চরচা ডেস্ক

মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে একজন মেজর জেনারেলসহ ১৫ সামরিক কর্মকর্তাকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। একই সঙ্গে গুমের দুই মামলায় পলাতক শেখ হাসিনাসহ মোট ১৩ আসামিকে সাত দিনের মধ্যে আদালতে আত্মসমর্পণের জন্য পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তির আদেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।
আজ বুধবার সেনা হেফাজতে থাকা ১৫ কর্মকর্তাকে ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়। আসামিদের মধ্যে রয়েছেন, একজন মেজর জেনারেল, ছয়জন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল, চারজন কর্নেল, তিনজন লেফটেন্যান্ট কর্নেল ও একজন মেজর।
সকাল আটটার দিকে আদালত শুরু হলে সামরিক কর্মকর্তাদের কাঠগড়ায় তোলা হয়। আদালত তাদের গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। আদালতের কার্যক্রম শেষে কারাকর্তৃপক্ষ তাদের ঢাকা সেনানিবাসের অস্থায়ী জেলখানায় নিয়ে যায়।
প্রসিকিউশন জানায়, ১৫ সামরিক কর্মকর্তাকে তিনটি আলাদা মামলায় হাজির করা হয়েছিল। র্যাবের ‘আয়নাঘরে’ গুম করে নির্যাতনের মামলায় ১০ জন, ডিজিএফআইয়ের ‘আয়নাঘরে’ গুমের মামলায় ৩ জন এবং জুলাই আন্দোলনে রামপুরা-বাড্ডা এলাকায় ২৮ জনকে হত্যার মামলায় দুইজন কর্মকর্তাকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম জানান, সেনাবাহিনীর সহযোগিতায়ই আসামিদের গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়েছে এবং এই অভিযোগগুলো তাদের ব্যক্তিগত, পুরো বাহিনীর নয়। প্রসিকিউশন আরও জানায়, ট্রাইব্যুনালের সংশোধিত আইন অনুযায়ী অভিযুক্ত সামরিক কর্মকর্তারা চাকরিচ্যুত হবেন।
সকাল থেকে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় বিজিবি, র্যাব ও পুলিশের কঠোর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়েছে।

মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে একজন মেজর জেনারেলসহ ১৫ সামরিক কর্মকর্তাকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। একই সঙ্গে গুমের দুই মামলায় পলাতক শেখ হাসিনাসহ মোট ১৩ আসামিকে সাত দিনের মধ্যে আদালতে আত্মসমর্পণের জন্য পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তির আদেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।
আজ বুধবার সেনা হেফাজতে থাকা ১৫ কর্মকর্তাকে ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়। আসামিদের মধ্যে রয়েছেন, একজন মেজর জেনারেল, ছয়জন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল, চারজন কর্নেল, তিনজন লেফটেন্যান্ট কর্নেল ও একজন মেজর।
সকাল আটটার দিকে আদালত শুরু হলে সামরিক কর্মকর্তাদের কাঠগড়ায় তোলা হয়। আদালত তাদের গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। আদালতের কার্যক্রম শেষে কারাকর্তৃপক্ষ তাদের ঢাকা সেনানিবাসের অস্থায়ী জেলখানায় নিয়ে যায়।
প্রসিকিউশন জানায়, ১৫ সামরিক কর্মকর্তাকে তিনটি আলাদা মামলায় হাজির করা হয়েছিল। র্যাবের ‘আয়নাঘরে’ গুম করে নির্যাতনের মামলায় ১০ জন, ডিজিএফআইয়ের ‘আয়নাঘরে’ গুমের মামলায় ৩ জন এবং জুলাই আন্দোলনে রামপুরা-বাড্ডা এলাকায় ২৮ জনকে হত্যার মামলায় দুইজন কর্মকর্তাকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম জানান, সেনাবাহিনীর সহযোগিতায়ই আসামিদের গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়েছে এবং এই অভিযোগগুলো তাদের ব্যক্তিগত, পুরো বাহিনীর নয়। প্রসিকিউশন আরও জানায়, ট্রাইব্যুনালের সংশোধিত আইন অনুযায়ী অভিযুক্ত সামরিক কর্মকর্তারা চাকরিচ্যুত হবেন।
সকাল থেকে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় বিজিবি, র্যাব ও পুলিশের কঠোর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়েছে।

প্রতারণার শিকার হয়ে একজন শাহজাহানপুর থানায় মামলা করলে সাইবার পুলিশ সেন্টারের ‘সাইবার ইন্টেলিজেন্স অ্যান্ড রিস্ক ম্যানেজমেন্ট টিম’ তদন্ত শুরু করে। প্রাথমিক তদন্তে চক্রটির সদস্য লক্ষ্মীপুর জেলার বাসিন্দা মো. সোহাগ হোসেন কে শনাক্ত করা হয়। পরবর্তীতে তাকে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়।