চরচা প্রতিবেদক

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনে পুলিশকে নিরপেক্ষা থাকার আহ্বান জানিয়েছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী।
ডিএমপি কমিশনার বলেন, “আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পুলিশকে সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ থেকে জনগণের স্বার্থে কাজ করতে হবে। কোনো রাজনৈতিক দল, আদর্শ বা ব্যক্তির প্রতি দুর্বলতা বা পক্ষপাত গ্রহণযোগ্য নয়।”
আজ বৃহস্পতিবার রাজারবাগ পুলিশ লাইনসের বাংলাদেশ পুলিশ অডিটোরিয়ামে ডিএমপির মাসিক অপরাধ পর্যালোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
ডিএমপি কমিশনার বলেন, “আইন অনুযায়ী নাশকতাকারীদের ঢাকা মহানগরীতে ‘অবাঞ্ছিত’ ঘোষণা করা হবে। যারা পরিকল্পিতভাবে ককটেল বিস্ফোরণ ঘটানো ও যানবাহনে অগ্নিসংযোগ করে জনমনে আতঙ্ক তৈরি করছে, তাদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনতে পুলিশ কাজ করছে।”
তিনি বলেন, “আইনশৃঙ্খলা রক্ষা ও জনগণের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হলে প্রয়োজন হলে সর্বোচ্চ বল প্রয়োগেও পুলিশ পিছপা হবে না। থানাগুলোকে টহল জোরদার এবং অপরাধ প্রতিরোধে আরও সক্রিয় হওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।”
সভায় অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (অ্যাডমিন) মো. সরওয়ার বলেন, সরকারি নীতিমালা অনুসরণ করেই পুলিশ সদস্যদের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করতে হবে।
অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) এস. এন. মো. নজরুল ইসলাম বলেন, “আসন্ন জাতীয় নির্বাচন ঘিরে সর্বোচ্চ পেশাগত নৈতিকতা প্রদর্শন করে নিরপেক্ষভাবে দায়িত্ব পালন করতে হবে। পাশাপাশি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের মামলার রায়কে কেন্দ্র করে কেউ যেন আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতি ঘটাতে না পারে, সে বিষয়ে বিশেষ নজর রাখতে হবে।”
সভায় উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (সিটিটিসি) মো. মাসুদ করিম, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ডিবি) মো. শফিকুল ইসলাম, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (লজিস্টিকস, ফিন্যান্স ও প্রকিউরমেন্ট) হাসান মো. শওকত আলী, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) মো. জিললুর রহমানসহ অন্যরা।

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনে পুলিশকে নিরপেক্ষা থাকার আহ্বান জানিয়েছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী।
ডিএমপি কমিশনার বলেন, “আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পুলিশকে সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ থেকে জনগণের স্বার্থে কাজ করতে হবে। কোনো রাজনৈতিক দল, আদর্শ বা ব্যক্তির প্রতি দুর্বলতা বা পক্ষপাত গ্রহণযোগ্য নয়।”
আজ বৃহস্পতিবার রাজারবাগ পুলিশ লাইনসের বাংলাদেশ পুলিশ অডিটোরিয়ামে ডিএমপির মাসিক অপরাধ পর্যালোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
ডিএমপি কমিশনার বলেন, “আইন অনুযায়ী নাশকতাকারীদের ঢাকা মহানগরীতে ‘অবাঞ্ছিত’ ঘোষণা করা হবে। যারা পরিকল্পিতভাবে ককটেল বিস্ফোরণ ঘটানো ও যানবাহনে অগ্নিসংযোগ করে জনমনে আতঙ্ক তৈরি করছে, তাদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনতে পুলিশ কাজ করছে।”
তিনি বলেন, “আইনশৃঙ্খলা রক্ষা ও জনগণের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হলে প্রয়োজন হলে সর্বোচ্চ বল প্রয়োগেও পুলিশ পিছপা হবে না। থানাগুলোকে টহল জোরদার এবং অপরাধ প্রতিরোধে আরও সক্রিয় হওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।”
সভায় অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (অ্যাডমিন) মো. সরওয়ার বলেন, সরকারি নীতিমালা অনুসরণ করেই পুলিশ সদস্যদের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করতে হবে।
অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) এস. এন. মো. নজরুল ইসলাম বলেন, “আসন্ন জাতীয় নির্বাচন ঘিরে সর্বোচ্চ পেশাগত নৈতিকতা প্রদর্শন করে নিরপেক্ষভাবে দায়িত্ব পালন করতে হবে। পাশাপাশি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের মামলার রায়কে কেন্দ্র করে কেউ যেন আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতি ঘটাতে না পারে, সে বিষয়ে বিশেষ নজর রাখতে হবে।”
সভায় উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (সিটিটিসি) মো. মাসুদ করিম, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ডিবি) মো. শফিকুল ইসলাম, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (লজিস্টিকস, ফিন্যান্স ও প্রকিউরমেন্ট) হাসান মো. শওকত আলী, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) মো. জিললুর রহমানসহ অন্যরা।

প্রতারণার শিকার হয়ে একজন শাহজাহানপুর থানায় মামলা করলে সাইবার পুলিশ সেন্টারের ‘সাইবার ইন্টেলিজেন্স অ্যান্ড রিস্ক ম্যানেজমেন্ট টিম’ তদন্ত শুরু করে। প্রাথমিক তদন্তে চক্রটির সদস্য লক্ষ্মীপুর জেলার বাসিন্দা মো. সোহাগ হোসেন কে শনাক্ত করা হয়। পরবর্তীতে তাকে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়।