সম্প্রতি নাইজেরিয়ার উত্তর-পশ্চিমে সশস্ত্র বন্দুকধারীরা দুই শতাধিক শিক্ষার্থীকে অপহরণ করেছেন। কয়েকদিন পেরিয়ে গেলেও অভিভাবকেরা এখনো মরিয়া হয়ে তাদের সন্তানদের খুঁজছেন। হতাশ ও অসহায় অভিভাবকেরা সন্তানদের খুঁজে ফিরছেন, আর পুরো এলাকাজুড়ে নেমে এসেছে আতঙ্ক।
গত ২১ নভেম্বরের (২০২৫) ভূমিকম্পে পুরান ঢাকায় তিনজন নিহত। ভূমিকম্পের প্রসঙ্গে উঠলেই আসে পুরান ঢাকার কথা। অনেকে মনে করেন, ভূমিকম্প হলে পুরান ঢাকার ক্ষয়ক্ষতি হবে ব্যাপক। ঝুঁকি নিয়ে এই এলাকায় বসবাস করে কয়েক লাখ মানুষ। আতঙ্কে কাটছে তাদের দিন।
ভূমিকম্প নিয়ে আতঙ্কের মধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৫ দিনের ছুটি ঘোষণা করার পর হল ছাড়ছেন শিক্ষার্থী।
পরপর দুদিনে তিনটি ভূমিকম্প। উৎস নরসিংদী। এ নিয়ে জনমনে আতঙ্ক। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিশেষজ্ঞরা বলছেন–স্বল্প থেকে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনার মধ্য দিয়ে এ সংকট মোকাবিলায় প্রস্তুতি এখন থেকেই নিতে হবে। কেমন উদ্যোগ নিতে হবে? ঢাকার কোন এলাকাগুলো সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ?
রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটছে। বাসেও দেওয়া হচ্ছে আগুন, আতঙ্কে বাসযাত্রী ও চালকরা।