্তর করা হয়। এরপর ১৯৯৫ সালে মেকানিক্যাল গিয়ার সিস্টেমের আধুনিকায়ন করা হয়।
সবশেষ ২০২৫ সালের জুলাই-সেপ্টেম্বর মাসে স্টিমারটির হাল ও সুপারস্ট্রাকচারের পরিবর্তন, নতুন জেনারেটর সংযোজন এবং সম্পূর্ণ রং করার মধ্য দিয়ে সংস্কার করা হয়।
৩২৩ জন যাত্রী ধারণক্ষম এই জাহাজে ফিশ কাটলেট, স্মোকড হিলশা, ফিশ ফ্রাই ইত্যাদির মতো প্যাডেল স্টিমারের ঐতিহ্যবাহী খাবারের আয়োজন রাখা হয়েছে। পাশাপাশি নতুন ‘হেরিটেজ কর্নার’-এ দর্শনার্থীরা দেখতে পাবেন স্টিমারটির শতবর্ষের স্মৃতি ও পুরাতন নৌযান চালানোর উপকরণ।
নিরাপদে নৌভ্রমণের জন্য পিএস মাহসুদে পর্যাপ্ত লাইফ জ্যাকেট, ফায়ার এক্সটিংগুইশারসহ নিরাপত্তা সরঞ্জামের ব্যবস্থা করা হয়েছে।

প্রতারণার শিকার হয়ে একজন শাহজাহানপুর থানায় মামলা করলে সাইবার পুলিশ সেন্টারের ‘সাইবার ইন্টেলিজেন্স অ্যান্ড রিস্ক ম্যানেজমেন্ট টিম’ তদন্ত শুরু করে। প্রাথমিক তদন্তে চক্রটির সদস্য লক্ষ্মীপুর জেলার বাসিন্দা মো. সোহাগ হোসেন কে শনাক্ত করা হয়। পরবর্তীতে তাকে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়।