চরচা ডেস্ক

হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজসহ গত কয়েকদিনে দেশে ঘটে যাওয়া অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় নাশকতা বা অগ্নিসংযোগের কোনো বিশ্বাসযোগ্য প্রমাণ পাওয়া গেলে অন্তর্বর্তী সরকার তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ নেবে। গতকাল শনিবার রাতে সরকারের বিবৃতিতে এ কথা বলা হয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘দেশের বিভিন্ন স্থানে সম্প্রতি সংঘটিত একাধিক অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় জনমনে যে উদ্বেগ সৃষ্টি হয়েছে, অন্তর্বর্তী সরকার সে ব্যাপারে গভীরভাবে অবগত। আমরা সকল নাগরিককে আশ্বস্ত করতে চাই, নিরাপত্তা সংস্থাগুলো প্রতিটি ঘটনা গভীরভাবে তদন্ত করছে এবং মানুষের জীবন ও সম্পদ সুরক্ষায় সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করছে।’
শনিবার দুপুর আড়াইটার দিকে শাহজালাল বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে আগুন লাগে। রাত ১১টার দিকে ভয়াবহ সেই আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা হয়। কার্গো ভিলেজের এই অগ্নিকাণ্ডে আর্থিক ক্ষতি ব্যাপক।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘আমরা স্পষ্ট করে বলতে চাই, যদি এসব অগ্নিকাণ্ড নাশকতা হিসেবে প্রমাণিত হয়, এবং এর উদ্দেশ্য হয় জনমনে আতঙ্ক বা বিভাজন সৃষ্টি করা, তবে তারা সফল হবে কেবল তখনই, যখন আমরা ভয়কে আমাদের বিবেচনা ও দৃঢ়তার ওপর প্রাধান্য দিতে দেব।’
এর আগে বৃহস্পতিবার দুপুরে চট্টগ্রামের রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চলে (ইপিজেড) অবস্থিত অ্যাডামস ক্যাপ অ্যান্ড টেক্সটাইলস লিমিটেডের একটি কারখানায় আগুন লাগে, ১৭ ঘণ্টার চেষ্টার পর সেই আগুন শুক্রবার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে নিয়ন্ত্রণে আসে। মঙ্গলবার মিরপুরের শিয়ালবাড়ির একটি টিনশেডের রাসায়নিক গুদামে আগুন লেগে ১৬ জনের মর্মান্তিক মৃত্যু হয়।
শনিবার রাতে অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে এসব ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতেই বিবৃতি দেওয়া হয়। দেশের মানুষকে আশ্বস্ত করে এতে বলা হয়, ‘বাংলাদেশ অতীতেও বহু কঠিন সময় অতিক্রম করেছে। আমরা ঐক্য, সংযম ও দৃঢ় সংকল্প নিয়ে আমাদের গণতন্ত্রের উত্তরণের পথে যেকোনো হুমকির মোকাবিলা করব। আমাদের ভয় পাওয়ার কিছু নেই।’

হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজসহ গত কয়েকদিনে দেশে ঘটে যাওয়া অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় নাশকতা বা অগ্নিসংযোগের কোনো বিশ্বাসযোগ্য প্রমাণ পাওয়া গেলে অন্তর্বর্তী সরকার তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ নেবে। গতকাল শনিবার রাতে সরকারের বিবৃতিতে এ কথা বলা হয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘দেশের বিভিন্ন স্থানে সম্প্রতি সংঘটিত একাধিক অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় জনমনে যে উদ্বেগ সৃষ্টি হয়েছে, অন্তর্বর্তী সরকার সে ব্যাপারে গভীরভাবে অবগত। আমরা সকল নাগরিককে আশ্বস্ত করতে চাই, নিরাপত্তা সংস্থাগুলো প্রতিটি ঘটনা গভীরভাবে তদন্ত করছে এবং মানুষের জীবন ও সম্পদ সুরক্ষায় সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করছে।’
শনিবার দুপুর আড়াইটার দিকে শাহজালাল বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে আগুন লাগে। রাত ১১টার দিকে ভয়াবহ সেই আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা হয়। কার্গো ভিলেজের এই অগ্নিকাণ্ডে আর্থিক ক্ষতি ব্যাপক।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘আমরা স্পষ্ট করে বলতে চাই, যদি এসব অগ্নিকাণ্ড নাশকতা হিসেবে প্রমাণিত হয়, এবং এর উদ্দেশ্য হয় জনমনে আতঙ্ক বা বিভাজন সৃষ্টি করা, তবে তারা সফল হবে কেবল তখনই, যখন আমরা ভয়কে আমাদের বিবেচনা ও দৃঢ়তার ওপর প্রাধান্য দিতে দেব।’
এর আগে বৃহস্পতিবার দুপুরে চট্টগ্রামের রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চলে (ইপিজেড) অবস্থিত অ্যাডামস ক্যাপ অ্যান্ড টেক্সটাইলস লিমিটেডের একটি কারখানায় আগুন লাগে, ১৭ ঘণ্টার চেষ্টার পর সেই আগুন শুক্রবার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে নিয়ন্ত্রণে আসে। মঙ্গলবার মিরপুরের শিয়ালবাড়ির একটি টিনশেডের রাসায়নিক গুদামে আগুন লেগে ১৬ জনের মর্মান্তিক মৃত্যু হয়।
শনিবার রাতে অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে এসব ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতেই বিবৃতি দেওয়া হয়। দেশের মানুষকে আশ্বস্ত করে এতে বলা হয়, ‘বাংলাদেশ অতীতেও বহু কঠিন সময় অতিক্রম করেছে। আমরা ঐক্য, সংযম ও দৃঢ় সংকল্প নিয়ে আমাদের গণতন্ত্রের উত্তরণের পথে যেকোনো হুমকির মোকাবিলা করব। আমাদের ভয় পাওয়ার কিছু নেই।’

প্রতারণার শিকার হয়ে একজন শাহজাহানপুর থানায় মামলা করলে সাইবার পুলিশ সেন্টারের ‘সাইবার ইন্টেলিজেন্স অ্যান্ড রিস্ক ম্যানেজমেন্ট টিম’ তদন্ত শুরু করে। প্রাথমিক তদন্তে চক্রটির সদস্য লক্ষ্মীপুর জেলার বাসিন্দা মো. সোহাগ হোসেন কে শনাক্ত করা হয়। পরবর্তীতে তাকে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়।