
সেনা কর্মকর্তাদের নামে ওয়ারেন্ট, জাতীয় নির্বাচনে কি কোনো প্রভাব ফেলবে? জাতীয় পার্টির সমাবেশ পণ্ড হওয়া, বা তরুণদের রাজনৈতিক দলের সাথে পুরোনোদের বিরোধ আসলে কোন মাত্রায়? আলোচনা করেছেন জাতীয় পার্টির(জি এম কাদের) মহাসচিব শামীম হায়দার পাটোয়ারী

সরকারি প্রলোভনে অনেকবার জাতীয় পার্টি ভাঙা হয়েছে

১৯৯০ সালের ৬ ডিসেম্বর গণঅভ্যুত্থানের মুখে পদত্যাগে বাধ্য হয়েছিলেন সেনা শাসক রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ। তবে তিনি ক্ষমতা ছাড়ার আগেও আত্মবিশ্বাসী ছিলেন সেনাবাহিনী তার সাহায্যে এগিয়ে আসবে। তিনি মরিয়া হয়ে খুঁজেছিলেন তার অনুগত এক মেজর জেনারেলকে। কে সেই জেনারেল?

বঙ্গভবনে ফিরে মনজুর রশীদ খান এরশাদকে সেনা সদরের ঘটনাবলি জানান। এরশাদ বেশ ভেঙে পড়েন। সেনাবাহিনীর কর্মকর্তারা যে তার সমর্থনে নেই, এটা তিনি মেনেই নিতে পারছিলেন না। তিনি সেই সময় সেনাবাহিনীতে তার সেই সময়ের সবচেয়ে অনুগত জেনারেল রফিকুল ইসলামের খোঁজ করেন। মেজর জেনারেল রফিকুল ইসলাম ছিলেন সাভারে অবস্থিত নবম

“আওয়ামী লীগ হেন কোনো আকাম-কুকাম করে নাই, ওদের সাহায্য ছাড়া। ওদের সাহায্য ছিলো, নৈতিক সমর্থন ছিল বলে আওয়ামী লীগ এসব আকাম-কুকাম করে পার পেয়ে গেছে।”

বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে কাকরাইলে দলের কর্মী সমাবেশ চলাকালীন ধাওয়া-পালটা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। এ সময় পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে বাধে দলটির নেতাকর্মীদের। পুলিশ তাদের ছত্রভঙ্গ করতে সাউন্ড গ্রেনেড ও কাঁদানে গ্যাস ছোড়ে।