পেরিফেরাল ইমিউন টলারেন্স নিয়ে গবেষণার জন্য নোবেল পেলেন ৩ বিজ্ঞানী

চরচা ডেস্ক
চরচা ডেস্ক
পেরিফেরাল ইমিউন টলারেন্স নিয়ে গবেষণার জন্য নোবেল পেলেন ৩ বিজ্ঞানী
চিকিৎসাবিজ্ঞান নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন মেরি ব্রাঙ্কো, ফ্রেড রামসডেল ও শিমন সাগাগুচি। ছবি: নোবেল কমিটির ওয়েবসাইট

‘পেরিফেরাল ইমিউন টলারেন্স’ বিষয়ে যুগান্তকারী আবিষ্কারের জন্য এ বছর চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন বিজ্ঞানী মেরি ব্রাঙ্কাও, ফ্রেড র‍্যামসডেল ও শিমন সাকাগুচি।
আজ সোমবার নোবেল কমিটি এ ঘোষণা দেয়।

নোবেল অ্যাসেম্বলি অব সুইডেনের কারোলিনস্কা ইনস্টিটিউট এই পুরস্কার বিজয়ীদের নির্বাচন করে। প্রতিটি পুরস্কারের সঙ্গে থাকে এক কোটি ১০ লাখ সুইডিশ ক্রোনা (প্রায় ১২ লাখ মার্কিন ডলার) অর্থমূল্য এবং একটি সোনার পদক।

তাদের আবিষ্কার এক নতুন গবেষণাক্ষেত্রের ভিত্তি স্থাপন করেছে বলে জানিয়েছে নোবেল কমিটি। এটি ক্যানসার ও অটোইমিউন রোগের চিকিৎসায় নতুন সম্ভাবনার দ্বার খুলে দিয়েছে।

নোবেল পুরস্কার প্রবর্তন করেন আলফ্রেড নোবেল। তিনি ছিলেন সুইডিশ বিজ্ঞানী, ব্যবসায়ী এবং ডাইনামাইটের উদ্ভাবক। ১৯০১ সাল থেকে প্রতি বছর বিজ্ঞান, সাহিত্য ও শান্তি প্রতিষ্ঠায় অসাধারণ অবদানের জন্য এই পুরস্কার দেওয়া হয়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধসহ কিছু সময় ছাড়া প্রতি বছর নিয়মিতভাবে এই পুরস্কার দেওয়া হচ্ছে।

প্রথা অনুযায়ী, নোবেল পুরস্কার ঘোষণার সপ্তাহে প্রথমেই দেওয়া হয় চিকিৎসাবিজ্ঞানের নোবেল। এরপর পর্যায়ক্রমে ঘোষণা করা হয় পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, সাহিত্য, শান্তি ও অর্থনীতিতে বিজয়ীদের নাম। এই পুরস্কারগুলোকে বিজ্ঞান ও মানবসভ্যতার সর্বোচ্চ স্বীকৃতি হিসেবে গণ্য করা হয়।

প্রতিবছর ডিসেম্বরের ১০ তারিখ, আলফ্রেড নোবেলের মৃত্যুবার্ষিকীতে রাজপরিবারের সদস্যদের উপস্থিতিতে সুইডেন ও নরওয়েজুড়ে আয়োজিত হয় বর্ণাঢ্য পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠান ও নৈশভোজ।

সম্পর্কিত