চরচা ডেস্ক

আমেরিকার কংগ্রেসের উভয়কক্ষ সর্বসম্মতিক্রমে কুখ্যাত যৌন অপরাধী জেফরি এপস্টাইনের বিচার বিভাগের ফাইলগুলো জনসম্মুখে প্রকাশের অনুমোদন দিয়েছে।
আজ বুধবার ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প কয়েক মাস ধরে এসব ফাইল প্রকাশের বিরোধিতা করে আসছিলেন। কিন্তু তিন দিন আগে তিনি আগের অবস্থান থেকে সরে আসেন।
এরপর মঙ্গলবার হাউজ অব রিপ্রেজেন্টেটিভে অনুষ্ঠিত ভোটাভুটিতে ফাইলগুলো প্রকাশের প্রস্তাবটি ৪২৭-১ ভোটে পাস হয়। এখান থেকে বিলটি মার্কিন কংগ্রেসের উচ্চকক্ষ সিনেটে পাঠানো হলে সেখানে এটি দ্রুত অনুমোদন পায়। এই বিলটি এখন প্রেসিডেন্টের স্বাক্ষরের জন্য ট্রাম্পের কাছে পাঠানো হবে। বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, বুধবারই এটি পাঠানো হতে পারে।
হোয়াইট হাউসের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, তার ডেস্কে পৌঁছলেই বিলটিতে স্বাক্ষর করার পরিকল্পনা করেছেন ট্রাম্প।
ট্রাম্পের সঙ্গে এপস্টেইনের যোগাযোগ–সম্পর্কিত তথ্য মার্কিন সংবাদমাধ্যমগুলোতে গত সপ্তাহে আবার প্রকাশিত হয়। তবে হোয়াইট হাউস কোনো ধরনের অনিয়মের অভিযোগ অস্বীকার করেছে।
প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেন, ২০০৮ সালে এপস্টেইন অভিযুক্ত হওয়ার অনেক আগেই তাঁর সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করেন তিনি। ট্রাম্প দাবি করেন, এপস্টেইনের অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড সম্পর্কে তিনি জানতেন না।
শিশু–কিশোরীদের পাচার এবং জোর করে যৌনদাসী হিসেবে ব্যবহার করানোর অভিযোগে কারাগারে ছিলেন এপস্টাইন। ২০১৯ সালে নিউইয়র্কের একটি কারাগারে তাকে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়।

আমেরিকার কংগ্রেসের উভয়কক্ষ সর্বসম্মতিক্রমে কুখ্যাত যৌন অপরাধী জেফরি এপস্টাইনের বিচার বিভাগের ফাইলগুলো জনসম্মুখে প্রকাশের অনুমোদন দিয়েছে।
আজ বুধবার ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প কয়েক মাস ধরে এসব ফাইল প্রকাশের বিরোধিতা করে আসছিলেন। কিন্তু তিন দিন আগে তিনি আগের অবস্থান থেকে সরে আসেন।
এরপর মঙ্গলবার হাউজ অব রিপ্রেজেন্টেটিভে অনুষ্ঠিত ভোটাভুটিতে ফাইলগুলো প্রকাশের প্রস্তাবটি ৪২৭-১ ভোটে পাস হয়। এখান থেকে বিলটি মার্কিন কংগ্রেসের উচ্চকক্ষ সিনেটে পাঠানো হলে সেখানে এটি দ্রুত অনুমোদন পায়। এই বিলটি এখন প্রেসিডেন্টের স্বাক্ষরের জন্য ট্রাম্পের কাছে পাঠানো হবে। বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, বুধবারই এটি পাঠানো হতে পারে।
হোয়াইট হাউসের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, তার ডেস্কে পৌঁছলেই বিলটিতে স্বাক্ষর করার পরিকল্পনা করেছেন ট্রাম্প।
ট্রাম্পের সঙ্গে এপস্টেইনের যোগাযোগ–সম্পর্কিত তথ্য মার্কিন সংবাদমাধ্যমগুলোতে গত সপ্তাহে আবার প্রকাশিত হয়। তবে হোয়াইট হাউস কোনো ধরনের অনিয়মের অভিযোগ অস্বীকার করেছে।
প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেন, ২০০৮ সালে এপস্টেইন অভিযুক্ত হওয়ার অনেক আগেই তাঁর সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করেন তিনি। ট্রাম্প দাবি করেন, এপস্টেইনের অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড সম্পর্কে তিনি জানতেন না।
শিশু–কিশোরীদের পাচার এবং জোর করে যৌনদাসী হিসেবে ব্যবহার করানোর অভিযোগে কারাগারে ছিলেন এপস্টাইন। ২০১৯ সালে নিউইয়র্কের একটি কারাগারে তাকে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়।

প্রতারণার শিকার হয়ে একজন শাহজাহানপুর থানায় মামলা করলে সাইবার পুলিশ সেন্টারের ‘সাইবার ইন্টেলিজেন্স অ্যান্ড রিস্ক ম্যানেজমেন্ট টিম’ তদন্ত শুরু করে। প্রাথমিক তদন্তে চক্রটির সদস্য লক্ষ্মীপুর জেলার বাসিন্দা মো. সোহাগ হোসেন কে শনাক্ত করা হয়। পরবর্তীতে তাকে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়।