আসকের বিবৃতি
চরচা ডেস্ক

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সংগীত শিক্ষক নিয়োগ বাতিলের দাবি উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও বিভ্রান্তিকর বলে মন্তব্য করেছে আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক)।
আজ বুধবার এক বিবৃতিতে সংস্থাটি জানায়, সংগীত শিক্ষা শুধু বিনোদন নয়। এটি শিশুদের মানসিক বিকাশ, সৃজনশীলতা, নৈতিক শিক্ষা ও সহনশীলতা বৃদ্ধির অন্যতম মাধ্যম।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যে সংগীত সব গণতান্ত্রিক আন্দোলনের অবিচ্ছেদ্য অংশ ছিল। তাই নিয়োগ বাতিলের দাবি সাংবিধানিক অধিকারের পরিপন্থী ও জাতীয় সংস্কৃতিকে দুর্বল করার অপচেষ্টা।
আসক মনে করে, ধর্মীয় শিক্ষকের প্রয়োজনীয়তা নিয়ে আলাদা আলোচনা হতে পারে, তবে সংগীত শিক্ষক নিয়োগ ব্যাহত করা অগ্রহণযোগ্য ও সমাজে বিভেদ সৃষ্টির ঝুঁকি তৈরি করবে।

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সংগীত শিক্ষক নিয়োগ বাতিলের দাবি উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও বিভ্রান্তিকর বলে মন্তব্য করেছে আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক)।
আজ বুধবার এক বিবৃতিতে সংস্থাটি জানায়, সংগীত শিক্ষা শুধু বিনোদন নয়। এটি শিশুদের মানসিক বিকাশ, সৃজনশীলতা, নৈতিক শিক্ষা ও সহনশীলতা বৃদ্ধির অন্যতম মাধ্যম।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যে সংগীত সব গণতান্ত্রিক আন্দোলনের অবিচ্ছেদ্য অংশ ছিল। তাই নিয়োগ বাতিলের দাবি সাংবিধানিক অধিকারের পরিপন্থী ও জাতীয় সংস্কৃতিকে দুর্বল করার অপচেষ্টা।
আসক মনে করে, ধর্মীয় শিক্ষকের প্রয়োজনীয়তা নিয়ে আলাদা আলোচনা হতে পারে, তবে সংগীত শিক্ষক নিয়োগ ব্যাহত করা অগ্রহণযোগ্য ও সমাজে বিভেদ সৃষ্টির ঝুঁকি তৈরি করবে।

প্রতারণার শিকার হয়ে একজন শাহজাহানপুর থানায় মামলা করলে সাইবার পুলিশ সেন্টারের ‘সাইবার ইন্টেলিজেন্স অ্যান্ড রিস্ক ম্যানেজমেন্ট টিম’ তদন্ত শুরু করে। প্রাথমিক তদন্তে চক্রটির সদস্য লক্ষ্মীপুর জেলার বাসিন্দা মো. সোহাগ হোসেন কে শনাক্ত করা হয়। পরবর্তীতে তাকে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়।