চরচা ডেস্ক

আমেরিকার অন্যতম প্রভাবশালী ম্যাগাজিন 'টাইম' ২০২৫ সালে বর্ষসেরা ব্যক্তিত্বের তালিকা প্রকাশ করেছে। তবে এবার কোনো একক ব্যক্তিকে বর্ষসেরা ব্যক্তিত্ব হিসেবে নির্বাচিত করা হয়নি। বর্ষসেরা ব্যক্তিত্ব হিসেবে তারা বেছে নিয়েছে 'আর্কিটেক্টস অব এআই' অর্থাৎ এআই স্থপতিদের।
টাইম ম্যাগাজিন জানিয়েছে, ২০২৫ সাল ছিল এআইয়ের জন্য যুগান্তকারী একটি বছর। তারা এমন এক যুগ উপহার দিয়েছে, যখন এআই মানুষের মতো চিন্তা করতে পারছে। তাদের হাত ধরে এআই প্রযুক্তি অপ্রতিরোধ্যভাবে সবার সামনে আসে এবং এখন একে এড়িয়ে যাওয়ার কোনো উপায় নেই। এটি মানবজাতিকে যেমন বিস্মিত করেছে, তেমনই উদ্বিগ্ন করেছে।
টাইম ম্যাগাজিন বেশ সচেতনতার সঙ্গে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তারা সরাসরি এআইকে বর্ষসেরা ব্যক্তিত্ব করেনি। বরং এটি নিয়ে যারা চিন্তা করেছেন, ডিজাইন করেছেন এবং তৈরি করে তাদের বেছে নিয়েছেন। টাইম ম্যাগাজিন এর আগেও কোনো ব্যক্তি বিশেষ ছাড়া কোনো ধারণা বা প্রযুক্তিকে বর্ষসেরা নির্বাচিত করার নজির দেখিয়েছিলো।
টাইম ম্যাগাজিনের সম্পাদক স্যাম জ্যাকবস বলেন, ''বিরল কিছু ক্ষেত্রে কোনো ধারণাকেও আমরা এই খেতাব দিয়েছি। যেমন ১৯৮৮ সালে 'বিপন্ন পৃথিবী' কিংবা ১৯৮২ সালে 'পার্সোনাল কম্পিউটার'। স্টিভ জবসকে বাদ দিয়ে ব্যক্তিগত কম্পিউটারকে নির্বাচনের সেই নাটকীয়তা পরবর্তীকালে বিভিন্ন বই এবং চলচ্চিত্রের উপজীব্য হয়ে ওঠে।''
টাইম এই বছরের জন্য দুটি প্রচ্ছদ প্রকাশ করেছে। প্রচ্ছদের একটি ইলাস্ট্রেশন যেখানে ‘এআই’ অক্ষরগুলোকে কেন্দ্র করে প্রযুক্তি কর্মীদের চিত্রায়ণ করা হয়েছে। আরেকটি চিত্রকর্মে সরাসরি প্রযুক্তি নেতাদের দেখা যাচ্ছে। কভারটিতে প্রযুক্তি দুনিয়ার প্রভাবশালী ব্যক্তিদের একটি গার্ডারের ওপর বসে আছেন, পেছনে শহরের দৃশ্য।
এদের মধ্যে আছেন এনভিডিয়ার সিইও জেনসেন হুয়াং, মেটার সিইও মার্ক জাকারবার্গ, ওপেনএআইয়ের প্রতিষ্ঠাতা স্যাম অল্টম্যান এবং টেসলা, স্পেসএক্স-এর প্রতিষ্ঠাতা ইলন মাস্ক। এটি বিখ্যাত নিউইয়র্ক ফটোগ্রাফ ‘লাঞ্চ অ্যাটপ অ্যা স্কাইস্ক্রেপার’-এর অনুপ্রেরণায় তৈরি, যেখানে লোহার শ্রমিকদের পরিবর্তে প্রযুক্তি নেতাদের স্থান দেওয়া হয়েছে।

আমেরিকার অন্যতম প্রভাবশালী ম্যাগাজিন 'টাইম' ২০২৫ সালে বর্ষসেরা ব্যক্তিত্বের তালিকা প্রকাশ করেছে। তবে এবার কোনো একক ব্যক্তিকে বর্ষসেরা ব্যক্তিত্ব হিসেবে নির্বাচিত করা হয়নি। বর্ষসেরা ব্যক্তিত্ব হিসেবে তারা বেছে নিয়েছে 'আর্কিটেক্টস অব এআই' অর্থাৎ এআই স্থপতিদের।
টাইম ম্যাগাজিন জানিয়েছে, ২০২৫ সাল ছিল এআইয়ের জন্য যুগান্তকারী একটি বছর। তারা এমন এক যুগ উপহার দিয়েছে, যখন এআই মানুষের মতো চিন্তা করতে পারছে। তাদের হাত ধরে এআই প্রযুক্তি অপ্রতিরোধ্যভাবে সবার সামনে আসে এবং এখন একে এড়িয়ে যাওয়ার কোনো উপায় নেই। এটি মানবজাতিকে যেমন বিস্মিত করেছে, তেমনই উদ্বিগ্ন করেছে।
টাইম ম্যাগাজিন বেশ সচেতনতার সঙ্গে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তারা সরাসরি এআইকে বর্ষসেরা ব্যক্তিত্ব করেনি। বরং এটি নিয়ে যারা চিন্তা করেছেন, ডিজাইন করেছেন এবং তৈরি করে তাদের বেছে নিয়েছেন। টাইম ম্যাগাজিন এর আগেও কোনো ব্যক্তি বিশেষ ছাড়া কোনো ধারণা বা প্রযুক্তিকে বর্ষসেরা নির্বাচিত করার নজির দেখিয়েছিলো।
টাইম ম্যাগাজিনের সম্পাদক স্যাম জ্যাকবস বলেন, ''বিরল কিছু ক্ষেত্রে কোনো ধারণাকেও আমরা এই খেতাব দিয়েছি। যেমন ১৯৮৮ সালে 'বিপন্ন পৃথিবী' কিংবা ১৯৮২ সালে 'পার্সোনাল কম্পিউটার'। স্টিভ জবসকে বাদ দিয়ে ব্যক্তিগত কম্পিউটারকে নির্বাচনের সেই নাটকীয়তা পরবর্তীকালে বিভিন্ন বই এবং চলচ্চিত্রের উপজীব্য হয়ে ওঠে।''
টাইম এই বছরের জন্য দুটি প্রচ্ছদ প্রকাশ করেছে। প্রচ্ছদের একটি ইলাস্ট্রেশন যেখানে ‘এআই’ অক্ষরগুলোকে কেন্দ্র করে প্রযুক্তি কর্মীদের চিত্রায়ণ করা হয়েছে। আরেকটি চিত্রকর্মে সরাসরি প্রযুক্তি নেতাদের দেখা যাচ্ছে। কভারটিতে প্রযুক্তি দুনিয়ার প্রভাবশালী ব্যক্তিদের একটি গার্ডারের ওপর বসে আছেন, পেছনে শহরের দৃশ্য।
এদের মধ্যে আছেন এনভিডিয়ার সিইও জেনসেন হুয়াং, মেটার সিইও মার্ক জাকারবার্গ, ওপেনএআইয়ের প্রতিষ্ঠাতা স্যাম অল্টম্যান এবং টেসলা, স্পেসএক্স-এর প্রতিষ্ঠাতা ইলন মাস্ক। এটি বিখ্যাত নিউইয়র্ক ফটোগ্রাফ ‘লাঞ্চ অ্যাটপ অ্যা স্কাইস্ক্রেপার’-এর অনুপ্রেরণায় তৈরি, যেখানে লোহার শ্রমিকদের পরিবর্তে প্রযুক্তি নেতাদের স্থান দেওয়া হয়েছে।

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) চাকরিতে যোগ দিয়েছিলেন ২০০৬ সালের জুলাইয়ে। তখন পদ ছিল নিম্নমান সহকারী, অর্থাৎ তৃতীয় শ্রেণির কর্মচারী। এরপর পদোন্নতি পেয়ে ২০২২ সালে হন প্রথম শ্রেণির কর্মকর্তা। এখন সহকারী রেজিস্ট্রার পদে পদোন্নতি পেতে আবেদন করেছেন নিজেকে ‘জমিদার’দাবি করা কর্মকর্তা সিরাজুল ইসলাম।