চরচা প্রতিবেদক

বিএনপির দিকে ইঙ্গিত করে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নেতা সৈয়দ ফয়জুল করিম বলেছেন সরকার একটি দলের দিকে ‘ঝুঁকে গেছে’।
বৃহস্পতিবার জোহরের নামাজের পর জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে দলের এক বিক্ষোভ সমাবেশে বিএনপি এবং অন্তর্বর্তী সরকারের সমালোচনা করেন দলটির সিনিয়র নায়েবে আমির ফয়জুল।
‘জুলাই সনদের ভিত্তিতে পিআর পদ্ধতিতে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন, লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করা, গণহত্যার বিচার দৃশ্যমান করা ও বিশেষ ট্রাইব্যুনালে জাতীয় পার্টি এবং ১৪ দলের বিচার এবং বিচার চলাকালীন তাদের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করার দাবিতে’ কর্মসূচি দেয় দলটি।
ফয়জুল বলেন, “যদি জুলাই সনদ বাস্তবায়ন, বিচার নিশ্চিত না করে শুধু নির্বাচন নির্বাচন করেন তাহলে আমরা মনে করব, আপনি একটি দলের দিকে ঝুঁকে গেছেন এবং নিরপেক্ষতা হারিয়ে ফেলবেন।”
সরকারের উদ্দেশে তিনি বলেন, “পিআর প্রদ্ধতিতে নির্বাচন জনগণের দাবি। যদি আপনারা ঐকমত্যে কমিশনে ঐকমত্যে পৌঁছাতে না পারেন, সহজ কথা আপনারা গণভোট দেন। যদি জনগণ পিআর না চায় আমরাও দাবি করব না।”
ফয়জুল করিম বলেন, “পিআর প্রদ্ধতিতে নির্বাচনে বিএনপির আপত্তি থাকারই কথা না। কারণ তাদের এক উঁচু মাপের নেতা বলেছেন, ৯০ শতাংশ মানুষ তাদের চায়। সে হিসাবে তো তাদের ২৭০ আসন পাওয়ার কথা। মানে পিআর প্রদ্ধতিতে নির্বাচন হলে তারা ঝামেলা মুক্ত সরকার গঠন করতে পারবেন।”
সম্প্রতি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সংগীত শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তির কঠোর সমালোচনা করেন চরমোনাই পীরের দলের এই জ্যেষ্ঠ নেতা।
সরকারকে উদ্দেশে বলেন, “আপনি কী ফাইজলামি পেয়েছেন? এ দেশ ৯০ শতাংশ মুসলমানের দেশ। এদেশে ইসলামের সাংস্কৃতির বাইরে কোনো কাজ করা যাবে না। স্কুলে বিজ্ঞান শিক্ষক, কম্পিউটার সাইন্স শিক্ষক নিয়োগ দেন, গানের শিক্ষক নয়। ইসলামবিরোধী কর্মকাণ্ড মেনে নেবে না ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ।”

বিএনপির দিকে ইঙ্গিত করে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নেতা সৈয়দ ফয়জুল করিম বলেছেন সরকার একটি দলের দিকে ‘ঝুঁকে গেছে’।
বৃহস্পতিবার জোহরের নামাজের পর জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে দলের এক বিক্ষোভ সমাবেশে বিএনপি এবং অন্তর্বর্তী সরকারের সমালোচনা করেন দলটির সিনিয়র নায়েবে আমির ফয়জুল।
‘জুলাই সনদের ভিত্তিতে পিআর পদ্ধতিতে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন, লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করা, গণহত্যার বিচার দৃশ্যমান করা ও বিশেষ ট্রাইব্যুনালে জাতীয় পার্টি এবং ১৪ দলের বিচার এবং বিচার চলাকালীন তাদের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করার দাবিতে’ কর্মসূচি দেয় দলটি।
ফয়জুল বলেন, “যদি জুলাই সনদ বাস্তবায়ন, বিচার নিশ্চিত না করে শুধু নির্বাচন নির্বাচন করেন তাহলে আমরা মনে করব, আপনি একটি দলের দিকে ঝুঁকে গেছেন এবং নিরপেক্ষতা হারিয়ে ফেলবেন।”
সরকারের উদ্দেশে তিনি বলেন, “পিআর প্রদ্ধতিতে নির্বাচন জনগণের দাবি। যদি আপনারা ঐকমত্যে কমিশনে ঐকমত্যে পৌঁছাতে না পারেন, সহজ কথা আপনারা গণভোট দেন। যদি জনগণ পিআর না চায় আমরাও দাবি করব না।”
ফয়জুল করিম বলেন, “পিআর প্রদ্ধতিতে নির্বাচনে বিএনপির আপত্তি থাকারই কথা না। কারণ তাদের এক উঁচু মাপের নেতা বলেছেন, ৯০ শতাংশ মানুষ তাদের চায়। সে হিসাবে তো তাদের ২৭০ আসন পাওয়ার কথা। মানে পিআর প্রদ্ধতিতে নির্বাচন হলে তারা ঝামেলা মুক্ত সরকার গঠন করতে পারবেন।”
সম্প্রতি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সংগীত শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তির কঠোর সমালোচনা করেন চরমোনাই পীরের দলের এই জ্যেষ্ঠ নেতা।
সরকারকে উদ্দেশে বলেন, “আপনি কী ফাইজলামি পেয়েছেন? এ দেশ ৯০ শতাংশ মুসলমানের দেশ। এদেশে ইসলামের সাংস্কৃতির বাইরে কোনো কাজ করা যাবে না। স্কুলে বিজ্ঞান শিক্ষক, কম্পিউটার সাইন্স শিক্ষক নিয়োগ দেন, গানের শিক্ষক নয়। ইসলামবিরোধী কর্মকাণ্ড মেনে নেবে না ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ।”

প্রতারণার শিকার হয়ে একজন শাহজাহানপুর থানায় মামলা করলে সাইবার পুলিশ সেন্টারের ‘সাইবার ইন্টেলিজেন্স অ্যান্ড রিস্ক ম্যানেজমেন্ট টিম’ তদন্ত শুরু করে। প্রাথমিক তদন্তে চক্রটির সদস্য লক্ষ্মীপুর জেলার বাসিন্দা মো. সোহাগ হোসেন কে শনাক্ত করা হয়। পরবর্তীতে তাকে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়।