চরচা প্রতিবেদক

ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নারী চিকিৎসকের প্রতি অশোভন মন্তব্যের অভিযোগে নিউরোসার্জারি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা. মুহাম্মদ শামসুল ইসলাম খানকে সাময়িকভাবে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
অ্যানেস্থেসিয়া বিভাগের রেসিডেন্ট চিকিৎসক ডা. নুসরাত নওশিন নওরিনের লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে সোমবার দুপুরে নিউরোসার্জারি বিভাগ এক জরুরি সভা শেষে এ সিদ্ধান্ত জানায়। একই সঙ্গে তিন সদস্যের একটি উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন তদন্ত কমিটিও গঠন করা হয়েছে।
অভিযোগ ওঠার পর অ্যানেস্থেসিয়া বিভাগের চিকিৎসকরা প্রায় দেড় ঘণ্টা রুটিন অপারেশন বন্ধ রেখে প্রতিবাদ জানান।
অভিযোগে বলা হয়, সহযোগী অধ্যাপক ডা. শামসুল ইসলাম খান অপারেশন থিয়েটারে অশালীন ও অপমানজনক মন্তব্য করেন। পরে ডা. নুসরাত নওশিন নওরিন তার লিখিত অভিযোগটি বিভাগীয় প্রধানের মাধ্যমে নিউরোসার্জারি বিভাগের প্রধানের কাছে পাঠান।
বিষয়টি পর্যালোচনার জন্য নিউরোসার্জারি বিভাগ তাৎক্ষণিক বৈঠক করে। বৈঠক শেষে বিভাগের পক্ষ থেকে বলা হয়, অভিযোগে উল্লিখিত মন্তব্য ও আচরণ সংশ্লিষ্ট চিকিৎসকের ব্যক্তিগত আচরণ, যা বিভাগ কোনোভাবেই সমর্থন করে না।
একই সঙ্গে বিভাগের পক্ষ থেকে এই ‘অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার জন্য গভীর দুঃখ প্রকাশ’ করা হয়েছে।

ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নারী চিকিৎসকের প্রতি অশোভন মন্তব্যের অভিযোগে নিউরোসার্জারি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা. মুহাম্মদ শামসুল ইসলাম খানকে সাময়িকভাবে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
অ্যানেস্থেসিয়া বিভাগের রেসিডেন্ট চিকিৎসক ডা. নুসরাত নওশিন নওরিনের লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে সোমবার দুপুরে নিউরোসার্জারি বিভাগ এক জরুরি সভা শেষে এ সিদ্ধান্ত জানায়। একই সঙ্গে তিন সদস্যের একটি উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন তদন্ত কমিটিও গঠন করা হয়েছে।
অভিযোগ ওঠার পর অ্যানেস্থেসিয়া বিভাগের চিকিৎসকরা প্রায় দেড় ঘণ্টা রুটিন অপারেশন বন্ধ রেখে প্রতিবাদ জানান।
অভিযোগে বলা হয়, সহযোগী অধ্যাপক ডা. শামসুল ইসলাম খান অপারেশন থিয়েটারে অশালীন ও অপমানজনক মন্তব্য করেন। পরে ডা. নুসরাত নওশিন নওরিন তার লিখিত অভিযোগটি বিভাগীয় প্রধানের মাধ্যমে নিউরোসার্জারি বিভাগের প্রধানের কাছে পাঠান।
বিষয়টি পর্যালোচনার জন্য নিউরোসার্জারি বিভাগ তাৎক্ষণিক বৈঠক করে। বৈঠক শেষে বিভাগের পক্ষ থেকে বলা হয়, অভিযোগে উল্লিখিত মন্তব্য ও আচরণ সংশ্লিষ্ট চিকিৎসকের ব্যক্তিগত আচরণ, যা বিভাগ কোনোভাবেই সমর্থন করে না।
একই সঙ্গে বিভাগের পক্ষ থেকে এই ‘অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার জন্য গভীর দুঃখ প্রকাশ’ করা হয়েছে।

প্রতারণার শিকার হয়ে একজন শাহজাহানপুর থানায় মামলা করলে সাইবার পুলিশ সেন্টারের ‘সাইবার ইন্টেলিজেন্স অ্যান্ড রিস্ক ম্যানেজমেন্ট টিম’ তদন্ত শুরু করে। প্রাথমিক তদন্তে চক্রটির সদস্য লক্ষ্মীপুর জেলার বাসিন্দা মো. সোহাগ হোসেন কে শনাক্ত করা হয়। পরবর্তীতে তাকে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়।