চরচা প্রতিবেদক

সরকারের কয়েকজন উপদেষ্টা একটি বিশেষ দলের পক্ষে কাজ করছেন বলে অভিযোগ করেছেন জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশের নেতারা। উপদেষ্টাদের কয়েকজন জুলাই আন্দোলনকে প্রশ্নবিদ্ধ করে শহীদদের প্রতি বিশ্বাসঘাতকতা করছেন বলেও মন্তব্য করেছেন দলটির নেতারা।
যারা এসব করছেন তাদের পরিণতি ফ্যাসিস্টের চেয়েও খারাপ হবে বলেও হুঁশিয়ারি দেন তারা। আজ মঙ্গলবার পিআর পদ্ধতিতে জাতীয় নির্বাচনসহ পাঁচ দফা দাবিতে মানববন্ধনে এসব মন্তব্য করেন তারা।
জাতীয় নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড, জুলাই সনদের বাস্তবায়নসহ পাঁচ দফা দাবিতে রাজধানীর যাত্রাবাড়ী থেকে শুরু করে আমিনবাজার পর্যন্ত ৯টি স্পটে মানববন্ধন করে জামায়াত।
একই দাবিতে যুগপৎ কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে রাজধানীর মতিঝিলের শাপলা চত্বরে অবস্থান নেয় ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি প্রদান, পিআর পদ্ধতিতে আগামী জাতীয় নির্বাচনসহ নিজেদের পাঁচ দফা দাবি নিয়ে মানববন্ধনে অংশ নিয়ে যুগ্ম মহাসচিব গাজী আতাউর রহমান দাবি করেন, জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার আগেই গণভোটের আয়োজন করতে হবে।
তিনি বলেন, নির্বাচনের আগে জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি নির্ধারণ না হলে জুলাই সনদ গুরুত্বহীন হয়ে যাবে। জাতীয় নির্বাচনটাও সংকটাপন্ন হওয়ার একটা আশঙ্কা তৈরি হবে। নির্বাচন কমিশন একটি দলের পক্ষে অবস্থান নিয়েছে উল্লেখ করে গাজী আতাউর রহমান বলেন, “আমরা দেখতে পাচ্ছি, অতীতের নির্বাচন কমিশনগুলোর মতো এ নির্বাচন কমিশনও একটি দলকে ক্ষমতায় নেওয়ার জন্য মেকানিজম করছে।”
জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলনের সঙ্গে এই যুগপৎ আন্দোলনের তৃতীয় দফার প্রথম দিনের কর্মসূচিতে অংশ নেয় বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা), খেলাফত মজলিস, নেজামে ইসলাম পার্টি ও বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন।
মানববন্ধনের অংশ নেওয়া ইসলামী আন্দোলনের ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ইউনিটের নেতাকর্মীরা দৈনিক বাংলা মোড় থেকে যাত্রাবাড়ী মোড় পর্যন্ত, আর উত্তরের নেতাকর্মীরা অবস্থান নেন বাংলামোটর থেকে গাবতলী বাসস্ট্যান্ড পর্যন্ত।
এছাড়া বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের নেতাকর্মীরা দৈনিক বাংলা মোড় ও পল্টন মোড় এলাকায় অবস্থান নেন। নেজামে ইসলাম পার্টি ও জাগপার নেতাকর্মীদের দেখা যায় পল্টন মোড় ও জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে। আর বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের কর্মসূচি চলে শাহবাগ মোড়ে। আন্দোলনের অংশ হিসেবে আগামীকাল বুধবার দেশের সব জেলা শহরে মানবন্ধন করবে দলগুলো।

সরকারের কয়েকজন উপদেষ্টা একটি বিশেষ দলের পক্ষে কাজ করছেন বলে অভিযোগ করেছেন জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশের নেতারা। উপদেষ্টাদের কয়েকজন জুলাই আন্দোলনকে প্রশ্নবিদ্ধ করে শহীদদের প্রতি বিশ্বাসঘাতকতা করছেন বলেও মন্তব্য করেছেন দলটির নেতারা।
যারা এসব করছেন তাদের পরিণতি ফ্যাসিস্টের চেয়েও খারাপ হবে বলেও হুঁশিয়ারি দেন তারা। আজ মঙ্গলবার পিআর পদ্ধতিতে জাতীয় নির্বাচনসহ পাঁচ দফা দাবিতে মানববন্ধনে এসব মন্তব্য করেন তারা।
জাতীয় নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড, জুলাই সনদের বাস্তবায়নসহ পাঁচ দফা দাবিতে রাজধানীর যাত্রাবাড়ী থেকে শুরু করে আমিনবাজার পর্যন্ত ৯টি স্পটে মানববন্ধন করে জামায়াত।
একই দাবিতে যুগপৎ কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে রাজধানীর মতিঝিলের শাপলা চত্বরে অবস্থান নেয় ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি প্রদান, পিআর পদ্ধতিতে আগামী জাতীয় নির্বাচনসহ নিজেদের পাঁচ দফা দাবি নিয়ে মানববন্ধনে অংশ নিয়ে যুগ্ম মহাসচিব গাজী আতাউর রহমান দাবি করেন, জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার আগেই গণভোটের আয়োজন করতে হবে।
তিনি বলেন, নির্বাচনের আগে জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি নির্ধারণ না হলে জুলাই সনদ গুরুত্বহীন হয়ে যাবে। জাতীয় নির্বাচনটাও সংকটাপন্ন হওয়ার একটা আশঙ্কা তৈরি হবে। নির্বাচন কমিশন একটি দলের পক্ষে অবস্থান নিয়েছে উল্লেখ করে গাজী আতাউর রহমান বলেন, “আমরা দেখতে পাচ্ছি, অতীতের নির্বাচন কমিশনগুলোর মতো এ নির্বাচন কমিশনও একটি দলকে ক্ষমতায় নেওয়ার জন্য মেকানিজম করছে।”
জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলনের সঙ্গে এই যুগপৎ আন্দোলনের তৃতীয় দফার প্রথম দিনের কর্মসূচিতে অংশ নেয় বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা), খেলাফত মজলিস, নেজামে ইসলাম পার্টি ও বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন।
মানববন্ধনের অংশ নেওয়া ইসলামী আন্দোলনের ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ইউনিটের নেতাকর্মীরা দৈনিক বাংলা মোড় থেকে যাত্রাবাড়ী মোড় পর্যন্ত, আর উত্তরের নেতাকর্মীরা অবস্থান নেন বাংলামোটর থেকে গাবতলী বাসস্ট্যান্ড পর্যন্ত।
এছাড়া বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের নেতাকর্মীরা দৈনিক বাংলা মোড় ও পল্টন মোড় এলাকায় অবস্থান নেন। নেজামে ইসলাম পার্টি ও জাগপার নেতাকর্মীদের দেখা যায় পল্টন মোড় ও জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে। আর বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের কর্মসূচি চলে শাহবাগ মোড়ে। আন্দোলনের অংশ হিসেবে আগামীকাল বুধবার দেশের সব জেলা শহরে মানবন্ধন করবে দলগুলো।

প্রতারণার শিকার হয়ে একজন শাহজাহানপুর থানায় মামলা করলে সাইবার পুলিশ সেন্টারের ‘সাইবার ইন্টেলিজেন্স অ্যান্ড রিস্ক ম্যানেজমেন্ট টিম’ তদন্ত শুরু করে। প্রাথমিক তদন্তে চক্রটির সদস্য লক্ষ্মীপুর জেলার বাসিন্দা মো. সোহাগ হোসেন কে শনাক্ত করা হয়। পরবর্তীতে তাকে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়।