চরচা প্রতিবেদক

আগামী ফেব্রুয়ারিতে সংসদ নির্বাচন আয়োজনে সরকারের সদিচ্ছার অভাব দেখছেন জাতীয় পার্টির মহাসচিব শামীম হায়দার পাটোয়ারী।
আজ শনিবার রাজধানীর কাকরাইলে দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
জাতীয় পার্টির কর্মী সমাবেশ পণ্ডের ঘটনাকে গণতান্ত্রিক সমাবেশে অগণতান্তিক শক্তি প্রয়োগ বলে অভিহিত করেছেন শামীম। তিনি বলেন, “জাতীয় পার্টি দিন দিন জনপ্রিয় হচ্ছে। আস্তে আস্তে সামনের ভোটে অথবা আন্দোলনে একটি বিশাল বড় ফ্যাক্টর হয়ে যাচ্ছে। একটি মহল জাতীয় পার্টিকে দাবিয়ে রাখার চেষ্টা করছে। সেই মহলের উসকানিতে, সেই মহলের নির্দেশে আজকে এই কাজটি করা হয়েছে। একটি গণতান্ত্রিক সমাবেশে, শান্তিপূর্ণ সমাবেশে সম্পূর্ণ অগণতান্ত্রিকভাবে শক্তি প্রয়োগ করা হলো।”
বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে কাকরাইলে দলের কর্মী সমাবেশ চলাকালীন ধাওয়া-পালটা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। এ সময় পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে বাধে দলটির নেতাকর্মীদের। পুলিশ তাদের ছত্রভঙ্গ করতে সাউন্ড গ্রেনেড ও কাঁদানে গ্যাস ছোড়ে।
দলটির কর্মসূচি পণ্ডের ঘটনার নিন্দা জানিয়ে জাপা মহাসচিব বলেন, “সরকার আর কিছুদিন পরে ভোট করতে চাচ্ছে। 0আমরা তো মনে করি যে, দেশে আজকের দিনে যে ঘটনা ঘটল, এর মানে সরকারের ভোটে সদিচ্ছা আছে—এমনটি আমার মনে হচ্ছে না। এই পরিবেশে দেশে ভোট হবে, এমনটি আমার মনে হচ্ছে না।”
জাপা মহাসচিব বলেন “আমরা মনে করি, এই মুহূর্তে নির্বাচনের কোন লেভেল প্লেইং ফিল্ড নেই। যারা পার্টি অফিসের সামনে মিটিং করে, তাদেরকে পুলিশ বাধা দেয়নি। আমাদেরকে আজকে দিল, অর্থাৎ পুলিশ এখানে পিক অ্যান্ড চুজ করছে, বা রাষ্ট্র এখানে পিক অ্যান্ড চুজ করছে। যে রাষ্ট্র বা সরকার পিক অ্যান্ড চুজ করে আইনের শাসন প্রয়োগ করে, সে রাষ্ট্র বা সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন করা অসম্ভব কঠিন।”
“এই সরকার কিছু দলকে ফেভার করছে। এই সরকার কিছু দলের সরকার। এই সরকার সকল দলের সরকার না। যে দল সকল দলের সরকার না, সেই দল ভোটের সময় বা ভোটের দিন কীভাবে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড রাখবে, কীভাবে ভোট হবে, কীভাবে ইনক্লুসিভ ভোট হবে? আমরা মনে করি, এই সরকার ফেয়ার, ইনক্লুসিভ এবং লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে চাচ্ছে না, পারবে না, সক্ষমতা নেই, সদিচ্ছা নেই।”

আগামী ফেব্রুয়ারিতে সংসদ নির্বাচন আয়োজনে সরকারের সদিচ্ছার অভাব দেখছেন জাতীয় পার্টির মহাসচিব শামীম হায়দার পাটোয়ারী।
আজ শনিবার রাজধানীর কাকরাইলে দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
জাতীয় পার্টির কর্মী সমাবেশ পণ্ডের ঘটনাকে গণতান্ত্রিক সমাবেশে অগণতান্তিক শক্তি প্রয়োগ বলে অভিহিত করেছেন শামীম। তিনি বলেন, “জাতীয় পার্টি দিন দিন জনপ্রিয় হচ্ছে। আস্তে আস্তে সামনের ভোটে অথবা আন্দোলনে একটি বিশাল বড় ফ্যাক্টর হয়ে যাচ্ছে। একটি মহল জাতীয় পার্টিকে দাবিয়ে রাখার চেষ্টা করছে। সেই মহলের উসকানিতে, সেই মহলের নির্দেশে আজকে এই কাজটি করা হয়েছে। একটি গণতান্ত্রিক সমাবেশে, শান্তিপূর্ণ সমাবেশে সম্পূর্ণ অগণতান্ত্রিকভাবে শক্তি প্রয়োগ করা হলো।”
বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে কাকরাইলে দলের কর্মী সমাবেশ চলাকালীন ধাওয়া-পালটা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। এ সময় পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে বাধে দলটির নেতাকর্মীদের। পুলিশ তাদের ছত্রভঙ্গ করতে সাউন্ড গ্রেনেড ও কাঁদানে গ্যাস ছোড়ে।
দলটির কর্মসূচি পণ্ডের ঘটনার নিন্দা জানিয়ে জাপা মহাসচিব বলেন, “সরকার আর কিছুদিন পরে ভোট করতে চাচ্ছে। 0আমরা তো মনে করি যে, দেশে আজকের দিনে যে ঘটনা ঘটল, এর মানে সরকারের ভোটে সদিচ্ছা আছে—এমনটি আমার মনে হচ্ছে না। এই পরিবেশে দেশে ভোট হবে, এমনটি আমার মনে হচ্ছে না।”
জাপা মহাসচিব বলেন “আমরা মনে করি, এই মুহূর্তে নির্বাচনের কোন লেভেল প্লেইং ফিল্ড নেই। যারা পার্টি অফিসের সামনে মিটিং করে, তাদেরকে পুলিশ বাধা দেয়নি। আমাদেরকে আজকে দিল, অর্থাৎ পুলিশ এখানে পিক অ্যান্ড চুজ করছে, বা রাষ্ট্র এখানে পিক অ্যান্ড চুজ করছে। যে রাষ্ট্র বা সরকার পিক অ্যান্ড চুজ করে আইনের শাসন প্রয়োগ করে, সে রাষ্ট্র বা সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন করা অসম্ভব কঠিন।”
“এই সরকার কিছু দলকে ফেভার করছে। এই সরকার কিছু দলের সরকার। এই সরকার সকল দলের সরকার না। যে দল সকল দলের সরকার না, সেই দল ভোটের সময় বা ভোটের দিন কীভাবে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড রাখবে, কীভাবে ভোট হবে, কীভাবে ইনক্লুসিভ ভোট হবে? আমরা মনে করি, এই সরকার ফেয়ার, ইনক্লুসিভ এবং লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে চাচ্ছে না, পারবে না, সক্ষমতা নেই, সদিচ্ছা নেই।”