চরচা ডেস্ক

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের গ্রেপ্তারি পরোয়ানায় নাম থাকা ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে হেফাজতে নিয়েছে সেনাসদর। হেফাজতে থাকা কর্মকর্তাদের মধ্যে ১৪ জন কর্মরত এবং একজন অবসর পূর্ব ছুটিতে (এলপিআর) থাকা কর্মকর্তা।
আজ শনিবার ঢাকা সেনানিবাসের মেসে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে সামরিক বাহিনীর সদস্যদের মামলা সংক্রান্ত বিষয়ে সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান সেনাবাহিনীর অ্যাডজুট্যান্ট জেনারেল মেজর জেনারেল মো. হাকিমুজ্জামান।
তিনি বলেন, ৮ তারিখ চার্জশিট দাখিলের পর এলপিআর ও কর্মরত ১৬ জনকে সেনাসদরে সংযুক্ত করা হয়। তাদের ৯ অক্টোবরের মধ্যে সেনাসদরে আসার নির্দেশনা দেওয়া হয়। মেজর জেনারেল কবীর আহাম্মদ ছাড়া বাকি ১৫ জন রেসপন্স করেছেন। তাদের হেফাজতে রাখা হয়েছে। তারা ফ্যামিলি থেকে ডিটাচ আছেন।
কবীর আহাম্মদের বিষয়ে সেনা কর্মকর্তা হাকিমুজ্জামান বলেন, তিনি ৯ অক্টোবর সকালে বাসা থেকে বের হয়েছেন। এরপর থেকে তিনি মিসিং।
মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে সাবেক ও বর্তমান ২৩ জন সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। গত ৮ অক্টোবর ট্রাইব্যুনাল এই নির্দেশ দিয়েছেন।
আগামী ২১ অক্টোবরের মধ্যে তাদের গ্রেপ্তার করে ২২ অক্টোবর ট্রাইব্যুনালে হাজির করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে বলা হয়েছে।
আওয়ামী লীগ সরকারের টানা ১৫ বছরের শাসনামলে সংঘটিত গুম ও খুনের ঘটনায় এসব কর্মকর্তাদের জড়িত থাকার প্রমাণ তদন্তে পাওয়া গেছে বলে ট্রাইব্যুনালে প্রসিকিউশনের আনুষ্ঠানিক অভিযোগে বলা হয়েছে।
যেসব সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হয়েছে তাদের মধ্যে সশস্ত্র বাহিনীতে কর্মরতরা হলেন- মেজর জেনারেল শেখ মো. সরওয়ার হোসেন, মেজর জেনারেল কবীর আহাম্মদ, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মাহবুবুর রহমান সিদ্দিকী, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আহমেদ তানভির মাজাহার সিদ্দিকী, কর্নেল আনোয়ার লতিফ খান, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল তোফায়েল মোস্তফা সারোয়ার, কর্নেল কে এম আজাদ, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. কামরুল হাসান, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাহাবুব আলম, কর্নেল আবদুল্লাহ আল মোমেন, লেফটেন্যান্ট কর্নেল সারওয়ার বিন কাশেম, লেফটেন্যান্ট কর্নেল মশিউর রহমান জুয়েল এবং লেফটেন্যান্ট কর্নেল সাইফুল ইসলাম সুমন।
এসব সেনা কর্মকর্তা বর্তমানে সশস্ত্র বাহিনীর বিভিন্ন ইউনিটে দায়িত্ব পালন করলেও আগে তারা র্যাব ও প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদপ্তরে (ডিজিএফআই) কর্মরত ছিলেন।
অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তাদের মধ্যে রয়েছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাবেক নিরাপত্তা বিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল তারিক আহমেদ সিদ্দিকী, লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. আকবর হোসেন, মেজর জেনারেল মো. সাইফুল আবেদিন, লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. সাইফুল আলম, লেফটেন্যান্ট জেনারেল আহমেদ তাবরেজ শামস চৌধুরী, মেজর জেনারেল হামিদুল হক, মেজর জেনারেল মোহাম্মদ তৌহিদ উল ইসলাম, লেফটেন্যান্ট কর্নেল মখছুরুল হক ও লেফটেন্যান্ট কর্নেল মুহাম্মদ খায়রুল ইসলাম।

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের গ্রেপ্তারি পরোয়ানায় নাম থাকা ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে হেফাজতে নিয়েছে সেনাসদর। হেফাজতে থাকা কর্মকর্তাদের মধ্যে ১৪ জন কর্মরত এবং একজন অবসর পূর্ব ছুটিতে (এলপিআর) থাকা কর্মকর্তা।
আজ শনিবার ঢাকা সেনানিবাসের মেসে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে সামরিক বাহিনীর সদস্যদের মামলা সংক্রান্ত বিষয়ে সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান সেনাবাহিনীর অ্যাডজুট্যান্ট জেনারেল মেজর জেনারেল মো. হাকিমুজ্জামান।
তিনি বলেন, ৮ তারিখ চার্জশিট দাখিলের পর এলপিআর ও কর্মরত ১৬ জনকে সেনাসদরে সংযুক্ত করা হয়। তাদের ৯ অক্টোবরের মধ্যে সেনাসদরে আসার নির্দেশনা দেওয়া হয়। মেজর জেনারেল কবীর আহাম্মদ ছাড়া বাকি ১৫ জন রেসপন্স করেছেন। তাদের হেফাজতে রাখা হয়েছে। তারা ফ্যামিলি থেকে ডিটাচ আছেন।
কবীর আহাম্মদের বিষয়ে সেনা কর্মকর্তা হাকিমুজ্জামান বলেন, তিনি ৯ অক্টোবর সকালে বাসা থেকে বের হয়েছেন। এরপর থেকে তিনি মিসিং।
মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে সাবেক ও বর্তমান ২৩ জন সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। গত ৮ অক্টোবর ট্রাইব্যুনাল এই নির্দেশ দিয়েছেন।
আগামী ২১ অক্টোবরের মধ্যে তাদের গ্রেপ্তার করে ২২ অক্টোবর ট্রাইব্যুনালে হাজির করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে বলা হয়েছে।
আওয়ামী লীগ সরকারের টানা ১৫ বছরের শাসনামলে সংঘটিত গুম ও খুনের ঘটনায় এসব কর্মকর্তাদের জড়িত থাকার প্রমাণ তদন্তে পাওয়া গেছে বলে ট্রাইব্যুনালে প্রসিকিউশনের আনুষ্ঠানিক অভিযোগে বলা হয়েছে।
যেসব সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হয়েছে তাদের মধ্যে সশস্ত্র বাহিনীতে কর্মরতরা হলেন- মেজর জেনারেল শেখ মো. সরওয়ার হোসেন, মেজর জেনারেল কবীর আহাম্মদ, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মাহবুবুর রহমান সিদ্দিকী, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আহমেদ তানভির মাজাহার সিদ্দিকী, কর্নেল আনোয়ার লতিফ খান, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল তোফায়েল মোস্তফা সারোয়ার, কর্নেল কে এম আজাদ, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. কামরুল হাসান, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাহাবুব আলম, কর্নেল আবদুল্লাহ আল মোমেন, লেফটেন্যান্ট কর্নেল সারওয়ার বিন কাশেম, লেফটেন্যান্ট কর্নেল মশিউর রহমান জুয়েল এবং লেফটেন্যান্ট কর্নেল সাইফুল ইসলাম সুমন।
এসব সেনা কর্মকর্তা বর্তমানে সশস্ত্র বাহিনীর বিভিন্ন ইউনিটে দায়িত্ব পালন করলেও আগে তারা র্যাব ও প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদপ্তরে (ডিজিএফআই) কর্মরত ছিলেন।
অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তাদের মধ্যে রয়েছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাবেক নিরাপত্তা বিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল তারিক আহমেদ সিদ্দিকী, লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. আকবর হোসেন, মেজর জেনারেল মো. সাইফুল আবেদিন, লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. সাইফুল আলম, লেফটেন্যান্ট জেনারেল আহমেদ তাবরেজ শামস চৌধুরী, মেজর জেনারেল হামিদুল হক, মেজর জেনারেল মোহাম্মদ তৌহিদ উল ইসলাম, লেফটেন্যান্ট কর্নেল মখছুরুল হক ও লেফটেন্যান্ট কর্নেল মুহাম্মদ খায়রুল ইসলাম।

প্রতারণার শিকার হয়ে একজন শাহজাহানপুর থানায় মামলা করলে সাইবার পুলিশ সেন্টারের ‘সাইবার ইন্টেলিজেন্স অ্যান্ড রিস্ক ম্যানেজমেন্ট টিম’ তদন্ত শুরু করে। প্রাথমিক তদন্তে চক্রটির সদস্য লক্ষ্মীপুর জেলার বাসিন্দা মো. সোহাগ হোসেন কে শনাক্ত করা হয়। পরবর্তীতে তাকে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়।