চবি প্রতিনিধি

বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার গায়েবানা জানাজা ও দোয়া মাহফিল আয়োজন করেছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
আজ বুধবার বাদ জোহর বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ প্রাঙ্গণে এ গায়েবানা জানাজা হয়।
গায়েবানা জানাজায় বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য ইয়াহ্ইয়া আখতার বলেন, “সব মানুষ যাকে ভালোবাসে আল্লাহ তাকে অবশ্যই ক্ষমা করে দেয়। আল্লাহ খালেদা জিয়াকে জান্নাতুল ফেরদাউস দান করুক।”
এ সময় চাকসুর সাধারণ সম্পাদক সাঈদ বিন হাবিব বলেন, “দীর্ঘ ১৬ বছর ধরে মিথ্যা মামলায় কারাবন্দি থাকার কারণে দেশনেত্রী খালেদা জিয়া গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন। প্রয়োজনীয় চিকিৎসা থেকে তাকে বঞ্চিত করা হয়েছিল। জুলাইয়ের গণআন্দোলনের ফলেই তিনিসহ অনেক রাজনৈতিক বন্দি মুক্তি পান।”
খালেদা জিয়াকে জনপ্রিয় ও বাংলাদেশপন্থী নেত্রী হিসেবে আখ্যা দেন সাধারণ সম্পাদক সাঈদ।
গায়েবানা জানাজায় ইমামতি করেন বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় মসজিদের খতিব আবু দাউদ মুহাম্মদ মামুন। এ সময় খালেদা জিয়ার আত্মার মাগফিরাত কামনা করে দোয়া ও মোনাজাত করা হয়।
এ ছাড়া, বিশ্ববিদ্যালয়ের মসজিদ, মন্দির, গীর্জা ও প্যাগোডাসহ সকল ধর্মীয় উপাসনালয়ে খালেদা জিয়ার আত্মার শান্তি কামনা করে প্রার্থনা করা হয়।
গায়েবানা নামাজে আরও উপস্থিত ছিলেন উপ-উপচার্য (একাডেমিক) মোহাম্মদ শামীম উদ্দিন খান, ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম, কলেজ পরিদর্শক আমির মুহাম্মদ নসরুল্লাহ,পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মমতাজ উদ্দিন আহমদ।

বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার গায়েবানা জানাজা ও দোয়া মাহফিল আয়োজন করেছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
আজ বুধবার বাদ জোহর বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ প্রাঙ্গণে এ গায়েবানা জানাজা হয়।
গায়েবানা জানাজায় বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য ইয়াহ্ইয়া আখতার বলেন, “সব মানুষ যাকে ভালোবাসে আল্লাহ তাকে অবশ্যই ক্ষমা করে দেয়। আল্লাহ খালেদা জিয়াকে জান্নাতুল ফেরদাউস দান করুক।”
এ সময় চাকসুর সাধারণ সম্পাদক সাঈদ বিন হাবিব বলেন, “দীর্ঘ ১৬ বছর ধরে মিথ্যা মামলায় কারাবন্দি থাকার কারণে দেশনেত্রী খালেদা জিয়া গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন। প্রয়োজনীয় চিকিৎসা থেকে তাকে বঞ্চিত করা হয়েছিল। জুলাইয়ের গণআন্দোলনের ফলেই তিনিসহ অনেক রাজনৈতিক বন্দি মুক্তি পান।”
খালেদা জিয়াকে জনপ্রিয় ও বাংলাদেশপন্থী নেত্রী হিসেবে আখ্যা দেন সাধারণ সম্পাদক সাঈদ।
গায়েবানা জানাজায় ইমামতি করেন বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় মসজিদের খতিব আবু দাউদ মুহাম্মদ মামুন। এ সময় খালেদা জিয়ার আত্মার মাগফিরাত কামনা করে দোয়া ও মোনাজাত করা হয়।
এ ছাড়া, বিশ্ববিদ্যালয়ের মসজিদ, মন্দির, গীর্জা ও প্যাগোডাসহ সকল ধর্মীয় উপাসনালয়ে খালেদা জিয়ার আত্মার শান্তি কামনা করে প্রার্থনা করা হয়।
গায়েবানা নামাজে আরও উপস্থিত ছিলেন উপ-উপচার্য (একাডেমিক) মোহাম্মদ শামীম উদ্দিন খান, ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম, কলেজ পরিদর্শক আমির মুহাম্মদ নসরুল্লাহ,পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মমতাজ উদ্দিন আহমদ।