চরচা ডেস্ক

ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনার মাঝে থাকা আয়তনে ছোট দেশ প্যারাগুয়ে। দেশটি স্বপ্ন দেখছে, দক্ষিণ আমেরিকার 'সিলিকন ভ্যালি' হয়ে ওঠার। প্রযুক্তি খাতকে বিশ্ব মানচিত্রে তুলে ধরার মিশনে নেতৃত্ব দিচ্ছেন গাব্রিয়েলা চিবিলস-এর মতো উদ্যোক্তারা। তিনি আমেরিকার সিলিকন ভ্যালিতে আট বছর কাজ করার পর দেশে ফিরেছেন। বিবিসির এক প্রতিবেদনে এমন সম্ভবনার কথা তুলে ধরা হয়।
সত্তর লাখ জনসংখ্যার দেশটিকে প্রযুক্তি হাব হিসেবে গড়ে তোলার একটি বড় সুবিধা হচ্ছে সস্তা বিদ্যুৎ। ইতাইপু এবং ইয়াসি-ইয়ারেতার মতো বিশাল জলবিদ্যুৎ বাঁধের মাধ্যমে প্যারগুয়ে তার চাহিদার ১০০ ভাগ বিদ্যুৎ উৎপাদন করে। এই বিদ্যুতের দাম দক্ষিণ আমেরিকার মধ্যে সবচেয়ে কম।
প্যারাগুয়ের সরকার সস্তা ও নবায়নযোগ্য বিদ্যুৎকে কাজে লাগিয়ে গুগল এবং ওপেনএআই-এর মতো বৈশ্বিক প্রযুক্তি সংস্থাগুলোকে আকৃষ্ট করতে চায়। প্যারাগুয়ের সফটওয়্যার ডেভলপমেন্ট উদ্যোক্তা সেবাস্তিয়ান অরতিজ-কামোরো ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসিকে বলেন, জলবিদ্যুৎ অনেক বেশি স্থিতিশীল, যা ডেটা সেন্টার বা অন্য কোনো বিদ্যুৎ-নির্ভর কার্যক্রমের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
প্যারাগুয়ের প্রেসিডেন্ট সান্তিয়াগো পেনা এবং প্রযুক্তি ও যোগাযোগমন্ত্রী গুস্তাভো ভিলাতে বিদেশি বিনিয়োগ নিয়ে আসার জন্য উদ্যোগ নিয়েছেন। প্যারাগুয়ের প্রধান আকর্ষণগুলো হলো–কম করহার, অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা এবং তরুণ জনসংখ্যার সংখ্যাগরিষ্ঠতা।
গুস্তাভো ভিলাতে বিবিসিকে জানান, প্যারাগুয়ের রাজধানী আসুসিয়োঁর কাছে একটি নতুন ডিজিটাল পার্ক তৈরি করা হচ্ছে। সেখানে তাইওয়ান ও প্যারাগুয়ের যৌথ উদ্যোগে একটি প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ও করা হবে।
প্যারাগুইয়ান চেম্বার অব দ্য সফটওয়্যার ইন্ডাস্ট্রির প্রেসিডেন্ট ভানেসা ক্যানেতে সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার এবং প্রোগ্রামারদের জন্য কর্মসংস্থান গড়ে তোলার চেষ্টা করছেন। তিনি 'গার্লস কোড' নামক একটি অ-লাভজনক সংস্থাও প্রতিষ্ঠা করেছেন। সংস্থাটি মেয়েদের প্রোগ্রামিং এবং রোবটিক্সে প্রশিক্ষণ দেয়। এ ছাড়া বিদেশি সংস্থাগুলোর সাথে যোগাযোগের জন্য সফটওয়্যার ডেভেলপারদের ইংরেজি শিক্ষা দেওয়া হয়।
যদিও সম্ভাবনাগুলো নিয়ে সবাই আশাবাদী, তবুও কিছু সমস্যা রয়েছে। চিবিলস বলেন, আমলাতন্ত্রের মতো কিছু সমস্যা বিদেশি বিনিয়োগকারীদের জন্য স্থানীয় চুক্তিগুলোতে জটিলতা সৃষ্টি করছে। তবুও তিনি বিশ্বাস করেন দেশের সুবিধাগুলোকে কাজে লাগিয়ে প্যারাগুয়ে ভবিষ্যতে প্রযুক্তিতে 'সুপারপাওয়ার' হতে পারে।

ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনার মাঝে থাকা আয়তনে ছোট দেশ প্যারাগুয়ে। দেশটি স্বপ্ন দেখছে, দক্ষিণ আমেরিকার 'সিলিকন ভ্যালি' হয়ে ওঠার। প্রযুক্তি খাতকে বিশ্ব মানচিত্রে তুলে ধরার মিশনে নেতৃত্ব দিচ্ছেন গাব্রিয়েলা চিবিলস-এর মতো উদ্যোক্তারা। তিনি আমেরিকার সিলিকন ভ্যালিতে আট বছর কাজ করার পর দেশে ফিরেছেন। বিবিসির এক প্রতিবেদনে এমন সম্ভবনার কথা তুলে ধরা হয়।
সত্তর লাখ জনসংখ্যার দেশটিকে প্রযুক্তি হাব হিসেবে গড়ে তোলার একটি বড় সুবিধা হচ্ছে সস্তা বিদ্যুৎ। ইতাইপু এবং ইয়াসি-ইয়ারেতার মতো বিশাল জলবিদ্যুৎ বাঁধের মাধ্যমে প্যারগুয়ে তার চাহিদার ১০০ ভাগ বিদ্যুৎ উৎপাদন করে। এই বিদ্যুতের দাম দক্ষিণ আমেরিকার মধ্যে সবচেয়ে কম।
প্যারাগুয়ের সরকার সস্তা ও নবায়নযোগ্য বিদ্যুৎকে কাজে লাগিয়ে গুগল এবং ওপেনএআই-এর মতো বৈশ্বিক প্রযুক্তি সংস্থাগুলোকে আকৃষ্ট করতে চায়। প্যারাগুয়ের সফটওয়্যার ডেভলপমেন্ট উদ্যোক্তা সেবাস্তিয়ান অরতিজ-কামোরো ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসিকে বলেন, জলবিদ্যুৎ অনেক বেশি স্থিতিশীল, যা ডেটা সেন্টার বা অন্য কোনো বিদ্যুৎ-নির্ভর কার্যক্রমের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
প্যারাগুয়ের প্রেসিডেন্ট সান্তিয়াগো পেনা এবং প্রযুক্তি ও যোগাযোগমন্ত্রী গুস্তাভো ভিলাতে বিদেশি বিনিয়োগ নিয়ে আসার জন্য উদ্যোগ নিয়েছেন। প্যারাগুয়ের প্রধান আকর্ষণগুলো হলো–কম করহার, অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা এবং তরুণ জনসংখ্যার সংখ্যাগরিষ্ঠতা।
গুস্তাভো ভিলাতে বিবিসিকে জানান, প্যারাগুয়ের রাজধানী আসুসিয়োঁর কাছে একটি নতুন ডিজিটাল পার্ক তৈরি করা হচ্ছে। সেখানে তাইওয়ান ও প্যারাগুয়ের যৌথ উদ্যোগে একটি প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ও করা হবে।
প্যারাগুইয়ান চেম্বার অব দ্য সফটওয়্যার ইন্ডাস্ট্রির প্রেসিডেন্ট ভানেসা ক্যানেতে সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার এবং প্রোগ্রামারদের জন্য কর্মসংস্থান গড়ে তোলার চেষ্টা করছেন। তিনি 'গার্লস কোড' নামক একটি অ-লাভজনক সংস্থাও প্রতিষ্ঠা করেছেন। সংস্থাটি মেয়েদের প্রোগ্রামিং এবং রোবটিক্সে প্রশিক্ষণ দেয়। এ ছাড়া বিদেশি সংস্থাগুলোর সাথে যোগাযোগের জন্য সফটওয়্যার ডেভেলপারদের ইংরেজি শিক্ষা দেওয়া হয়।
যদিও সম্ভাবনাগুলো নিয়ে সবাই আশাবাদী, তবুও কিছু সমস্যা রয়েছে। চিবিলস বলেন, আমলাতন্ত্রের মতো কিছু সমস্যা বিদেশি বিনিয়োগকারীদের জন্য স্থানীয় চুক্তিগুলোতে জটিলতা সৃষ্টি করছে। তবুও তিনি বিশ্বাস করেন দেশের সুবিধাগুলোকে কাজে লাগিয়ে প্যারাগুয়ে ভবিষ্যতে প্রযুক্তিতে 'সুপারপাওয়ার' হতে পারে।

প্রতারণার শিকার হয়ে একজন শাহজাহানপুর থানায় মামলা করলে সাইবার পুলিশ সেন্টারের ‘সাইবার ইন্টেলিজেন্স অ্যান্ড রিস্ক ম্যানেজমেন্ট টিম’ তদন্ত শুরু করে। প্রাথমিক তদন্তে চক্রটির সদস্য লক্ষ্মীপুর জেলার বাসিন্দা মো. সোহাগ হোসেন কে শনাক্ত করা হয়। পরবর্তীতে তাকে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়।