চরচা ডেস্ক

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা তাদের ওপর পুলিশের হামলার প্রতিবাদে রোববার থেকে সারা দেশে কর্মবিরতির ঘোষণা দিয়েছেন। শনিবার দুপুরে শাহবাগে বিক্ষোভকালে পুলিশের জলকামান ও টিয়ারশেল নিক্ষেপের পরই তারা এমন সিদ্ধান্ত জানান।
শিক্ষকরা দীর্ঘদিন ধরে ১০ম গ্রেডে বেতনসহ তিন দফা দাবিতে আন্দোলন করে আসছেন। শনিবার সকাল ৯টায় শহীদ মিনারে অবস্থান কর্মসূচি শুরু করেন তারা। দুপুরের দিকে শাহবাগে গিয়ে ব্যারিকেড ভাঙার চেষ্টা করলে পুলিশ জলকামান ও টিয়ারশেল ছুড়ে তাদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। এতে কয়েকজন শিক্ষক ও পুলিশ আহত হন।
আন্দোলনরত শিক্ষকেরা বলেন, তারা শান্তিপূর্ণভাবে অবস্থান করছিলেন, কিন্তু হঠাৎ করেই পুলিশ তাদের ওপর হামলা চালায়।
অন্যদিকে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের রমনা বিভাগের উপ–পুলিশ কমিশনার মাসুদ আলম জানান, শিক্ষকদের আগে থেকেই বলা হয়েছিল, তারা যেন নিরাপত্তা বেষ্টনীর ভেতরে থাকেন। কিন্তু কিছু শিক্ষক ব্যারিকেড ভাঙার চেষ্টা করলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ ব্যবস্থা নেয়।
এ ঘটনায় ক্ষুব্ধ শিক্ষকেরা জানান, সরকারের অবহেলা ও হামলার প্রতিবাদে তারা রোববার থেকে কর্মবিরতিতে যাচ্ছেন।
এদিকে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা অধ্যাপক বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দার বলেন, ‘‘শিক্ষকদের আন্দোলনের কারণে বিদ্যালয়ে পাঠদান বন্ধ হলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সহকারী শিক্ষকদের ১৩তম গ্রেড থেকে এক ধাপে ১০ম গ্রেডে উন্নীত করার দাবি যৌক্তিক নয়।’’
শিক্ষকেরা জানিয়েছেন, দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত তারা কর্মবিরতি চালিয়ে যাবেন এবং প্রয়োজনে আরও কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করবেন।

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা তাদের ওপর পুলিশের হামলার প্রতিবাদে রোববার থেকে সারা দেশে কর্মবিরতির ঘোষণা দিয়েছেন। শনিবার দুপুরে শাহবাগে বিক্ষোভকালে পুলিশের জলকামান ও টিয়ারশেল নিক্ষেপের পরই তারা এমন সিদ্ধান্ত জানান।
শিক্ষকরা দীর্ঘদিন ধরে ১০ম গ্রেডে বেতনসহ তিন দফা দাবিতে আন্দোলন করে আসছেন। শনিবার সকাল ৯টায় শহীদ মিনারে অবস্থান কর্মসূচি শুরু করেন তারা। দুপুরের দিকে শাহবাগে গিয়ে ব্যারিকেড ভাঙার চেষ্টা করলে পুলিশ জলকামান ও টিয়ারশেল ছুড়ে তাদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। এতে কয়েকজন শিক্ষক ও পুলিশ আহত হন।
আন্দোলনরত শিক্ষকেরা বলেন, তারা শান্তিপূর্ণভাবে অবস্থান করছিলেন, কিন্তু হঠাৎ করেই পুলিশ তাদের ওপর হামলা চালায়।
অন্যদিকে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের রমনা বিভাগের উপ–পুলিশ কমিশনার মাসুদ আলম জানান, শিক্ষকদের আগে থেকেই বলা হয়েছিল, তারা যেন নিরাপত্তা বেষ্টনীর ভেতরে থাকেন। কিন্তু কিছু শিক্ষক ব্যারিকেড ভাঙার চেষ্টা করলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ ব্যবস্থা নেয়।
এ ঘটনায় ক্ষুব্ধ শিক্ষকেরা জানান, সরকারের অবহেলা ও হামলার প্রতিবাদে তারা রোববার থেকে কর্মবিরতিতে যাচ্ছেন।
এদিকে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা অধ্যাপক বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দার বলেন, ‘‘শিক্ষকদের আন্দোলনের কারণে বিদ্যালয়ে পাঠদান বন্ধ হলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সহকারী শিক্ষকদের ১৩তম গ্রেড থেকে এক ধাপে ১০ম গ্রেডে উন্নীত করার দাবি যৌক্তিক নয়।’’
শিক্ষকেরা জানিয়েছেন, দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত তারা কর্মবিরতি চালিয়ে যাবেন এবং প্রয়োজনে আরও কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করবেন।

প্রতারণার শিকার হয়ে একজন শাহজাহানপুর থানায় মামলা করলে সাইবার পুলিশ সেন্টারের ‘সাইবার ইন্টেলিজেন্স অ্যান্ড রিস্ক ম্যানেজমেন্ট টিম’ তদন্ত শুরু করে। প্রাথমিক তদন্তে চক্রটির সদস্য লক্ষ্মীপুর জেলার বাসিন্দা মো. সোহাগ হোসেন কে শনাক্ত করা হয়। পরবর্তীতে তাকে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়।