চরচা ডেস্ক

বাংলাদেশ সময় গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ১০টার দিকে সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ওসমান হাদি। এর পরপরই রাজধানীর কারওয়ান বাজারে বাংলা দৈনিক প্রথম আলো ও ইংরেজি দৈনিক দ্য ডেইলি স্টারের কার্যালয়ে হামলা চালিয়েছে একদল জনতা।
ওসমান হাদির মৃত্যুর পর সারাদেশের বিক্ষোভ ও সহিংসতার ঘটনার খবর প্রকাশিত হয়েছে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি ‘বাংলাদেশে ছাত্রনেতার মৃত্যুর পর উত্তাল পরিস্থিতি, গণমাধ্যম কার্যালয়ে অগ্নিসংযোগ’শীর্ষক একটি সংবাদ প্রকাশ করেছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, ভারতবিরোধী বক্তব্যের জন্য পরিচিত ৩২ বছর বয়সী ছাত্রনেতা শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুর পর বাংলাদেশে তীব্র উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়েছে। রাতভর রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন শহরে সহিংস বিক্ষোভ হয়েছে। চট্টগ্রামে ভারতীয় সহকারী হাইকমিশনের বাইরেও সহিংসতার খবর পাওয়া গেছে।
ভারতের গণমাধ্যমটি আরও জানিয়েছে, বাংলাদেশের দুটি শীর্ষ পত্রিকা ডেইলি স্টার ও প্রথম আলোর কার্যালয়সহ একাধিক ভবনে অগ্নিসংযোগ করা হয়; এ সময় ভেতরে কর্মীরা আটকা পড়েছিলেন। এ সময় বিক্ষোভকারীরা ভারতবিরোধী নানা স্লোগান দেয়।
ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্সের ‘ছাত্রনেতার মৃত্যুতে বাংলাদেশে অস্থিরতা’ শীর্ষক খবরে বলা হয়েছে, শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুর পর বৃহস্পতিবার গভীর রাতে বাংলাদেশের বিভিন্ন শহরে সহিংস বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে। এতে জাতীয় নির্বাচনের আগে দেশে নতুন করে অস্থিরতা বাড়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
ঢাকায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যায়, বিক্ষুব্ধ জনতা দেশের সবচেয়ে বড় দৈনিক পত্রিকা প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টারের কার্যালয়ে ভাঙচুর চালাচ্ছে।
ব্রিটিশ গণমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের ‘গণতন্ত্রপন্থী নেতার হাসপাতালে মৃত্যুর পর বাংলাদেশে সহিংস বিক্ষোভ’ শিরোনামের খবরে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের গত বছরের গণতন্ত্রপন্থি আন্দোলনের এক তরুণ নেতা সিঙ্গাপুরের একটি হাসপাতালে গেছেন।
৩২ বছর বয়সী শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুর খবর ঘোষণার পর তার হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে হাজার হাজার বিক্ষোভকারী ঢাকার রাস্তায় নেমে আসে। কর্তৃপক্ষের বরাতে জানা গেছে, রাজধানীর একাধিক ভবনে অগ্নিসংযোগ করা হয়, যার মধ্যে দেশের শীর্ষ দুটি পত্রিকার কার্যালয়ও রয়েছে। এসব ভবনের ভেতরে কর্মীরা আটকা পড়েছিলেন।
আল জাজিরা ছায়ানটে হামলাকে সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের উপর আক্রমণ হিসেবে বর্ণনা করেছে। এ্যাসোসিয়েটেড প্রেসের (এপি) প্রতিবেদনে বলা হয়, বিক্ষোভকারীরা যখন ব্যারিকেড ভেঙে মিডিয়া হাউসে প্রবেশ করছিল, তখন সেখানে উপস্থিত নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা তাদের বাধা দিতে কার্যকর ভূমিকা নেয়নি।

বাংলাদেশ সময় গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ১০টার দিকে সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ওসমান হাদি। এর পরপরই রাজধানীর কারওয়ান বাজারে বাংলা দৈনিক প্রথম আলো ও ইংরেজি দৈনিক দ্য ডেইলি স্টারের কার্যালয়ে হামলা চালিয়েছে একদল জনতা।
ওসমান হাদির মৃত্যুর পর সারাদেশের বিক্ষোভ ও সহিংসতার ঘটনার খবর প্রকাশিত হয়েছে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি ‘বাংলাদেশে ছাত্রনেতার মৃত্যুর পর উত্তাল পরিস্থিতি, গণমাধ্যম কার্যালয়ে অগ্নিসংযোগ’শীর্ষক একটি সংবাদ প্রকাশ করেছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, ভারতবিরোধী বক্তব্যের জন্য পরিচিত ৩২ বছর বয়সী ছাত্রনেতা শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুর পর বাংলাদেশে তীব্র উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়েছে। রাতভর রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন শহরে সহিংস বিক্ষোভ হয়েছে। চট্টগ্রামে ভারতীয় সহকারী হাইকমিশনের বাইরেও সহিংসতার খবর পাওয়া গেছে।
ভারতের গণমাধ্যমটি আরও জানিয়েছে, বাংলাদেশের দুটি শীর্ষ পত্রিকা ডেইলি স্টার ও প্রথম আলোর কার্যালয়সহ একাধিক ভবনে অগ্নিসংযোগ করা হয়; এ সময় ভেতরে কর্মীরা আটকা পড়েছিলেন। এ সময় বিক্ষোভকারীরা ভারতবিরোধী নানা স্লোগান দেয়।
ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্সের ‘ছাত্রনেতার মৃত্যুতে বাংলাদেশে অস্থিরতা’ শীর্ষক খবরে বলা হয়েছে, শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুর পর বৃহস্পতিবার গভীর রাতে বাংলাদেশের বিভিন্ন শহরে সহিংস বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে। এতে জাতীয় নির্বাচনের আগে দেশে নতুন করে অস্থিরতা বাড়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
ঢাকায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যায়, বিক্ষুব্ধ জনতা দেশের সবচেয়ে বড় দৈনিক পত্রিকা প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টারের কার্যালয়ে ভাঙচুর চালাচ্ছে।
ব্রিটিশ গণমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের ‘গণতন্ত্রপন্থী নেতার হাসপাতালে মৃত্যুর পর বাংলাদেশে সহিংস বিক্ষোভ’ শিরোনামের খবরে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের গত বছরের গণতন্ত্রপন্থি আন্দোলনের এক তরুণ নেতা সিঙ্গাপুরের একটি হাসপাতালে গেছেন।
৩২ বছর বয়সী শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুর খবর ঘোষণার পর তার হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে হাজার হাজার বিক্ষোভকারী ঢাকার রাস্তায় নেমে আসে। কর্তৃপক্ষের বরাতে জানা গেছে, রাজধানীর একাধিক ভবনে অগ্নিসংযোগ করা হয়, যার মধ্যে দেশের শীর্ষ দুটি পত্রিকার কার্যালয়ও রয়েছে। এসব ভবনের ভেতরে কর্মীরা আটকা পড়েছিলেন।
আল জাজিরা ছায়ানটে হামলাকে সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের উপর আক্রমণ হিসেবে বর্ণনা করেছে। এ্যাসোসিয়েটেড প্রেসের (এপি) প্রতিবেদনে বলা হয়, বিক্ষোভকারীরা যখন ব্যারিকেড ভেঙে মিডিয়া হাউসে প্রবেশ করছিল, তখন সেখানে উপস্থিত নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা তাদের বাধা দিতে কার্যকর ভূমিকা নেয়নি।