চরচা ডেস্ক

ইউক্রেন যুদ্ধের আবহে এবার সামনে এলো এক অভূতপূর্ব সামরিক সহযোগিতা। ইউক্রেনীয় আক্রমণ প্রতিহত করার পর, রাশিয়ার পশ্চিম কুরস্ক অঞ্চলে এখন মাইন অপসারণের গুরুত্বপূর্ণ কাজ শুরু করেছেন উত্তর কোরিয়ার সেনারা।
রাশিয়া এবং উত্তর কোরিয়ার মধ্যে থাকা পারস্পরিক প্রতিরক্ষা চুক্তির অধীনে, গত বছর প্রায় ১৪ হাজার সেনা কিয়েভ বাহিনীর বিরুদ্ধে লড়তে কুরস্ক অঞ্চলে এসেছিল। দক্ষিণ কোরীয়, ইউক্রেনীয় ও পশ্চিমা সূত্রের খবর অনুযায়ী, এদের মধ্যে ৬ হাজারের বেশি সেনা প্রাণ হারান।
২০২৪ সালের আগস্টে ইউক্রেনীয় বাহিনী সীমান্ত পেরিয়ে এই অঞ্চলে প্রবেশ করে এবং মাসখানেক ধরে গুরুত্বপূর্ণ এলাকা দখলে রেখেছিল। রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন এপ্রিল মাসে জানান, উত্তর কোরীয়দের সাহায্যে রাশিয়া অবশেষে তাদের হটিয়ে দিতে সক্ষম হয়েছে। এখন এই দুই দেশের সামরিক সম্পর্ককে আরও মজবুত করার লক্ষ্যেই চলছে ব্যাপক মাইন অপসারণ অভিযান।
রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রকাশিত ভিডিওতে দেখা গেছে, উত্তর কোরীয় সৈন্যদের বিভিন্ন ধরনের মাইন এবং মাইন শনাক্তকরণের সরঞ্জাম দেখানো হচ্ছে। সামরিক সংবাদমাধ্যম ক্রাসনায়া জভেজদা জানিয়েছে, ইউক্রেনীয় বাহিনী এই অঞ্চলে অভূতপূর্ব ঘনত্বে ট্যাংক-বিরোধী এবং মানব-বিরোধী মাইন রেখে গেছে, যার মধ্যে অনেকগুলোই ন্যাটো দেশগুলোর তৈরি।
রুশ কমান্ডাররা এই সেনাদের প্রশংসা করেছেন।
কমান্ডার সেলেস বলেন, ‘‘তারা খুব ভালো ছেলে। দ্রুত শেখে এবং মনোযোগ দিয়ে কাজ করে।’’
কমান্ডার লেসনিক বলছেন, ‘‘উত্তর কোরিয়ার সেনারা তাঁর নিজস্ব জায়গায় সমপর্যায়ে থেকেই একই কাজ করছে।’’
রিপোর্ট অনুযায়ী, কুরস্কের ৬৪টি জনপদের মধ্যে এখনও ৩৭টিতেই মাইন-বিপত্তির কারণে সাধারণ মানুষের প্রবেশ নিষিদ্ধ। মাইন অপসারণের এই কঠিন কাজ চলাকালীন ইউক্রেনীয় আর্টিলারি ও ড্রোনের হামলার মুখেও পড়ছে এই দলগুলো।
সামরিক সম্পর্কে উত্তর কোরীয় নেতা কিম জং উনের অবিরাম অগ্রগতির ঘোষণার পর, এই সহযোগিতা সামরিক জোটের নতুন দিগন্ত উন্মোচন করছে।

ইউক্রেন যুদ্ধের আবহে এবার সামনে এলো এক অভূতপূর্ব সামরিক সহযোগিতা। ইউক্রেনীয় আক্রমণ প্রতিহত করার পর, রাশিয়ার পশ্চিম কুরস্ক অঞ্চলে এখন মাইন অপসারণের গুরুত্বপূর্ণ কাজ শুরু করেছেন উত্তর কোরিয়ার সেনারা।
রাশিয়া এবং উত্তর কোরিয়ার মধ্যে থাকা পারস্পরিক প্রতিরক্ষা চুক্তির অধীনে, গত বছর প্রায় ১৪ হাজার সেনা কিয়েভ বাহিনীর বিরুদ্ধে লড়তে কুরস্ক অঞ্চলে এসেছিল। দক্ষিণ কোরীয়, ইউক্রেনীয় ও পশ্চিমা সূত্রের খবর অনুযায়ী, এদের মধ্যে ৬ হাজারের বেশি সেনা প্রাণ হারান।
২০২৪ সালের আগস্টে ইউক্রেনীয় বাহিনী সীমান্ত পেরিয়ে এই অঞ্চলে প্রবেশ করে এবং মাসখানেক ধরে গুরুত্বপূর্ণ এলাকা দখলে রেখেছিল। রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন এপ্রিল মাসে জানান, উত্তর কোরীয়দের সাহায্যে রাশিয়া অবশেষে তাদের হটিয়ে দিতে সক্ষম হয়েছে। এখন এই দুই দেশের সামরিক সম্পর্ককে আরও মজবুত করার লক্ষ্যেই চলছে ব্যাপক মাইন অপসারণ অভিযান।
রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রকাশিত ভিডিওতে দেখা গেছে, উত্তর কোরীয় সৈন্যদের বিভিন্ন ধরনের মাইন এবং মাইন শনাক্তকরণের সরঞ্জাম দেখানো হচ্ছে। সামরিক সংবাদমাধ্যম ক্রাসনায়া জভেজদা জানিয়েছে, ইউক্রেনীয় বাহিনী এই অঞ্চলে অভূতপূর্ব ঘনত্বে ট্যাংক-বিরোধী এবং মানব-বিরোধী মাইন রেখে গেছে, যার মধ্যে অনেকগুলোই ন্যাটো দেশগুলোর তৈরি।
রুশ কমান্ডাররা এই সেনাদের প্রশংসা করেছেন।
কমান্ডার সেলেস বলেন, ‘‘তারা খুব ভালো ছেলে। দ্রুত শেখে এবং মনোযোগ দিয়ে কাজ করে।’’
কমান্ডার লেসনিক বলছেন, ‘‘উত্তর কোরিয়ার সেনারা তাঁর নিজস্ব জায়গায় সমপর্যায়ে থেকেই একই কাজ করছে।’’
রিপোর্ট অনুযায়ী, কুরস্কের ৬৪টি জনপদের মধ্যে এখনও ৩৭টিতেই মাইন-বিপত্তির কারণে সাধারণ মানুষের প্রবেশ নিষিদ্ধ। মাইন অপসারণের এই কঠিন কাজ চলাকালীন ইউক্রেনীয় আর্টিলারি ও ড্রোনের হামলার মুখেও পড়ছে এই দলগুলো।
সামরিক সম্পর্কে উত্তর কোরীয় নেতা কিম জং উনের অবিরাম অগ্রগতির ঘোষণার পর, এই সহযোগিতা সামরিক জোটের নতুন দিগন্ত উন্মোচন করছে।

প্রতারণার শিকার হয়ে একজন শাহজাহানপুর থানায় মামলা করলে সাইবার পুলিশ সেন্টারের ‘সাইবার ইন্টেলিজেন্স অ্যান্ড রিস্ক ম্যানেজমেন্ট টিম’ তদন্ত শুরু করে। প্রাথমিক তদন্তে চক্রটির সদস্য লক্ষ্মীপুর জেলার বাসিন্দা মো. সোহাগ হোসেন কে শনাক্ত করা হয়। পরবর্তীতে তাকে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়।