চরচা প্রতিবেদক

এমেরিটাস অধ্যাপক ও সাহিত্যিক সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম মারা গেছেন।
আজ শুক্রবার বিকাল ৫টায় রাজধানীর ল্যাবএইড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয় বলে জানিয়েছেন বাংলা একাডেমির পরিচালক কবি সরকার আমিন ও অন্যপ্রকাশের প্রধান নির্বাহী মাজহারুল ইসলাম।
মাজহারুল ইসলাম জানান, সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য সৈয়দ মনজুরুল ইসলামের মরদেহ আগামীকাল শনিবার সকাল ১১টায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে রাখা হবে।
জোহরের নামাজের পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মসজিদে জানাজা শেষে মিরপুর বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে তাকে দাফন করা হবে।
সকালে তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে লাইফ সাপোর্টে নেওয়া হয় বলে জানিয়েছিলেন মাজহারুল ইসলাম।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের সাবেক শিক্ষক ও সাহিত্যিক সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম গত ৩ অক্টোবর হৃদরোগে আক্রান্ত হলে নেওয়া হয় ল্যাবএইড হাসপাতালে। সেখানে ভর্তির পর পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে রাতেই তার হার্টে দুইটি রিং পরানো হয়।
গত রোববার সন্ধ্যায় তার অবস্থার অবনতি হলে তাকে ভেন্টিলেশন সাপোর্টে নেওয়া হয়। এরপর গত মঙ্গলবার সন্ধ্যা থেকে ‘ভেন্টিলেশন সাপোর্ট’ ছাড়াই স্বাভাবিকভাবে শ্বাস নিতে পারছিলেন সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম।

এমেরিটাস অধ্যাপক ও সাহিত্যিক সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম মারা গেছেন।
আজ শুক্রবার বিকাল ৫টায় রাজধানীর ল্যাবএইড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয় বলে জানিয়েছেন বাংলা একাডেমির পরিচালক কবি সরকার আমিন ও অন্যপ্রকাশের প্রধান নির্বাহী মাজহারুল ইসলাম।
মাজহারুল ইসলাম জানান, সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য সৈয়দ মনজুরুল ইসলামের মরদেহ আগামীকাল শনিবার সকাল ১১টায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে রাখা হবে।
জোহরের নামাজের পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মসজিদে জানাজা শেষে মিরপুর বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে তাকে দাফন করা হবে।
সকালে তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে লাইফ সাপোর্টে নেওয়া হয় বলে জানিয়েছিলেন মাজহারুল ইসলাম।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের সাবেক শিক্ষক ও সাহিত্যিক সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম গত ৩ অক্টোবর হৃদরোগে আক্রান্ত হলে নেওয়া হয় ল্যাবএইড হাসপাতালে। সেখানে ভর্তির পর পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে রাতেই তার হার্টে দুইটি রিং পরানো হয়।
গত রোববার সন্ধ্যায় তার অবস্থার অবনতি হলে তাকে ভেন্টিলেশন সাপোর্টে নেওয়া হয়। এরপর গত মঙ্গলবার সন্ধ্যা থেকে ‘ভেন্টিলেশন সাপোর্ট’ ছাড়াই স্বাভাবিকভাবে শ্বাস নিতে পারছিলেন সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম।

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের আলোচনায় চবি উপ-উপাচার্য (অ্যাকাডেমিক) অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ শামীম উদ্দিন খানের দেওয়া বক্তব্যের কিছু অংশ খণ্ডিতভাবে প্রচার করে একটি মহল উদ্দেশ্যমূলকভাবে বিভ্রান্তির সৃষ্টি করছে বলে দাবি করে বিবৃতি দিয়েছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০১ শিক্ষক।