চরচা প্রতিবেদক

ডাকাতির প্রস্তুতির সময় নকল পিস্তলসহ সংঘবদ্ধ ডাকাত দলের ৯ সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) ওয়ারী বিভাগ।
গতকাল মঙ্গলবার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান।
গ্রেপ্তাররা হলেন- মাকছুদুর রহমান দীপু, মো. হৃদয়, জাকির হোসেন , সবুজ ডাক্তার, শামছুজ্জামান ওরফে সবুজ , সৈয়দ মো. তরিকুল ইসলাম ওরফে আলম, মো. রিপন , মামুনুর রশিদ ওরফে শিশির ও ইলিয়াছ রহমান।
ডিবি জানায়, গত সোমবার রাতে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে রূপনগর থানার গাবতলী-আব্দুল্লাহপুর বেড়ি বাঁধের বিরুলিয়া ব্রিজ সংলগ্ন এলাকায় অভিযান চালানো হয়। এ সময় ডাকাতির প্রস্তুতির সময় দীপু, হৃদয় ও জাকিরকে হাতেনাতে গ্রেপ্তার করা হয়। তাদের কাছ থেকে দুটি নকল পিস্তল, একটি স্টিলের ছুরি এবং তিনটি বাটন মোবাইল উদ্ধার করা হয়। গ্রেপ্তারের সময় দুইটি গাড়ি ও কয়েকটি মোটরসাইকেলে থাকা ১৪-১৫ জন ডাকাত দ্রুত সাভার এলাকায় পালিয়ে যায়।
পরবর্তীতে গ্রেপ্তারদের জিজ্ঞাসাবাদে পাওয়া তথ্য ও প্রযুক্তির সহায়তায় গতকাল মঙ্গলবার রাত ১২টা ৫০ মিনিটে আশুলিয়ার বিশমাইল মোড় এলাকা থেকে অ্যাভেঞ্জা কারসহ আরও ছয়জনকে গ্রেপ্তার করে ডিবির সংঘবদ্ধ অপরাধ ও গাড়ি চুরি প্রতিরোধ টিম। এ সময় তাদের কাছ থেকে একটি ইলেকট্রিক শক লাইটার, চারটি মোবাইল ফোন, তিনটি ‘বাংলাদেশ পুলিশ’ লেখা রিফ্লেকটিং জ্যাকেট ও একটি মোবাইল রাউটার উদ্ধার করা হয়।
ডিবি ওয়ারী বিভাগ জানায়, গ্রেপ্তাররা পেশাদার ডাকাত দলের সদস্য। তারা ডিবি পুলিশের পরিচয়ে ডাকাতির পরিকল্পনা করছিল।
ডিবির পক্ষ থেকে আরও বলা হয়, গ্রেপ্তার তরিকুল ইসলাম ওরফে আলমের বিরুদ্ধে আটটি, সবুজ ডাক্তারের বিরুদ্ধে সাতটি, হৃদয়ের বিরুদ্ধে ১২টি, দীপুর বিরুদ্ধে চারটি, জাকিরের বিরুদ্ধে দুটি, মামুনুর রশিদ শিশিরের বিরুদ্ধে দুটি, ইলিয়াছ রহমানের বিরুদ্ধে দুটি, রিপনের বিরুদ্ধে দুটি এবং শামছুজ্জামান ওরফে সবুজের বিরুদ্ধে একটি মামলা রয়েছে।

ডাকাতির প্রস্তুতির সময় নকল পিস্তলসহ সংঘবদ্ধ ডাকাত দলের ৯ সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) ওয়ারী বিভাগ।
গতকাল মঙ্গলবার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান।
গ্রেপ্তাররা হলেন- মাকছুদুর রহমান দীপু, মো. হৃদয়, জাকির হোসেন , সবুজ ডাক্তার, শামছুজ্জামান ওরফে সবুজ , সৈয়দ মো. তরিকুল ইসলাম ওরফে আলম, মো. রিপন , মামুনুর রশিদ ওরফে শিশির ও ইলিয়াছ রহমান।
ডিবি জানায়, গত সোমবার রাতে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে রূপনগর থানার গাবতলী-আব্দুল্লাহপুর বেড়ি বাঁধের বিরুলিয়া ব্রিজ সংলগ্ন এলাকায় অভিযান চালানো হয়। এ সময় ডাকাতির প্রস্তুতির সময় দীপু, হৃদয় ও জাকিরকে হাতেনাতে গ্রেপ্তার করা হয়। তাদের কাছ থেকে দুটি নকল পিস্তল, একটি স্টিলের ছুরি এবং তিনটি বাটন মোবাইল উদ্ধার করা হয়। গ্রেপ্তারের সময় দুইটি গাড়ি ও কয়েকটি মোটরসাইকেলে থাকা ১৪-১৫ জন ডাকাত দ্রুত সাভার এলাকায় পালিয়ে যায়।
পরবর্তীতে গ্রেপ্তারদের জিজ্ঞাসাবাদে পাওয়া তথ্য ও প্রযুক্তির সহায়তায় গতকাল মঙ্গলবার রাত ১২টা ৫০ মিনিটে আশুলিয়ার বিশমাইল মোড় এলাকা থেকে অ্যাভেঞ্জা কারসহ আরও ছয়জনকে গ্রেপ্তার করে ডিবির সংঘবদ্ধ অপরাধ ও গাড়ি চুরি প্রতিরোধ টিম। এ সময় তাদের কাছ থেকে একটি ইলেকট্রিক শক লাইটার, চারটি মোবাইল ফোন, তিনটি ‘বাংলাদেশ পুলিশ’ লেখা রিফ্লেকটিং জ্যাকেট ও একটি মোবাইল রাউটার উদ্ধার করা হয়।
ডিবি ওয়ারী বিভাগ জানায়, গ্রেপ্তাররা পেশাদার ডাকাত দলের সদস্য। তারা ডিবি পুলিশের পরিচয়ে ডাকাতির পরিকল্পনা করছিল।
ডিবির পক্ষ থেকে আরও বলা হয়, গ্রেপ্তার তরিকুল ইসলাম ওরফে আলমের বিরুদ্ধে আটটি, সবুজ ডাক্তারের বিরুদ্ধে সাতটি, হৃদয়ের বিরুদ্ধে ১২টি, দীপুর বিরুদ্ধে চারটি, জাকিরের বিরুদ্ধে দুটি, মামুনুর রশিদ শিশিরের বিরুদ্ধে দুটি, ইলিয়াছ রহমানের বিরুদ্ধে দুটি, রিপনের বিরুদ্ধে দুটি এবং শামছুজ্জামান ওরফে সবুজের বিরুদ্ধে একটি মামলা রয়েছে।

প্রতারণার শিকার হয়ে একজন শাহজাহানপুর থানায় মামলা করলে সাইবার পুলিশ সেন্টারের ‘সাইবার ইন্টেলিজেন্স অ্যান্ড রিস্ক ম্যানেজমেন্ট টিম’ তদন্ত শুরু করে। প্রাথমিক তদন্তে চক্রটির সদস্য লক্ষ্মীপুর জেলার বাসিন্দা মো. সোহাগ হোসেন কে শনাক্ত করা হয়। পরবর্তীতে তাকে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়।