চরচা প্রতিবেদক

পটুয়াখালীর রাঙ্গাবালীর উপজেলার নিজ বসতঘর থেকে এক দম্পতির ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। এ সময় একটি চিরকুট উদ্ধার করা হয়।
মঙ্গলবার রাত ১০টার দিকে ওই দম্পতির মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
নিহতরা হলেন উপজেলার চালিতাবুনিয়া ইউনিয়নের উত্তর চালিতাবুনিয়া গ্রামের রাকিব প্যাদা (৩০) ও তার স্ত্রী সোহাগী বেগম। তাদের মুজাহিদ নামে সাত বছর বয়সী এক ছেলে রয়েছে।
স্থানীয়রা জানান, নিহত দম্পতির প্রতিবেশী এক আত্মীয় ঘরে ঢুকে তাদের ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পান এবং চিৎকার করেন। এরপর তারা ঘটনাস্থলে ছুটে যান এবং পুলিশকে খবর দেওয়া হয়।
এ বিষয়ে রাঙ্গাবালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শামীম হাওলাদার বলেন, ‘চিরকুটসহ সব আলামত জব্দ করা হয়েছে। দুজনের লাশ উদ্ধার করে সুরতহাল করে ময়নাতদন্তের জন্য পটুয়াখালী মর্গে পাঠানো হয়েছে। রিপোর্ট পেলে মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানা যাবে।’
উদ্ধার হওয়া চিরকুটটিতে লেখা ছিল, “মানসম্মান সব গেছে। বাঁচ্ছা (বেঁচে) থাইকা কি হবে। সোহাগীসহ ইচ্ছা মৃত্যু বরণ করবো। আমাদের লাশ যেন পোস্টমর্টেম (ময়নাতদন্ত) না করে। আমাদের কবর যেন ঘরের পশ্চিম পাশে দুইজনের লাশ একসাথে হয়। আমি নিরপরাধী। আমার পোলার (ছেলের) দিকে খেয়াল রাখবেন সবাই। আমাদের দু’জনকে সবাই মাফ করে দিয়েন। বার বছর বিয়ে হয়েছে। এরকম খারাপ এখন কেন।”

পটুয়াখালীর রাঙ্গাবালীর উপজেলার নিজ বসতঘর থেকে এক দম্পতির ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। এ সময় একটি চিরকুট উদ্ধার করা হয়।
মঙ্গলবার রাত ১০টার দিকে ওই দম্পতির মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
নিহতরা হলেন উপজেলার চালিতাবুনিয়া ইউনিয়নের উত্তর চালিতাবুনিয়া গ্রামের রাকিব প্যাদা (৩০) ও তার স্ত্রী সোহাগী বেগম। তাদের মুজাহিদ নামে সাত বছর বয়সী এক ছেলে রয়েছে।
স্থানীয়রা জানান, নিহত দম্পতির প্রতিবেশী এক আত্মীয় ঘরে ঢুকে তাদের ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পান এবং চিৎকার করেন। এরপর তারা ঘটনাস্থলে ছুটে যান এবং পুলিশকে খবর দেওয়া হয়।
এ বিষয়ে রাঙ্গাবালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শামীম হাওলাদার বলেন, ‘চিরকুটসহ সব আলামত জব্দ করা হয়েছে। দুজনের লাশ উদ্ধার করে সুরতহাল করে ময়নাতদন্তের জন্য পটুয়াখালী মর্গে পাঠানো হয়েছে। রিপোর্ট পেলে মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানা যাবে।’
উদ্ধার হওয়া চিরকুটটিতে লেখা ছিল, “মানসম্মান সব গেছে। বাঁচ্ছা (বেঁচে) থাইকা কি হবে। সোহাগীসহ ইচ্ছা মৃত্যু বরণ করবো। আমাদের লাশ যেন পোস্টমর্টেম (ময়নাতদন্ত) না করে। আমাদের কবর যেন ঘরের পশ্চিম পাশে দুইজনের লাশ একসাথে হয়। আমি নিরপরাধী। আমার পোলার (ছেলের) দিকে খেয়াল রাখবেন সবাই। আমাদের দু’জনকে সবাই মাফ করে দিয়েন। বার বছর বিয়ে হয়েছে। এরকম খারাপ এখন কেন।”

প্রতারণার শিকার হয়ে একজন শাহজাহানপুর থানায় মামলা করলে সাইবার পুলিশ সেন্টারের ‘সাইবার ইন্টেলিজেন্স অ্যান্ড রিস্ক ম্যানেজমেন্ট টিম’ তদন্ত শুরু করে। প্রাথমিক তদন্তে চক্রটির সদস্য লক্ষ্মীপুর জেলার বাসিন্দা মো. সোহাগ হোসেন কে শনাক্ত করা হয়। পরবর্তীতে তাকে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়।