চরচা ডেস্ক

বাংলাদেশে অঙ্গদানের আইন কাঠামোয় পরিবর্তন এনে সরকার ‘অঙ্গ প্রতিস্থাপন অধ্যাদেশ, ২০২৫’-এর খসড়া চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে গতকাল বৃহস্পতিবার প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এ অনুমোদন দেওয়া হয়। রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা বাসসের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
বৈঠক শেষে সংবাদ সম্মেলনে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বলেন, ‘‘আগের আইনে কেবল নিকটাত্মীয়রাই আইনগতভাবে কিডনি বা অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ দান করতে পারতেন। এর ফলে অনেক রোগীকে বিদেশে গিয়ে প্রতিস্থাপন করাতে হতো, যেখানে অনেক সময় অচেনা দাতার সঙ্গে আর্থিক লেনদেন ঘটত, যা অনৈতিক ও বেআইনি।’’
আসিফ নজরুল বলেন, ‘‘নতুন অধ্যাদেশে পরিবারের বাইরের ব্যক্তিরাও যদি প্রমাণিত মানসিক বা আবেগগত সম্পর্ক রাখেন, তবে তারা স্বেচ্ছায় ও নিঃস্বার্থভাবে অঙ্গ দান করতে পারবেন।’’
আসিফ নজরুল জানান, নতুন আইনি কাঠামো কার্যকর হলে রোগীরা দেশেই অঙ্গ প্রতিস্থাপনের সুযোগ পাবেন, এতে চিকিৎসা ব্যয় কমবে এবং বিদেশে চিকিৎসার প্রয়োজনও হ্রাস পাবে।
তিনি আশা প্রকাশ করেন, এ সংস্কার দেশের উন্নত স্বাস্থ্যসেবা প্রাপ্তির সুযোগ উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়াবে।

বাংলাদেশে অঙ্গদানের আইন কাঠামোয় পরিবর্তন এনে সরকার ‘অঙ্গ প্রতিস্থাপন অধ্যাদেশ, ২০২৫’-এর খসড়া চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে গতকাল বৃহস্পতিবার প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এ অনুমোদন দেওয়া হয়। রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা বাসসের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
বৈঠক শেষে সংবাদ সম্মেলনে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বলেন, ‘‘আগের আইনে কেবল নিকটাত্মীয়রাই আইনগতভাবে কিডনি বা অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ দান করতে পারতেন। এর ফলে অনেক রোগীকে বিদেশে গিয়ে প্রতিস্থাপন করাতে হতো, যেখানে অনেক সময় অচেনা দাতার সঙ্গে আর্থিক লেনদেন ঘটত, যা অনৈতিক ও বেআইনি।’’
আসিফ নজরুল বলেন, ‘‘নতুন অধ্যাদেশে পরিবারের বাইরের ব্যক্তিরাও যদি প্রমাণিত মানসিক বা আবেগগত সম্পর্ক রাখেন, তবে তারা স্বেচ্ছায় ও নিঃস্বার্থভাবে অঙ্গ দান করতে পারবেন।’’
আসিফ নজরুল জানান, নতুন আইনি কাঠামো কার্যকর হলে রোগীরা দেশেই অঙ্গ প্রতিস্থাপনের সুযোগ পাবেন, এতে চিকিৎসা ব্যয় কমবে এবং বিদেশে চিকিৎসার প্রয়োজনও হ্রাস পাবে।
তিনি আশা প্রকাশ করেন, এ সংস্কার দেশের উন্নত স্বাস্থ্যসেবা প্রাপ্তির সুযোগ উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়াবে।

প্রতারণার শিকার হয়ে একজন শাহজাহানপুর থানায় মামলা করলে সাইবার পুলিশ সেন্টারের ‘সাইবার ইন্টেলিজেন্স অ্যান্ড রিস্ক ম্যানেজমেন্ট টিম’ তদন্ত শুরু করে। প্রাথমিক তদন্তে চক্রটির সদস্য লক্ষ্মীপুর জেলার বাসিন্দা মো. সোহাগ হোসেন কে শনাক্ত করা হয়। পরবর্তীতে তাকে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়।